Kalimpong Tourism: ১৯-২১ ডিসেম্বর দার্জিলিং-কালিম্পং ঘুরতে যাওয়ার আনন্দ বাড়বে কয়েকগুণ, আয়োজিত হবে 'খোলে দাই' উৎসব! বড় ব্যবস্থাপনায় জিটিএ

Last Updated:
সমতলের নববর্ষের মতোই পাহাড়ে পালিত হয় ‘খোলে দাই’ — ধান কাটার সময়কে কেন্দ্র করে আয়োজিত এক ঐতিহ্যবাহী উৎসব। নাচ, গান ও নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রতিবছরই এই উৎসব পালন করেন পারেংতারার স্থানীয় বাসিন্দারা।
1/5
সমতলের নববর্ষের মতোই পাহাড়ে পালিত হয় ‘খোলে দাই’ — ধান কাটার সময়কে কেন্দ্র করে আয়োজিত এক ঐতিহ্যবাহী উৎসব। নাচ, গান ও নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রতিবছরই এই উৎসব পালন করেন পারেংতারার স্থানীয় বাসিন্দারা। এ বছর উৎসবকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে জিটিএ পর্যটন ও তথ্য সংস্কৃতি দফতর। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
সমতলের নববর্ষের মতোই পাহাড়ে পালিত হয় ‘খোলে দাই’ — ধান কাটার সময়কে কেন্দ্র করে আয়োজিত এক ঐতিহ্যবাহী উৎসব। নাচ, গান ও নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রতিবছরই এই উৎসব পালন করেন পারেংতারার স্থানীয় বাসিন্দারা। এ বছর উৎসবকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে জিটিএ পর্যটন ও তথ্য সংস্কৃতি দফতর। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
2/5
জিটিএ সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পারেংতারায় আয়োজিত হবে এই উৎসব। পর্যটন দফতরের তরফে তৈরি হচ্ছে একটি বৃহৎ ফেস্টিভ্যাল প্ল্যান, যেখানে থাকবে স্থানীয় কৃষি, সংস্কৃতি, হস্তশিল্প এবং খাদ্যসংস্কৃতির প্রদর্শনী। জিটিএ–র পর্যটন দফতরের কার্যনির্বাহী সদস্য দাওয়া শেরপা জানিয়েছেন, “খোলে দাই উৎসবের মাধ্যমে পাহাড়ের গ্রামীণ জীবন, কৃষিকাজ ও সংস্কৃতির ঐতিহ্যকে দেশ–বিদেশের পর্যটকদের সামনে তুলে ধরা হবে।”
জিটিএ সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পারেংতারায় আয়োজিত হবে এই উৎসব। পর্যটন দফতরের তরফে তৈরি হচ্ছে একটি বৃহৎ ফেস্টিভ্যাল প্ল্যান, যেখানে থাকবে স্থানীয় কৃষি, সংস্কৃতি, হস্তশিল্প এবং খাদ্যসংস্কৃতির প্রদর্শনী। জিটিএ–র পর্যটন দফতরের কার্যনির্বাহী সদস্য দাওয়া শেরপা জানিয়েছেন, “খোলে দাই উৎসবের মাধ্যমে পাহাড়ের গ্রামীণ জীবন, কৃষিকাজ ও সংস্কৃতির ঐতিহ্যকে দেশ–বিদেশের পর্যটকদের সামনে তুলে ধরা হবে।”
advertisement
3/5
প্রতিবছরই ডিসেম্বর মাসে ধান কাটার সময় পাহাড়ি অঞ্চলে কৃষকেরা মাঠে গান ও নাচের মধ্য দিয়ে এই উৎসব উদযাপন করেন। তাঁদের এই আনন্দ উৎসবে এবার পর্যটকদেরও যুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে জিটিএ। পর্যটকদের উপস্থিতি বাড়লে স্থানীয় অর্থনীতি ও গ্রামীণ জীবিকার ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলেই আশা প্রকাশ করেছেন আয়োজকেরা।
প্রতিবছরই ডিসেম্বর মাসে ধান কাটার সময় পাহাড়ি অঞ্চলে কৃষকেরা মাঠে গান ও নাচের মধ্য দিয়ে এই উৎসব উদযাপন করেন। তাঁদের এই আনন্দ উৎসবে এবার পর্যটকদেরও যুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে জিটিএ। পর্যটকদের উপস্থিতি বাড়লে স্থানীয় অর্থনীতি ও গ্রামীণ জীবিকার ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলেই আশা প্রকাশ করেছেন আয়োজকেরা।
advertisement
4/5
এছাড়াও, উৎসবের সময় স্থানীয় বাসিন্দাদের তৈরি হাতে গড়া হস্তশিল্প, খাদ্যপণ্য ও সাংস্কৃতিক প্রদর্শনীও আয়োজন করা হবে। এতে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি ও গ্রামীণ সৌন্দর্য তুলে ধরা সম্ভব হবে। উৎসব চলাকালীন স্থানীয় কৃষক ও শিল্পীদের তৈরি দ্রব্য প্রদর্শনীর পাশাপাশি থাকছে লোকসঙ্গীত ও নৃত্যানুষ্ঠান।
এছাড়াও, উৎসবের সময় স্থানীয় বাসিন্দাদের তৈরি হাতে গড়া হস্তশিল্প, খাদ্যপণ্য ও সাংস্কৃতিক প্রদর্শনীও আয়োজন করা হবে। এতে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি ও গ্রামীণ সৌন্দর্য তুলে ধরা সম্ভব হবে। উৎসব চলাকালীন স্থানীয় কৃষক ও শিল্পীদের তৈরি দ্রব্য প্রদর্শনীর পাশাপাশি থাকছে লোকসঙ্গীত ও নৃত্যানুষ্ঠান।
advertisement
5/5
শুক্রবার কালিম্পঙের প্রশাসনিক বৈঠকে উৎসবের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন জিটিএ–র প্রতিনিধি দল ও জেলা প্রশাসন। আয়োজকদের মতে, খোলে দাই উৎসবকে কেন্দ্র করে কালিম্পংয়ের পারেংতারাকে পর্যটনের মানচিত্রে বিশেষভাবে চিহ্নিত করা হবে। উৎসবকে ঘিরে স্থানীয়দের পাশাপাশি দেশ–বিদেশের পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্যে এবার বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে জিটিএ। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
শুক্রবার কালিম্পঙের প্রশাসনিক বৈঠকে উৎসবের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন জিটিএ–র প্রতিনিধি দল ও জেলা প্রশাসন। আয়োজকদের মতে, খোলে দাই উৎসবকে কেন্দ্র করে কালিম্পংয়ের পারেংতারাকে পর্যটনের মানচিত্রে বিশেষভাবে চিহ্নিত করা হবে। উৎসবকে ঘিরে স্থানীয়দের পাশাপাশি দেশ–বিদেশের পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্যে এবার বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে জিটিএ। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
advertisement
advertisement