How to Reverse Fatty Liver in 90 Days: মুঠো মুঠো ঔষুধ নয়, এই ৭ সহজ অভ্যাসেই ঠিক হবে আপনার ফ্যাটি লিভার! মাত্র ৯০ দিনেই রোগ থেকে পান মুক্তি...

Last Updated:
How to Reverse Fatty Liver in 90 Days: ফ্যাটি লিভার ঠিক করতে পারে আপনার নিজের শরীর—শুধু প্রয়োজন সচেতন ডায়েট ও ঘুম-ভিত্তিক রুটিনের। চিনি কমান, আঁশযুক্ত খাবার খান এবং ঘুম ঠিক রাখুন। ৯০ দিনে লিভার নিজেই সুস্থ হয়ে উঠতে পারে। বিস্তারিত জানুন...
1/10
৯০ দিনে ফ্যাটি লিভার রিভার্স করুন ফ্যাটি লিভারকে সময়মতো ঠিক করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লিভারে জমে থাকা চর্বি সরিয়ে ফেলতে না পারলে তা ধীরে ধীরে প্রদাহ, ফাইব্রোসিস (লিভারে দাগ) এবং শেষপর্যন্ত সিরোসিসে রূপ নিতে পারে, যেখানে লিভার গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। ভারতে প্রায় ৩০%-৩৮% মানুষ এই সমস্যায় ভুগছেন। এর মূল কারণ হলো স্থূলতা, রক্তে শর্করার ভারসাম্যহীনতা এবং শারীরিক সক্রিয়তার অভাব।
৯০ দিনে ফ্যাটি লিভার রিভার্স করুন ফ্যাটি লিভারকে সময়মতো ঠিক করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লিভারে জমে থাকা চর্বি সরিয়ে ফেলতে না পারলে তা ধীরে ধীরে প্রদাহ, ফাইব্রোসিস (লিভারে দাগ) এবং শেষপর্যন্ত সিরোসিসে রূপ নিতে পারে, যেখানে লিভার গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। ভারতে প্রায় ৩০%-৩৮% মানুষ এই সমস্যায় ভুগছেন। এর মূল কারণ হলো স্থূলতা, রক্তে শর্করার ভারসাম্যহীনতা এবং শারীরিক সক্রিয়তার অভাব।
advertisement
2/10
ফ্যাটি লিভার এখন আর শুধু মদ্যপানের রোগ নয় একসময় মনে করা হতো ফ্যাটি লিভার শুধুমাত্র মদ্যপান কিংবা অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে হয়। কিন্তু বর্তমানে এমন মানুষরাও এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন, যারা না মদ খায়, না অতিরিক্ত খায়। লিভার একটি এমন অঙ্গ যা নিজেকে রিপেয়ার করতে পারে, কিন্তু উপসর্গ গুরুতর হলে, অবহেলা করা বিপজ্জনক।
ফ্যাটি লিভার এখন আর শুধু মদ্যপানের রোগ নয় একসময় মনে করা হতো ফ্যাটি লিভার শুধুমাত্র মদ্যপান কিংবা অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে হয়। কিন্তু বর্তমানে এমন মানুষরাও এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন, যারা না মদ খায়, না অতিরিক্ত খায়। লিভার একটি এমন অঙ্গ যা নিজেকে রিপেয়ার করতে পারে, কিন্তু উপসর্গ গুরুতর হলে, অবহেলা করা বিপজ্জনক।
advertisement
3/10
শর্করাকে বলুন না নিউট্রিশনিস্ট শিখা আগরওয়াল শর্মার মতে, ফ্যাটি লিভারের প্রধান কারণ হলো আমাদের রোজকার ডায়েট। বিশেষ করে চিনি—যার মধ্যে থাকা ফ্রুক্টোজ সরাসরি লিভারে চর্বি হিসেবে জমে যায়। ফলের রস, ফ্লেভারযুক্ত দই, ডায়েট সোডা, সিরাপ ও প্রসেসড স্ন্যাকস থেকে দূরে থাকুন। পরিবর্তে বেশি করে আঁশযুক্ত আসল ফল খান।
শর্করাকে বলুন না নিউট্রিশনিস্ট শিখা আগরওয়াল শর্মার মতে, ফ্যাটি লিভারের প্রধান কারণ হলো আমাদের রোজকার ডায়েট। বিশেষ করে চিনি—যার মধ্যে থাকা ফ্রুক্টোজ সরাসরি লিভারে চর্বি হিসেবে জমে যায়। ফলের রস, ফ্লেভারযুক্ত দই, ডায়েট সোডা, সিরাপ ও প্রসেসড স্ন্যাকস থেকে দূরে থাকুন। পরিবর্তে বেশি করে আঁশযুক্ত আসল ফল খান।
advertisement
4/10
খাদ্যে আঁশ বাড়ান ফাইবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়, দেহের প্রদাহ কমায় এবং অতিরিক্ত হরমোন বের করে দিতে সাহায্য করে। যা ফ্যাটি লিভার কমাতে সহায়ক। তাই খাদ্যে অবশ্যই রাখুন—আলসির বীজ, চিয়া সিডস, ছোলা, ডাল, এবং ব্রোকলি বা অন্যান্য সবুজ শাকসবজি।
