LDL Cholesterol: ২০ বছর থেকেই সতর্ক থাকুন! কোন বয়সে কত LDL লেভেল পারফেক্ট, জেনে নিজের diet chart বানান

Last Updated:
দেশের মধ্যে মৃত্যুর অন্যতম কারণ হয়ে উঠছে হার্টের রোগ। মোট মৃত্যুর প্রায় ৭.৮ শতাংশের জন্য দায়ী এই সমস্যা। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হার্টের রোগের পিছনে রয়েছে খারাপ কোলেস্টেরল।
1/7
সারা দেশ জুড়ে হার্ট অ্যাটাকের মতো হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যা ক্রমশই বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। এদিকে সাবধান করছেন চিকিৎসকরা। তাঁদের বক্তব্য, ভারতের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে উচ্চমাত্রার এলডিএল কোলেস্টেরল বা ব্যাড (খারাপ) কোলেস্টেরল অতিরিক্ত পরিমাণে দেখা দিচ্ছে। যা নীরব ঘাতক হিসেবে কাজ করছে। 
সারা দেশ জুড়ে হার্ট অ্যাটাকের মতো হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যা ক্রমশই বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। এদিকে সাবধান করছেন চিকিৎসকরা। তাঁদের বক্তব্য, ভারতের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে উচ্চমাত্রার এলডিএল কোলেস্টেরল বা ব্যাড (খারাপ) কোলেস্টেরল অতিরিক্ত পরিমাণে দেখা দিচ্ছে। যা নীরব ঘাতক হিসেবে কাজ করছে।
advertisement
2/7
দেশের মধ্যে মৃত্যুর অন্যতম কারণ হয়ে উঠছে হার্টের রোগ। মোট মৃত্যুর প্রায় ৭.৮ শতাংশের জন্য দায়ী এই সমস্যা। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হার্টের রোগের পিছনে রয়েছে খারাপ কোলেস্টেরল। যা রক্তবাহী ধমনীকে অবরুদ্ধ বা ব্লক করে দেওয়ার জন্য বড় ভূমিকা পালন করে। এর জেরে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস এবং স্ট্রোক বা পক্ষাঘাতের মতো অবস্থা তৈরি হয়। 
দেশের মধ্যে মৃত্যুর অন্যতম কারণ হয়ে উঠছে হার্টের রোগ। মোট মৃত্যুর প্রায় ৭.৮ শতাংশের জন্য দায়ী এই সমস্যা। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হার্টের রোগের পিছনে রয়েছে খারাপ কোলেস্টেরল। যা রক্তবাহী ধমনীকে অবরুদ্ধ বা ব্লক করে দেওয়ার জন্য বড় ভূমিকা পালন করে। এর জেরে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস এবং স্ট্রোক বা পক্ষাঘাতের মতো অবস্থা তৈরি হয়।
advertisement
3/7
ইনদওরের অ্যাপোলো হসপিটালের সিনিয়র ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট এবং ক্যাথল্যাবের ডিরেক্টর ডা. সরিতা রাও বলেন যে, অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস হওয়ার পিছনে এলডিএল কোলেস্টেরলের ভূমিকা সুপ্রমাণিত। আসলে এলডিএল কোলেস্টেরল জমতে জমতে প্লাক তৈরি হয়। ধমনীতে ব্লকেজ তৈরি হয় এবং রক্ত ​​প্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। বিষয়টা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠে, কারণ বেশিরভাগ হার্টের সমস্যার মতো উচ্চ মাত্রার এলডিএল কোলেস্টেরলের ক্ষেত্রেও কোনও উপসর্গ দেখা যায় না। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বুকে ব্যথা অথবা যে কোনও সতর্কতামূলক উপসর্গ দেখা দেয়। তখন হয়তো বোঝা যায় যে, হৃদরোগ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে এবং ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায়। তাই উচ্চমাত্রার এলডিএল কোলেস্টেরলকে লক্ষ্যমাত্রায় নামিয়ে আনাই হল গুরুতর হৃদরোগ প্রতিরোধের প্রাথমিক লক্ষ্য।
ইনদওরের অ্যাপোলো হসপিটালের সিনিয়র ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট এবং ক্যাথল্যাবের ডিরেক্টর ডা. সরিতা রাও বলেন যে, অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস হওয়ার পিছনে এলডিএল কোলেস্টেরলের ভূমিকা সুপ্রমাণিত। আসলে এলডিএল কোলেস্টেরল জমতে জমতে প্লাক তৈরি হয়। ধমনীতে ব্লকেজ তৈরি হয় এবং রক্ত ​​প্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। বিষয়টা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠে, কারণ বেশিরভাগ হার্টের সমস্যার মতো উচ্চ মাত্রার এলডিএল কোলেস্টেরলের ক্ষেত্রেও কোনও উপসর্গ দেখা যায় না। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বুকে ব্যথা অথবা যে কোনও সতর্কতামূলক উপসর্গ দেখা দেয়। তখন হয়তো বোঝা যায় যে, হৃদরোগ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে এবং ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায়। তাই উচ্চমাত্রার এলডিএল কোলেস্টেরলকে লক্ষ্যমাত্রায় নামিয়ে আনাই হল গুরুতর হৃদরোগ প্রতিরোধের প্রাথমিক লক্ষ্য।
