Birbhum Tourism: বোলপুর গেলে অবশ্যই ঘুরে আসুন ছাতিমতলা থেকে, জেনে নিন এর গুরুত্ব! মন ভাল হয়ে যাবে

Last Updated:
বোলপুর যাচ্ছেন আর আপনি যদি বোলপুর গিয়ে ছাতিমতলা না দেখেন তাহলে আর কী দেখলেন, জানুন কী রয়েছে সেই জায়গায়
1/5
বীরভূম,সৌভিক রায়: বোলপুর শান্তিনিকেতনে একাধিক দেখার জায়গা রয়েছে। তার মধ্যেই অন্যতম হলও ছাতিমতলা। ছাতিমতলা বোলপুর শান্তিনিকেতনের একটি ঐতিহাসিক ও পবিত্র স্থান, যা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মধ্যে অবস্থিত। এই জায়গায় ১৯০১ সালে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তিনিকেতনের ধারণাটি বাস্তবায়ন করেছিলেন এবং এটি শান্তিনিকেতনের সূচনা হিসেবে বিবেচিত হয়।
বোলপুর শান্তিনিকেতনে একাধিক দেখার জায়গা রয়েছে। তার মধ্যেই অন্যতম হলও ছাতিমতলা। ছাতিমতলা বোলপুর শান্তিনিকেতনের একটি ঐতিহাসিক ও পবিত্র স্থান, যা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মধ্যে অবস্থিত। এই জায়গায় ১৯০১ সালে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তিনিকেতনের ধারণাটি বাস্তবায়ন করেছিলেন এবং এটি শান্তিনিকেতনের সূচনা হিসেবে বিবেচিত হয়।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
2/5
ছাতিমতলা নামের এই স্থানটি ছাতিম গাছের একটি ছাউনির নিচে অবস্থিত, যা এটিকে একটি শান্ত ও প্রতিফলনমূলক কেন্দ্র করে তুলেছে। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এই ছাতিম গাছের নিচে ১৮৬৩ সালে শান্তিনিকেতনের ভিত্তি স্থাপন করেন, যা পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দ্বারা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হয়।
ছাতিমতলা নামের এই স্থানটি ছাতিম গাছের একটি ছাউনির নিচে অবস্থিত, যা এটিকে একটি শান্ত ও প্রতিফলনমূলক কেন্দ্র করে তুলেছে। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এই ছাতিম গাছের নিচে ১৮৬৩ সালে শান্তিনিকেতনের ভিত্তি স্থাপন করেন, যা পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দ্বারা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হয়।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
3/5
মনে করা হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এই স্থানটিকে তাঁর ধ্যানের স্থান হিসেবে একসময় ব্যবহার করতেন। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন অত্যন্ত মহান পণ্ডিত ছিলেন যা এটিকে বোলপুরের ঐতিহাসিক স্থানগুলির মধ্যে একটি করে তোলে। তিনি ধ্যানের পাশাপাশি আত্মদর্শনের ধারণায় বিশ্বাস করতেন।
মনে করা হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এই স্থানটিকে তাঁর ধ্যানের স্থান হিসেবে একসময় ব্যবহার করতেন। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন অত্যন্ত মহান পণ্ডিত ছিলেন যা এটিকে বোলপুরের ঐতিহাসিক স্থানগুলির মধ্যে একটি করে তোলে। তিনি ধ্যানের পাশাপাশি আত্মদর্শনের ধারণায় বিশ্বাস করতেন।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
4/5
তাঁর মতে, এই দুটি জিনিসই একজন ব্যক্তির সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। আর সেই কারণেই বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এবং শিক্ষকেরা এই স্থানটিকে অত্যন্ত সম্মানের চোখে দেখেন। এখানকার শিক্ষার্থীরা এই স্থানের সঙ্গে আবেগগতভাবে সংযুক্ত থাকে কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের ছাতিমতলায় সপ্তপর্ণি গাছের একটি শাখা প্রদান করা হয়। প্রার্থনা কক্ষটিও খুব বেশি দূরে নয় অনেকটাই কাছাকাছি অবস্থিত।
তাঁর মতে, এই দুটি জিনিসই একজন ব্যক্তির সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। আর সেই কারণেই বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এবং শিক্ষকেরা এই স্থানটিকে অত্যন্ত সম্মানের চোখে দেখেন। এখানকার শিক্ষার্থীরা এই স্থানের সঙ্গে আবেগগতভাবে সংযুক্ত থাকে কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের ছাতিমতলায় সপ্তপর্ণি গাছের একটি শাখা প্রদান করা হয়। প্রার্থনা কক্ষটিও খুব বেশি দূরে নয় অনেকটাই কাছাকাছি অবস্থিত।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
5/5
এবার প্রশ্ন আপনি এই জায়গায় পৌঁছবেন কী ভাবে! এই জায়গা যেতে গেলে আপনাকে বোলপুর শান্তিনিকেতন স্টেশন অথবা প্রান্তিক স্টেশনে নেমে টোটো ভাড়া করে যেতে হবে। তার জন্য আপনাকে মাথা পিছু খরচ করতে হবে মাত্র ১৫ টাকার কাছাকাছি। তাই এবার আপনি যদি বোলপুর শান্তিনিকেতন ভ্রমণের জন্য যাচ্ছেন তাহলে অবশ্যই ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে।
এবার প্রশ্ন আপনি এই জায়গায় পৌঁছবেন কী ভাবে! এই জায়গা যেতে গেলে আপনাকে বোলপুর শান্তিনিকেতন স্টেশন অথবা প্রান্তিক স্টেশনে নেমে টোটো ভাড়া করে যেতে হবে। তার জন্য আপনাকে মাথা পিছু খরচ করতে হবে মাত্র ১৫ টাকার কাছাকাছি। তাই এবার আপনি যদি বোলপুর শান্তিনিকেতন ভ্রমণের জন্য যাচ্ছেন তাহলে অবশ্যই ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
advertisement
advertisement