খাদ্যে আঁশ বাড়ান ফাইবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়, দেহের প্রদাহ কমায় এবং অতিরিক্ত হরমোন বের করে দিতে সাহায্য করে। যা ফ্যাটি লিভার কমাতে সহায়ক। তাই খাদ্যে অবশ্যই রাখুন—আলসির বীজ, চিয়া সিডস, ছোলা, ডাল, এবং ব্রোকলি বা অন্যান্য সবুজ শাকসবজি।
advertisement
5/10
সব ফ্যাট খারাপ নয় সব ফ্যাট ক্ষতিকর নয়। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যেমন লিভারে চর্বি জমতে বাধা দেয় এবং প্রদাহ কমায়। মাছ, আলসির তেল এবং আখরোট হলো ভালো চর্বির উৎস। প্রসেসড অয়েলের মধ্যে থাকা অতিরিক্ত ওমেগা-৬ গ্রহণ কমানোও জরুরি।
সব ফ্যাট খারাপ নয় সব ফ্যাট ক্ষতিকর নয়। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যেমন লিভারে চর্বি জমতে বাধা দেয় এবং প্রদাহ কমায়। মাছ, আলসির তেল এবং আখরোট হলো ভালো চর্বির উৎস। প্রসেসড অয়েলের মধ্যে থাকা অতিরিক্ত ওমেগা-৬ গ্রহণ কমানোও জরুরি।
advertisement
6/10
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খান পলিফেনলস লিভারে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এবং ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়। এর জন্য ডায়েটে রাখতে পারেন—বেরিজ, অলিভ অয়েল, মাচা, অনারস, হলুদ ও গোলমরিচ। এইসব খাবার প্রাকৃতিকভাবে লিভারকে ডিটক্স করতে সহায়তা করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খান পলিফেনলস লিভারে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এবং ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়। এর জন্য ডায়েটে রাখতে পারেন—বেরিজ, অলিভ অয়েল, মাচা, অনারস, হলুদ ও গোলমরিচ। এইসব খাবার প্রাকৃতিকভাবে লিভারকে ডিটক্স করতে সহায়তা করে।
advertisement
7/10
পর্যাপ্ত ঘুম ও রাতের খাবার সময়মতো ঘুম ঠিক না হলে লিভারে চর্বি জমে, যা পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তোলে। দিনে অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। লিভার নিজেকে রিপেয়ার করে তখনই, যখন সে হজমের কাজ থেকে অবসর পায়। তাই ঘুমানোর অন্তত ২–৩ ঘণ্টা আগে খাওয়া শেষ করুন।
পর্যাপ্ত ঘুম ও রাতের খাবার সময়মতো ঘুম ঠিক না হলে লিভারে চর্বি জমে, যা পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তোলে। দিনে অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। লিভার নিজেকে রিপেয়ার করে তখনই, যখন সে হজমের কাজ থেকে অবসর পায়। তাই ঘুমানোর অন্তত ২–৩ ঘণ্টা আগে খাওয়া শেষ করুন।
advertisement
8/10
প্যাকেটজাত খাবার এড়িয়ে চলুন, এই ধরনের খাবারে থাকে রিফাইন্ড কার্ব, ট্রান্স ফ্যাট ও কেমিক্যালস, যা লিভার ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত করে। প্যাকেটজাত স্ন্যাকসের বদলে বেছে নিন—রোস্টেড বাদাম, সেদ্ধ ছোলা বা তাজা ফল। এতে লিভার আসল পুষ্টি পাবে এবং নিজেকে দ্রুত সারাতে পারবে।
প্যাকেটজাত খাবার এড়িয়ে চলুন, এই ধরনের খাবারে থাকে রিফাইন্ড কার্ব, ট্রান্স ফ্যাট ও কেমিক্যালস, যা লিভার ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত করে। প্যাকেটজাত স্ন্যাকসের বদলে বেছে নিন—রোস্টেড বাদাম, সেদ্ধ ছোলা বা তাজা ফল। এতে লিভার আসল পুষ্টি পাবে এবং নিজেকে দ্রুত সারাতে পারবে।
advertisement
9/10
দিল্লি অ্যাপোলো হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ডঃ অরবিন্দ খুরানা বলেছেন,
দিল্লি অ্যাপোলো হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ডঃ অরবিন্দ খুরানা বলেছেন, "লিভার এমন একটি অঙ্গ, যা নিজের ক্ষত নিজেই সারাতে পারে—শুধু দরকার সঠিক খাবার ও জীবনযাত্রা। সময়মতো নজর না দিলে ফ্যাটি লিভার থেকে সিরোসিস পর্যন্ত হতে পারে। তাই ডায়েট পরিবর্তনই প্রথম চিকিৎসা।"
advertisement
10/10
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
advertisement
advertisement
advertisement