advertisement
4/7
ভারতীয়দের কেন অতিরিক্ত সতর্ক হতে হবে:পশ্চিমী দেশের মানুষদের তুলনায় ভারতীয়দের মধ্যে উচ্চমাত্রায় এলডিএল কোলেস্টেরল দেখা দেয়। তাঁদের দেহে এইচডিএল বা গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, ১৮ বছর বয়স হলেই কোলেস্টেরল স্ক্রিনিং শুরু করা উচিত। আগেভাগে টেস্ট করালে এই নীরব ঘাতকের ঝুঁকি নির্ণয় করা যায়। রোগীদের বাইরে থেকে দেখে সুস্থ বলে মনে হলেও তাঁদের মধ্যে উচ্চমাত্রায় এলডিএল কোলেস্টেরল থাকতে পারে।  
ভারতীয়দের কেন অতিরিক্ত সতর্ক হতে হবে:
পশ্চিমী দেশের মানুষদের তুলনায় ভারতীয়দের মধ্যে উচ্চমাত্রায় এলডিএল কোলেস্টেরল দেখা দেয়। তাঁদের দেহে এইচডিএল বা গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, ১৮ বছর বয়স হলেই কোলেস্টেরল স্ক্রিনিং শুরু করা উচিত। আগেভাগে টেস্ট করালে এই নীরব ঘাতকের ঝুঁকি নির্ণয় করা যায়। রোগীদের বাইরে থেকে দেখে সুস্থ বলে মনে হলেও তাঁদের মধ্যে উচ্চমাত্রায় এলডিএল কোলেস্টেরল থাকতে পারে।
advertisement
5/7
বিষয়টা শুধু সঠিক খাওয়াদাওয়ারই নয়:আমরা জানি যে, স্বাস্থ্যকর ডায়েট, নিয়মিত এক্সারসাইজ এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের মতো লাইফস্টাইল মডিফিকেশন এক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু এটাই পর্যাপ্ত নয়। চিকিৎসকরা জোর দিয়ে বলেন যে, মেডিক্যাল থেরাপিতে দেরি করা চলবে না। কিংবা মেডিক্যাল থেরাপি নিতে অবহেলা করা চলবে না। 
বিষয়টা শুধু সঠিক খাওয়াদাওয়ারই নয়:
আমরা জানি যে, স্বাস্থ্যকর ডায়েট, নিয়মিত এক্সারসাইজ এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের মতো লাইফস্টাইল মডিফিকেশন এক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু এটাই পর্যাপ্ত নয়। চিকিৎসকরা জোর দিয়ে বলেন যে, মেডিক্যাল থেরাপিতে দেরি করা চলবে না। কিংবা মেডিক্যাল থেরাপি নিতে অবহেলা করা চলবে না।
advertisement
6/7
যদিও ভারতে দেখা গিয়েছে যে, মাত্র ৬০ শতাংশ রোগী চিকিৎসকদের প্রেসক্রাইব করা ওষুধের উপর ভরসা করে থাকেন। যেটা খুবই উদ্বেগজনক বিষয়। আসলে ভুল ধারণার বশবর্তী হয়ে বহু মানুষ ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দেন। যা এলডিএল-এর মাত্রা এবং কার্ডিওভাস্কুলার রিস্কও বাড়ায়। 
যদিও ভারতে দেখা গিয়েছে যে, মাত্র ৬০ শতাংশ রোগী চিকিৎসকদের প্রেসক্রাইব করা ওষুধের উপর ভরসা করে থাকেন। যেটা খুবই উদ্বেগজনক বিষয়। আসলে ভুল ধারণার বশবর্তী হয়ে বহু মানুষ ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দেন। যা এলডিএল-এর মাত্রা এবং কার্ডিওভাস্কুলার রিস্কও বাড়ায়।
advertisement
7/7
এর পাশাপাশি স্ট্রেস, কম ঘুম বা ভাল ঘুম না হওয়া এবং মেটাবলিক ইমব্যালেন্স এলডিএল-এর মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে। এই সবের কারণে ক্রনিক ইনফ্ল্যামেশন হয়। দেহ থেকে আরও বেশি পরিমাণে এলডিএল কোলেস্টেরল উৎপাদিত হয়। যার জেরে হার্ট অ্যাটাক অথবা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। 
এর পাশাপাশি স্ট্রেস, কম ঘুম বা ভাল ঘুম না হওয়া এবং মেটাবলিক ইমব্যালেন্স এলডিএল-এর মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে। এই সবের কারণে ক্রনিক ইনফ্ল্যামেশন হয়। দেহ থেকে আরও বেশি পরিমাণে এলডিএল কোলেস্টেরল উৎপাদিত হয়। যার জেরে হার্ট অ্যাটাক অথবা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
advertisement
advertisement