Mental Health: কাজের জায়গায় বিষাক্ত পরিবেশ? সেই পরিস্থিতিতে নিজের মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখবেন কীভাবে? জানুন 'স্মার্ট' টিপস

Last Updated:
Mental Health: মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাবের অর্থ হল, তাঁদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উপরেও এর প্রভাব পড়বে। এর ফলে কমবে তাঁদের প্রোডাক্টিভিটিও। যা প্রতিষ্ঠানের পক্ষেও বিপজ্জনক।
1/8
আজকাল বহু ক্ষেত্রেই কাজের জায়গায় বা অফিসে টক্সিক পরিবেশ দেখা যায়। আর এমন পরিবেশ তৈরি হওয়ারও যথেষ্ট কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হল- দুর্বল সীমাবোধ, বিশ্বাসের ঘাটতি, অসভ্যতা ইত্যাদি। আর এহেন টক্সিক পরিবেশের প্রভাব আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর গুরুতর হয়ে উঠতে পারে।
আজকাল বহু ক্ষেত্রেই কাজের জায়গায় বা অফিসে টক্সিক পরিবেশ দেখা যায়। আর এমন পরিবেশ তৈরি হওয়ারও যথেষ্ট কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হল- দুর্বল সীমাবোধ, বিশ্বাসের ঘাটতি, অসভ্যতা ইত্যাদি। আর এহেন টক্সিক পরিবেশের প্রভাব আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর গুরুতর হয়ে উঠতে পারে।
advertisement
2/8
এটা শুধু কর্মচারীদেরই ক্ষতি করে না, সেই সঙ্গে সমগ্র প্রতিষ্ঠানের জন্যও বিপদ ডেকে আনে। সেই কারণে কাজের জায়গায় বিষাক্ত বা টক্সিক পরিবেশকে হ্রাস করার চেষ্টা করতে হবে। তার জন্য কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা আবশ্যক।
এটা শুধু কর্মচারীদেরই ক্ষতি করে না, সেই সঙ্গে সমগ্র প্রতিষ্ঠানের জন্যও বিপদ ডেকে আনে। সেই কারণে কাজের জায়গায় বিষাক্ত বা টক্সিক পরিবেশকে হ্রাস করার চেষ্টা করতে হবে। তার জন্য কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা আবশ্যক।
advertisement
3/8
নাহলে তা কর্মীদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। আর মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাবের অর্থ হল, তাঁদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উপরেও এর প্রভাব পড়বে। এর ফলে কমবে তাঁদের প্রোডাক্টিভিটিও। যা প্রতিষ্ঠানের পক্ষেও বিপজ্জনক। এহেন টক্সিক পরিবেশে নিজের মানসিক স্বাস্থ্যকে ভাল রাখার জন্য কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা আবশ্যক, সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
নাহলে তা কর্মীদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। আর মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাবের অর্থ হল, তাঁদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উপরেও এর প্রভাব পড়বে। এর ফলে কমবে তাঁদের প্রোডাক্টিভিটিও। যা প্রতিষ্ঠানের পক্ষেও বিপজ্জনক। এহেন টক্সিক পরিবেশে নিজের মানসিক স্বাস্থ্যকে ভাল রাখার জন্য কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা আবশ্যক, সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
4/8
সীমারেখা নির্ধারণ: মনে কোনও রকম অপরাধবোধ না রেখে না বলাটা শিখতে হবে। এটাই খেলা ঘুরিয়ে দেবে। আর এই কায়দায় নিজের মূল্যবান সময় এবং এনার্জিও বাঁচাতে পারবেন।
সীমারেখা নির্ধারণ: মনে কোনও রকম অপরাধবোধ না রেখে না বলাটা শিখতে হবে। এটাই খেলা ঘুরিয়ে দেবে। আর এই কায়দায় নিজের মূল্যবান সময় এবং এনার্জিও বাঁচাতে পারবেন।
advertisement
5/8
ভুল মানুষদের এড়িয়ে চলা: কর্মস্থলে সকলের সঙ্গেই যে মেলামেশা করতে হবে, তার কোনও মানে নেই। যাঁরা নেতিবাচক মানুষ, তাঁদের থেকে যতটা সম্ভব দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। আসলে এই নেতিবাচক মানুষগুলির জন্য নিজের এনার্জি অপচয় করা উচিত নয়। আর প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই যে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতে হবে, তার কোনও মানে নেই।
ভুল মানুষদের এড়িয়ে চলা: কর্মস্থলে সকলের সঙ্গেই যে মেলামেশা করতে হবে, তার কোনও মানে নেই। যাঁরা নেতিবাচক মানুষ, তাঁদের থেকে যতটা সম্ভব দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। আসলে এই নেতিবাচক মানুষগুলির জন্য নিজের এনার্জি অপচয় করা উচিত নয়। আর প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই যে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতে হবে, তার কোনও মানে নেই।
advertisement
6/8
নিজের যত্নের উপর গুরুত্ব: মনে রাখতে হবে যে, নিজের মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য সেলফ কেয়ার বা নিজের যত্নের উপর গুরুত্ব দিতে হবে। ব্যাপারটা হল, সব কিছুর আগে নিজেকে রাখা উচিত। তাই চাকরির ফাঁকে নিজের পছন্দের কাজ করতে হবে। কিংবা হাঁটতে বেরোতে হবে। এতে মন-মেজাজও ভাল থাকবে।
নিজের যত্নের উপর গুরুত্ব: মনে রাখতে হবে যে, নিজের মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য সেলফ কেয়ার বা নিজের যত্নের উপর গুরুত্ব দিতে হবে। ব্যাপারটা হল, সব কিছুর আগে নিজেকে রাখা উচিত। তাই চাকরির ফাঁকে নিজের পছন্দের কাজ করতে হবে। কিংবা হাঁটতে বেরোতে হবে। এতে মন-মেজাজও ভাল থাকবে।
advertisement
7/8
সাহায্য প্রার্থনা: যাঁকে ভরসা করেন, তাঁর সাহায্য প্রার্থনা করতে পিছপা হলে চলবে না। ভরসাযোগ্য বন্ধু কিংবা সহকর্মী কিন্তু এই সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন।
সাহায্য প্রার্থনা: যাঁকে ভরসা করেন, তাঁর সাহায্য প্রার্থনা করতে পিছপা হলে চলবে না। ভরসাযোগ্য বন্ধু কিংবা সহকর্মী কিন্তু এই সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন।
advertisement
8/8
সরে যাওয়াই ভাল: কখনও কখনও সরে আসাটাই সেরা বিকল্প হয়ে ওঠে। সে কাজের জায়গার টক্সিক পরিবেশই হোক কিংবা অস্বাস্থ্যকর সম্পর্কই হোক, তা ত্যাগ করে বেরিয়ে এলে সুন্দর ভবিষ্যতের দরজা খুলে যায়।
সরে যাওয়াই ভাল: কখনও কখনও সরে আসাটাই সেরা বিকল্প হয়ে ওঠে। সে কাজের জায়গার টক্সিক পরিবেশই হোক কিংবা অস্বাস্থ্যকর সম্পর্কই হোক, তা ত্যাগ করে বেরিয়ে এলে সুন্দর ভবিষ্যতের দরজা খুলে যায়।
advertisement
advertisement
advertisement