kidney Damage Symptoms: আপনার কি ডায়াবেটিস আছে? তাহলে খেয়াল রাখুন এই ৫ বিষয়! অবহেলায় ভয়ঙ্কর ক্ষতি হবে কিডনির

Last Updated:
kidney Damage Symptoms: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কিডনি নষ্ট হওয়ার ৫টি প্রাথমিক লক্ষণ জানতে হবে। প্রস্রাবের সমস্যা, ফোলাভাব, দুর্বলতা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিলে অবহেলা নয়। সময়মতো চিকিৎসা কিডনি ফেইলিওর রোধে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিস্তারিত জানুন...
1/10
প্রস্রাবের সমস্যা: নিয়মিত ও ঘন ঘন প্রস্রাব যাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে খুব সাধারণ একটি সমস্যা। কিন্তু যদি প্রস্রাবে অতিরিক্ত ফেনা দেখা যায়, রং গাঢ় হয়ে যায় বা দুর্গন্ধ আসে, তাহলে এটি কিডনির প্রাথমিক ক্ষতির ইঙ্গিত হতে পারে।
প্রস্রাবের সমস্যা: নিয়মিত ও ঘন ঘন প্রস্রাব যাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে খুব সাধারণ একটি সমস্যা। কিন্তু যদি প্রস্রাবে অতিরিক্ত ফেনা দেখা যায়, রং গাঢ় হয়ে যায় বা দুর্গন্ধ আসে, তাহলে এটি কিডনির প্রাথমিক ক্ষতির ইঙ্গিত হতে পারে।
advertisement
2/10
হাত-পা ও মুখে ফোলাভাব: ডায়াবেটিস রোগীদের পা, গোড়ালি, পা, এমনকি মুখে ফোলা ভাব দেখা দিতে পারে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই চোখের নিচে ফুলে থাকা অনেক সময় কিডনির সমস্যার পূর্বাভাস হতে পারে। কিডনি যদি প্রস্রাবের মাধ্যমে প্রোটিন ও তরল ঠিকভাবে বের করতে না পারে, তাহলে এই ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়।
হাত-পা ও মুখে ফোলাভাব: ডায়াবেটিস রোগীদের পা, গোড়ালি, পা, এমনকি মুখে ফোলা ভাব দেখা দিতে পারে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই চোখের নিচে ফুলে থাকা অনেক সময় কিডনির সমস্যার পূর্বাভাস হতে পারে। কিডনি যদি প্রস্রাবের মাধ্যমে প্রোটিন ও তরল ঠিকভাবে বের করতে না পারে, তাহলে এই ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়।
advertisement
3/10
অতিরিক্ত ক্লান্তি ও দুর্বলতা: ডায়াবেটিস রোগী যদি অল্প কাজ করেও অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব করেন বা দুর্বল বোধ করেন, তবে এটি হতে পারে শরীরে টক্সিন জমে যাওয়ার ফল। কারণ কিডনি ঠিকমতো রক্ত পরিশোধন করতে না পারলে টক্সিন জমে গিয়ে এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়।
অতিরিক্ত ক্লান্তি ও দুর্বলতা: ডায়াবেটিস রোগী যদি অল্প কাজ করেও অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব করেন বা দুর্বল বোধ করেন, তবে এটি হতে পারে শরীরে টক্সিন জমে যাওয়ার ফল। কারণ কিডনি ঠিকমতো রক্ত পরিশোধন করতে না পারলে টক্সিন জমে গিয়ে এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়।
advertisement
4/10
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকা: ডায়াবেটিস রোগীদের অনেক সময় ব্লাড প্রেশার বেড়ে যায়। কিন্তু যদি রক্তচাপ নিয়মিতভাবে অনিয়ন্ত্রিত থাকে বা ঔষধেও কমে না, তাহলে বুঝতে হবে এটি কিডনির কার্যক্ষমতার অবনতির একটি লক্ষণ হতে পারে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকা: ডায়াবেটিস রোগীদের অনেক সময় ব্লাড প্রেশার বেড়ে যায়। কিন্তু যদি রক্তচাপ নিয়মিতভাবে অনিয়ন্ত্রিত থাকে বা ঔষধেও কমে না, তাহলে বুঝতে হবে এটি কিডনির কার্যক্ষমতার অবনতির একটি লক্ষণ হতে পারে।
