Holi 2025: দোলের ছুটি কাটাতে বাঁকুড়া যাচ্ছেন? মিনি 'নিউজিল্যান্ড' ঘুরেছেন? এবারে যেতেই হবে কিন্তু, রইল বেড়ানোর খুঁটিনাটি

Last Updated:
Holi 2025 Trip: যেন নিউজিল্যান্ড। বেশিদূর যেতে হবে না, কলকাতা থেকে মাত্র তিন ঘন্টার রাস্তা। গাড়ি করে অথবা ট্রেনে করে চলে আসুন বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটির গাংদুয়া ড্যাম। নিজের চোখে দেখলে তবেই বুঝবেন যে একটুও বাড়িয়ে বলা হচ্ছে না।
1/9
*যেন নিউজিল্যান্ড। বেশিদূর যেতে হবে না, কলকাতা থেকে মাত্র তিন ঘন্টার রাস্তা। গাড়ি করে অথবা ট্রেনে করে চলে আসুন বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটির গাংদুয়া ড্যাম। নিজের চোখে দেখলে তবেই বুঝবেন যে একটুও বাড়িয়ে বলা হচ্ছে না।
*যেন নিউজিল্যান্ড। বেশিদূর যেতে হবে না, কলকাতা থেকে মাত্র তিন ঘন্টার রাস্তা। গাড়ি করে অথবা ট্রেনে করে চলে আসুন বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটির গাংদুয়া ড্যাম। নিজের চোখে দেখলে তবেই বুঝবেন যে একটুও বাড়িয়ে বলা হচ্ছে না।
advertisement
2/9
*বাঁকুড়ার গাংদুয়া ড্যাম, এখনও যেন নিউজিল্যান্ডের কোনও নাম না জানা প্রান্তর। শীত শেষ, এবার বসন্তের পালা। বসন্তের মিষ্টি হাওয়া গায়ে মেখে, একদম আরামদায়ক আবহাওয়ায় ঘুরে দেখুন শালী নদীর উপরে গাংদুয়া ড্যাম।
*বাঁকুড়ার গাংদুয়া ড্যাম, এখনও যেন নিউজিল্যান্ডের কোনও নাম না জানা প্রান্তর। শীত শেষ, এবার বসন্তের পালা। বসন্তের মিষ্টি হাওয়া গায়ে মেখে, একদম আরামদায়ক আবহাওয়ায় ঘুরে দেখুন শালী নদীর উপরে গাংদুয়া ড্যাম।
advertisement
3/9
*বাঁকুড়া শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে গঙ্গাজলঘাটি ব্লক থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত শালী নদীর ওপরে এই ড্যাম, যার নাম গাংদুয়া। বসন্তের ঝলমলে রোদে নতুনরূপে সেজে উঠেছে ড্যামটি। তাই দেরি না করে চলে আসুন।
*বাঁকুড়া শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে গঙ্গাজলঘাটি ব্লক থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত শালী নদীর ওপরে এই ড্যাম, যার নাম গাংদুয়া। বসন্তের ঝলমলে রোদে নতুনরূপে সেজে উঠেছে ড্যামটি। তাই দেরি না করে চলে আসুন।
advertisement
4/9
*কংসাবতী নদীর পাশে একটা সুন্দর ছোট্ট পাহাড়। শাল-মহুয়ার জঙ্গলে ঘেরা বাঁকুড়ার সারেঙ্গা এই বড়দি পাহাড়তলিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের সঙ্গে চড়ুইভাতি করতে বসন্তে অনেকে আসেন। বাঁকুড়া জেলার এটি একটি আপেক্ষিক ভাবে নতুন পর্যটনকেন্দ্র হল বরদি পাহাড়। পাহাড় নয়, এটি একটি ছোট টিলা।
*কংসাবতী নদীর পাশে একটা সুন্দর ছোট্ট পাহাড়। শাল-মহুয়ার জঙ্গলে ঘেরা বাঁকুড়ার সারেঙ্গা এই বড়দি পাহাড়তলিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের সঙ্গে চড়ুইভাতি করতে বসন্তে অনেকে আসেন। বাঁকুড়া জেলার এটি একটি আপেক্ষিক ভাবে নতুন পর্যটনকেন্দ্র হল বরদি পাহাড়। পাহাড় নয়, এটি একটি ছোট টিলা।
advertisement
5/9
*বাঁকুড়া থেকে রাইপুরের রাস্তায় পড়ে পিড়রগাড়ি মোড়। সেখান থেকে খাতড়া যাওয়ার রাস্তায় ছ’কিমি দূরে চুয়াগাড়া মোড়। ওই মোড় থেকে চার কিলোমিটার গেলেই পাওয়া যাবে নেতুরপুর পঞ্চায়েতের কালাপাথর গ্রাম লাগোয়া বড়দি পাহাড়। তার কোলঘেঁষে বয়ে চলেছে কংসাবতী নদী। নদীর তীরে কালাপাথর গ্রামে রয়েছে একটি ঝর্ণা। স্থানীয় মানুষের কাছে তা কালাঝর্ণা নামে পরিচিত।
