Health Tips: ঝোপের এই কাঁটাগাছ 'সোনা'র চেয়েও দামি! হাজার রোগের যম! খুঁজে এনে আজই খাওয়া শুরু করুন

Last Updated:
Benefits of Nagfani Plant: পৃথিবীতে যেসব গাছ পাওয়া যায়, তার মধ্যে বেশির ভাগ গাছেই ঔষধি গুণ বর্তমান, সে ফুল হোক কিংবা ফল! আর এরকম একটি উদ্ভিদ হল নাগফণি, যার প্রচুর ঔষধি গুণ রয়েছে।
1/8
*পৃথিবীতে যেসব গাছ পাওয়া যায়, তার মধ্যে বেশির ভাগ গাছেই ঔষধি গুণ বর্তমান, সে ফুল হোক কিংবা ফল! আর এরকম একটি উদ্ভিদ হল নাগফণি, যার প্রচুর ঔষধি গুণ রয়েছে। আসলে এই গাছের ব্যবহারে অনেক রোগ সেরে যায়। বলাই বাহুল্য, আয়ুর্বেদশাস্ত্রে এই গাছের গুরুত্ব অপরিসীম। সংগৃহীত ছবি।
*পৃথিবীতে যেসব গাছ পাওয়া যায়, তার মধ্যে বেশির ভাগ গাছেই ঔষধি গুণ বর্তমান, সে ফুল হোক কিংবা ফল! আর এরকম একটি উদ্ভিদ হল নাগফণি, যার প্রচুর ঔষধি গুণ রয়েছে। আসলে এই গাছের ব্যবহারে অনেক রোগ সেরে যায়। বলাই বাহুল্য, আয়ুর্বেদশাস্ত্রে এই গাছের গুরুত্ব অপরিসীম। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/8
*এই গাছটি সম্পর্কে সিনিয়র আয়ুর্বেদিক চিকিৎসর ডা. মনোজ তিওয়ারি Local 18-এর কাছে বলেন, নাগফণি গাছটি খুবই উপকারী।আর এর অনেক ঔষধি গুণাগুণও রয়েছে, যা আমাদের শরীরে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। যার অর্থ, জীবাণুনাশক যে কাজই করা হোক না কেন, সেটা সহজেই করতে পারে নাগফণি গাছ। সংগৃহীত ছবি।
*এই গাছটি সম্পর্কে সিনিয়র আয়ুর্বেদিক চিকিৎসর ডা. মনোজ তিওয়ারি Local 18-এর কাছে বলেন, নাগফণি গাছটি খুবই উপকারী।আর এর অনেক ঔষধি গুণাগুণও রয়েছে, যা আমাদের শরীরে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। যার অর্থ, জীবাণুনাশক যে কাজই করা হোক না কেন, সেটা সহজেই করতে পারে নাগফণি গাছ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/8
*আমাদের শরীরের নানা ধরনের জীবাণু নাশ করে। শুধু তা-ই নয়, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার জন্যও কাঁটাযুক্ত এই গাছ অর্থাৎ নাগফণি ব্যবহার করা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*আমাদের শরীরের নানা ধরনের জীবাণু নাশ করে। শুধু তা-ই নয়, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার জন্যও কাঁটাযুক্ত এই গাছ অর্থাৎ নাগফণি ব্যবহার করা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/8
*নাগফণি গাছের গুণাগুণের এখানেই শেষ নেই। কফ বা শ্লেষ্মা দূর করা, রক্ত ​​পরিশোধন এবং ব্যথা ও জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। আর হার্টের জন্যও অত্যন্ত উপকারী নাগফণি গাছ। এছাড়া আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজে সহায়ক এই গাছটি। সংগৃহীত ছবি।
