তার পর দেখা যায় যে, তাঁদের রক্তে শর্করা, সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিন (সিআরপি) প্রভৃতি কমেছে এবং সর্বোপরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ওই গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, আম খাওয়ার পরে অংশগ্রহণকারীদের দেহের ওজন, রক্তচাপ, ইনসুলিন এবং লিপিড প্রোফাইলে সেরকম পরিবর্তন আসেনি।
‘ডায়াবেটিস থাকলে আম খাওয়া চলবে না’ - পরিমিত ভাবে খেলে ডায়াবেটিস থাকলেও আম খাওয়া যায়। আসলে ফলটির গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের কারণে ডাক্তাররা ডায়াবেটিসে আম খাওয়ার ক্ষেত্রে সাধারণত নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫১, যা কম হলেও নন-ডায়াবেটিক খাবারের সঙ্গে তুলনা করলে অনেকটাই বেশি। কারণ ডায়াবেটিস থাকলে ৫৫-এর বেশি গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত খাবার না-খাওয়ারই পরামর্শ দেওয়া হয়।