*বাঁকুড়া থেকে রাইপুরের রাস্তায় পড়ে পিড়রগাড়ি মোড়। সেখান থেকে খাতড়া যাওয়ার রাস্তায় ছ’কিমি দূরে চুয়াগাড়া মোড়। ওই মোড় থেকে চার কিলোমিটার গেলেই পাওয়া যাবে নেতুরপুর পঞ্চায়েতের কালাপাথর গ্রাম লাগোয়া বড়দি পাহাড়। তার কোলঘেঁষে বয়ে চলেছে কংসাবতী নদী। নদীর তীরে কালাপাথর গ্রামে রয়েছে একটি ঝর্ণা। স্থানীয় মানুষের কাছে তা কালাঝর্ণা নামে পরিচিত।
advertisement
6/9
*পাহাড় বাদেও রয়েছে, একটি ইকো রিসর্ট। এই ইকো রিসর্টটিতে রয়েছে সব রকমের ব্যবস্থা। থাকা, খাওয়া, বাচ্চাদের জন্য পার্ক। প্রিয় মানুষের সঙ্গে হাঁটার জন্য সুন্দর রোম্যান্টিক রাস্তা। মূলত পাহাড় নদী ছাড়াও এই ইকোরিসোরিটি হচ্ছে মূল একটি আকর্ষণের জায়গা।
*পাহাড় বাদেও রয়েছে, একটি ইকো রিসর্ট। এই ইকো রিসর্টটিতে রয়েছে সব রকমের ব্যবস্থা। থাকা, খাওয়া, বাচ্চাদের জন্য পার্ক। প্রিয় মানুষের সঙ্গে হাঁটার জন্য সুন্দর রোম্যান্টিক রাস্তা। মূলত পাহাড় নদী ছাড়াও এই ইকোরিসোরিটি হচ্ছে মূল একটি আকর্ষণের জায়গা।
advertisement
7/9
*বাঁকুড়ার এমন একটি বসন্তের ডেস্টিনেশন, যেখানে রয়েছে স্বপ্নের মত সুন্দর পাহাড়, সেই পাহাড়ের বুক বেয়ে বয়ে চলেছে ঝরনা। পাহাড়কে ঘিরে রয়েছে সবুজ বনানী। রয়েছে রঙিন আদিবাসী গ্রাম যেখানে ভেষজ রঙ এর দেওয়াল চিত্র মনে করিয়ে দেবে প্রাগৈতিহাসিক যুগ। এছাড়াও রয়েছে মন্দির এবং ট্রেকিং করার ব্যবস্থা! সুন্দর শুশুনিয়াতে ঘুরে আসার এটাই একদম
*বাঁকুড়ার এমন একটি বসন্তের ডেস্টিনেশন, যেখানে রয়েছে স্বপ্নের মত সুন্দর পাহাড়, সেই পাহাড়ের বুক বেয়ে বয়ে চলেছে ঝরনা। পাহাড়কে ঘিরে রয়েছে সবুজ বনানী। রয়েছে রঙিন আদিবাসী গ্রাম যেখানে ভেষজ রঙ এর দেওয়াল চিত্র মনে করিয়ে দেবে প্রাগৈতিহাসিক যুগ। এছাড়াও রয়েছে মন্দির এবং ট্রেকিং করার ব্যবস্থা! সুন্দর শুশুনিয়াতে ঘুরে আসার এটাই একদম "পারফেক্ট টাইম"!
advertisement
8/9
*শুশুনিয়া পাহাড়ের আশেপাশে রয়েছে থাকার একাধিক জায়গা। মরুতবাহা ইকোপার্ক থেকে শুরু করে, যুব আবাস। ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে রয়েছে রাত্রি বাসের সুযোগ। কলকাতা থেকে সরাসরি চলে আসুন বাঁকুড়া স্টেশন। বাঁকুড়া থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে করে ছাতনা হয়ে শুশুনিয়া। শুশুনিয়া পাহাড়ের তলায় দুদিন থাকলেই ঘুরে দেখা হয়ে যাবে। পাহাড়, জমধারা, শিউলিবোনা, ভরতপুর।
*শুশুনিয়া পাহাড়ের আশেপাশে রয়েছে থাকার একাধিক জায়গা। মরুতবাহা ইকোপার্ক থেকে শুরু করে, যুব আবাস। ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে রয়েছে রাত্রি বাসের সুযোগ। কলকাতা থেকে সরাসরি চলে আসুন বাঁকুড়া স্টেশন। বাঁকুড়া থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে করে ছাতনা হয়ে শুশুনিয়া। শুশুনিয়া পাহাড়ের তলায় দুদিন থাকলেই ঘুরে দেখা হয়ে যাবে। পাহাড়, জমধারা, শিউলিবোনা, ভরতপুর।
advertisement
9/9
*একপ্রকার আদিবাসী সংস্কৃতি, প্রাগৈতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভেষজ উদ্ভিদের সম্ভার এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি দুর্দান্ত কম্বিনেশন বাঁকুড়ার এই পর্যটন কেন্দ্র।
*একপ্রকার আদিবাসী সংস্কৃতি, প্রাগৈতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভেষজ উদ্ভিদের সম্ভার এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি দুর্দান্ত কম্বিনেশন বাঁকুড়ার এই পর্যটন কেন্দ্র।
advertisement
advertisement
advertisement