advertisement
5/10
খিদে কমে যাওয়া, বমি বা বমি ভাব: ডায়াবেটিস রোগীর যদি হঠাৎ করে খিদে কমে যায়, বমি আসে বা মুখে তিতা ভাব থাকে, তবে এটাও ইঙ্গিত দিতে পারে শরীরে দূষিত পদার্থ জমে যাচ্ছে। এর মানে কিডনি তার স্বাভাবিক কাজ ঠিকমতো করতে পারছে না।
খিদে কমে যাওয়া, বমি বা বমি ভাব: ডায়াবেটিস রোগীর যদি হঠাৎ করে খিদে কমে যায়, বমি আসে বা মুখে তিতা ভাব থাকে, তবে এটাও ইঙ্গিত দিতে পারে শরীরে দূষিত পদার্থ জমে যাচ্ছে। এর মানে কিডনি তার স্বাভাবিক কাজ ঠিকমতো করতে পারছে না।
advertisement
6/10
কীভাবে নষ্ট হয় কিডনি: ডাঃ সুভাষ গিরি (RML হাসপাতাল, দিল্লি) জানিয়েছেন, যখন রক্তে সুগারের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়, তখন কিডনির ভেতরের ছোট ছোট রক্তনালী এবং ফিল্টারিং সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে কিডনি ঠিকমতো রক্ত পরিষ্কার করতে পারে না এবং বিষাক্ত পদার্থ শরীরে জমা হতে থাকে।
কীভাবে নষ্ট হয় কিডনি: ডাঃ সুভাষ গিরি (RML হাসপাতাল, দিল্লি) জানিয়েছেন, যখন রক্তে সুগারের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়, তখন কিডনির ভেতরের ছোট ছোট রক্তনালী এবং ফিল্টারিং সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে কিডনি ঠিকমতো রক্ত পরিষ্কার করতে পারে না এবং বিষাক্ত পদার্থ শরীরে জমা হতে থাকে।
advertisement
7/10
কিডনিকে সুস্থ রাখার উপায়: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখলে এবং ব্লাড প্রেসার স্বাভাবিক রাখলে কিডনির ক্ষতি অনেকটাই রোধ করা যায়। নিয়মিত ডাক্তার দেখানো, সঠিক ওষুধ গ্রহণ এবং সময়মতো পরীক্ষা করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কিডনিকে সুস্থ রাখার উপায়: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখলে এবং ব্লাড প্রেসার স্বাভাবিক রাখলে কিডনির ক্ষতি অনেকটাই রোধ করা যায়। নিয়মিত ডাক্তার দেখানো, সঠিক ওষুধ গ্রহণ এবং সময়মতো পরীক্ষা করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
8/10
খাওয়া-দাওয়া ও জীবনযাপনে সতর্কতা: কম লবণ, কম প্রোটিন ও কম পটাশিয়ামযুক্ত ডায়েট নিতে হবে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে এবং ধূমপান বা অ্যালকোহল একেবারে এড়িয়ে চলতে হবে। কিডনিকে সুস্থ রাখতে জীবনধারার পরিবর্তন অপরিহার্য।
খাওয়া-দাওয়া ও জীবনযাপনে সতর্কতা: কম লবণ, কম প্রোটিন ও কম পটাশিয়ামযুক্ত ডায়েট নিতে হবে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে এবং ধূমপান বা অ্যালকোহল একেবারে এড়িয়ে চলতে হবে। কিডনিকে সুস্থ রাখতে জীবনধারার পরিবর্তন অপরিহার্য।
advertisement
9/10
দিল্লির আরএমএল হাসপাতাল-এর মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুভাষ গিরি বলেছেন,
দিল্লির আরএমএল হাসপাতাল-এর মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুভাষ গিরি বলেছেন, "ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়লে কিডনির ফিল্টারিং সিস্টেম ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। তাই নিয়মিত চিকিৎসা, সঠিক ডায়েট এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি।"
advertisement
10/10
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
advertisement
advertisement
advertisement