Lassi in Summer: 'সুমনের লস্যি চাই-ই চাই!', গরম থেকে বাঁচতে এই দোকানের সামনে ধর্না? কারণ জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:
Lassi in Summer: মাত্র কুড়ি টাকা দাম! দুর্দান্ত এই আইসক্রিম লস্যি খেলে অবাক হয়ে যাবেন আপনিও। সুমনের দোকান কোথায় জানুন...
1/6
সুমনের লস্যি বড়ই দস্যি! একবার যে খেয়েছে বার বার ধর্না দিতে বাধ্য সুমনের লস্যির দোকানের সামনে।
সুমনের লস্যি বড়ই দস্যি! একবার যে খেয়েছে বার বার ধর্না দিতে বাধ্য সুমনের লস্যির দোকানের সামনে।
advertisement
2/6
সুমনের আইস্ক্রিম লস্যি স্বাদে অতুলনীয়, কোয়ালিটিতে আনমাচড এবং দামে একেবারে পকেট ফ্রেন্ডলি এই লস্যি প্রতিদিন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ১৭০০ থেকে ২০০০ কাপ! ভাবা যায়!
সুমনের আইস্ক্রিম লস্যি স্বাদে অতুলনীয়, কোয়ালিটিতে আনমাচড এবং দামে একেবারে পকেট ফ্রেন্ডলি এই লস্যি প্রতিদিন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ১৭০০ থেকে ২০০০ কাপ! ভাবা যায়!
advertisement
3/6
প্রায় ১৭০ কেজি দই কেটে প্রতিদিন তৈরি হয় এই লস্যি। মাত্র কুড়ি টাকা ৩০ টাকা এবং ৪০ টাকা মূল্যের লস্যি পাওয়া যায় এই দোকানে। সকাল দশটা থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত চলে লস্যির যজ্ঞ।
প্রায় ১৭০ কেজি দই কেটে প্রতিদিন তৈরি হয় এই লস্যি। মাত্র কুড়ি টাকা ৩০ টাকা এবং ৪০ টাকা মূল্যের লস্যি পাওয়া যায় এই দোকানে। সকাল দশটা থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত চলে লস্যির যজ্ঞ।
advertisement
4/6
গোটা বাঁকুড়ার মানুষ যেন ভিড় জমায় সুমনের লস্যির দোকানের সামনে। প্রায় দশ বছরের পুরনো এই দোকান গোটা বাঁকুড়া শহরের লস্যির চাহিদার বেশিরভাগটাই একা হাতে মিটিয়ে আসছে। মাচানতলা মার্কেটের ৩৭ নম্বর স্টলে গেলেই পেয়ে যাবেন সুমনের লোভনীয় লস্যি।
গোটা বাঁকুড়ার মানুষ যেন ভিড় জমায় সুমনের লস্যির দোকানের সামনে। প্রায় দশ বছরের পুরনো এই দোকান গোটা বাঁকুড়া শহরের লস্যির চাহিদার বেশিরভাগটাই একা হাতে মিটিয়ে আসছে। মাচানতলা মার্কেটের ৩৭ নম্বর স্টলে গেলেই পেয়ে যাবেন সুমনের লোভনীয় লস্যি।
advertisement
5/6
সুমন জানায়, বাবা সুধীর রঞ্জন পাল প্রায় ১০ বছরের আগে শুরু করেছিলেন এই দোকান। আগে বিক্রি হত আইসস্ক্রিম এবং ঠান্ডা পানীয়। তবে সুমন নতুন রূপ দিয়েছে দোকানটিকে।
সুমন জানায়, বাবা সুধীর রঞ্জন পাল প্রায় ১০ বছরের আগে শুরু করেছিলেন এই দোকান। আগে বিক্রি হত আইসস্ক্রিম এবং ঠান্ডা পানীয়। তবে সুমন নতুন রূপ দিয়েছে দোকানটিকে।
advertisement
6/6
একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন সুমন তারপর সিদ্ধান্ত নেন নিজেদের দোকানটি বড় করার। মোটিভেশনাল কোট দিয়ে সাজানো এই ছোট্ট দোকানটি গ্রীষ্মকালের তৃষ্ণা মেটাবার পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের ভালবাসাই নাকি সুমনকে দিনে ১১-১৪ ঘণ্টা কাজ করার শক্তি যোগায়।
একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন সুমন তারপর সিদ্ধান্ত নেন নিজেদের দোকানটি বড় করার। মোটিভেশনাল কোট দিয়ে সাজানো এই ছোট্ট দোকানটি গ্রীষ্মকালের তৃষ্ণা মেটাবার পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের ভালবাসাই নাকি সুমনকে দিনে ১১-১৪ ঘণ্টা কাজ করার শক্তি যোগায়।
advertisement
advertisement
advertisement