*নাগফণি গাছের গুণাগুণের এখানেই শেষ নেই। কফ বা শ্লেষ্মা দূর করা, রক্ত ​​পরিশোধন এবং ব্যথা ও জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। আর হার্টের জন্যও অত্যন্ত উপকারী নাগফণি গাছ। এছাড়া আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজে সহায়ক এই গাছটি। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/8
*আসলে রক্তপাত বন্ধ করার কাজেও এই গাছের পাতা ব্যবহার করা হয়। আবার সর্দি-কাশি এবং পেটের রোগের পাশাপাশি জয়েন্টের ব্যথা কিংবা ফোলা ভাব কমাতেও কার্যকর নাগফণি। সংগৃহীত ছবি।
*আসলে রক্তপাত বন্ধ করার কাজেও এই গাছের পাতা ব্যবহার করা হয়। আবার সর্দি-কাশি এবং পেটের রোগের পাশাপাশি জয়েন্টের ব্যথা কিংবা ফোলা ভাব কমাতেও কার্যকর নাগফণি। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/8
*ডা. মনোজ তিওয়ারির কথায়, এটি শরীরকে একেবারে ফিট এবং ভাল রাখতেও অত্যন্ত কার্যকর। আসলে নাগফণি গাছের কাণ্ডের নির্যাস পেষাই করে চোখের বাইরের দিকে লাগানো হলে চোখের নানা রকম রোগের উপশম হয়। এর মধ্যে অন্যতম চোখ লাল হওয়ার সমস্যা এবং চোখের অন্যান্য সমস্ত রোগ। সংগৃহীত ছবি।
*ডা. মনোজ তিওয়ারির কথায়, এটি শরীরকে একেবারে ফিট এবং ভাল রাখতেও অত্যন্ত কার্যকর। আসলে নাগফণি গাছের কাণ্ডের নির্যাস পেষাই করে চোখের বাইরের দিকে লাগানো হলে চোখের নানা রকম রোগের উপশম হয়। এর মধ্যে অন্যতম চোখ লাল হওয়ার সমস্যা এবং চোখের অন্যান্য সমস্ত রোগ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/8
*কাশি এবং শ্বাসকষ্ট কিংবা হাঁপানির মতো রোগেও ব্যবহার করা যেতে পারে এই নাগফণি। আবার রক্তশূন্যতার মতো সমস্যা দূর করতেও নাগফণি উদ্ভিদ একটি ওষুধের মতো কাজ করে। সংগৃহীত ছবি।
*কাশি এবং শ্বাসকষ্ট কিংবা হাঁপানির মতো রোগেও ব্যবহার করা যেতে পারে এই নাগফণি। আবার রক্তশূন্যতার মতো সমস্যা দূর করতেও নাগফণি উদ্ভিদ একটি ওষুধের মতো কাজ করে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/8
*নাগফণি ব্যবহার করা খুবই সহজ। কাণ্ড থেকে আহরিত নির্যাস ত্বকে লাগানো যেতে পারে। শুধু তা-ই নয়, কাণ্ডের ভিতরে থাকা সাদা অংশ সবজি হিসেবে খাওয়া যেতে পারে। স্যালাড বা তরকারিতে বানিয়ে খাওয়া হলে তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারীও বটে! আর ত্বক সম্পর্কিত সমস্যার জন্য দিনে ২ বার আক্রান্ত স্থানে তা লাগানো যেতে পারে। এটি জ্যুস অথবা স্যুপ তৈরির কাজেও ব্যবহার করা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*নাগফণি ব্যবহার করা খুবই সহজ। কাণ্ড থেকে আহরিত নির্যাস ত্বকে লাগানো যেতে পারে। শুধু তা-ই নয়, কাণ্ডের ভিতরে থাকা সাদা অংশ সবজি হিসেবে খাওয়া যেতে পারে। স্যালাড বা তরকারিতে বানিয়ে খাওয়া হলে তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারীও বটে! আর ত্বক সম্পর্কিত সমস্যার জন্য দিনে ২ বার আক্রান্ত স্থানে তা লাগানো যেতে পারে। এটি জ্যুস অথবা স্যুপ তৈরির কাজেও ব্যবহার করা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement