Hibiscus Gardening Tips: কড়া শীততেও ফুলে ফুলে ভরবে জবাগাছ, ফেলে দেওয়া 'এই' পাতা দুর্দান্ত সার, বিনা খরচের টোটকায় বাজিমাত

Last Updated:
Hibiscus Gardening Tips: ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শীতকালে, জবা গাছগুলি প্রায়শই শুকিয়ে যায়, পাতা হলুদ হয়ে যায় এবং তাদের কুঁড়ি ঝরে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটু মনোযোগ এবং একটি সহজ ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমে গাছকে পুনরুজ্জীবিত করা যেতে পারে।
1/9
*ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শীতকালে, জবা গাছগুলি প্রায়শই শুকিয়ে যায়, পাতা হলুদ হয়ে যায় এবং তাদের কুঁড়ি ঝরে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটু মনোযোগ এবং একটি সহজ ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমে গাছকে পুনরুজ্জীবিত করা যেতে পারে। সঠিক যত্ন, সূর্যালোক, জল এবং মাটির ভারসাম্য বজায় রাখলে, জবা আবার ফুটবে এবং মাপেও হবে বেশ বড়। সংগৃহীত ছবি। 
*ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শীতকালে, জবা গাছগুলি প্রায়শই শুকিয়ে যায়, পাতা হলুদ হয়ে যায় এবং তাদের কুঁড়ি ঝরে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটু মনোযোগ এবং একটি সহজ ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমে গাছকে পুনরুজ্জীবিত করা যেতে পারে। সঠিক যত্ন, সূর্যালোক, জল এবং মাটির ভারসাম্য বজায় রাখলে, জবা আবার ফুটবে এবং মাপেও হবে বেশ বড়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/9
*জবাকে 'ফুলের রাজা' বলা হয় কারণ তার বৃহৎ আকার, আকর্ষণীয় রঙ এবং ক্রমাগত গাছে ফুল ফুটে বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধির কারণে। এটি বাংলার ঘরে ঘরে বিশেষ জনপ্রিয় একটি ফুল। তবে, যখন এটি শুকিয়ে যেতে শুরু করে বা তার বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়, তখন গাছটি দ্রুত ঠিক হয় না মোটেই। উদ্যান বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুসরণ করলে গাছটিকে নতুন জীবন দেওয়া যেতে পারে। সঠিক যত্নের সঙ্গে, জবা সারা বছর ধরে ফুটতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*জবাকে 'ফুলের রাজা' বলা হয় কারণ তার বৃহৎ আকার, আকর্ষণীয় রঙ এবং ক্রমাগত গাছে ফুল ফুটে বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধির কারণে। এটি বাংলার ঘরে ঘরে বিশেষ জনপ্রিয় একটি ফুল। তবে, যখন এটি শুকিয়ে যেতে শুরু করে বা তার বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়, তখন গাছটি দ্রুত ঠিক হয় না মোটেই। উদ্যান বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুসরণ করলে গাছটিকে নতুন জীবন দেওয়া যেতে পারে। সঠিক যত্নের সঙ্গে, জবা সারা বছর ধরে ফুটতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/9
*উদ্যান বিশেষজ্ঞ কৌশল কিশোর জয়সওয়াল ব্যাখ্যা করেন, জবা ফুলকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য কোনও ব্যয়বহুল সারের প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র একটি 'বিনামূল্যে প্রতিকার', অবশিষ্ট চা পাতা গাছ পুনরুজ্জীবিত করতে পারে। এই জৈব সার মাটিকে পুষ্টি জোগায় এবং গাছকে দ্রুত ফুল ফোটতে সক্ষম করে। সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে, জবা কেবল সুস্থভাবে বৃদ্ধি পায় না, বরং আরও বড় এবং উজ্জ্বল ফুল ফুটতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*উদ্যান বিশেষজ্ঞ কৌশল কিশোর জয়সওয়াল ব্যাখ্যা করেন, জবা ফুলকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য কোনও ব্যয়বহুল সারের প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র একটি 'বিনামূল্যে প্রতিকার', অবশিষ্ট চা পাতা গাছ পুনরুজ্জীবিত করতে পারে। এই জৈব সার মাটিকে পুষ্টি জোগায় এবং গাছকে দ্রুত ফুল ফোটতে সক্ষম করে। সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে, জবা কেবল সুস্থভাবে বৃদ্ধি পায় না, বরং আরও বড় এবং উজ্জ্বল ফুল ফুটতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/9
*জবাগাছের পাতা শুকিয়ে যাওয়া বা হলুদ হয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হল শিকড়ের জলাবদ্ধতা। যখন মাটি ভেজা থাকে তখন শিকড়ে অক্সিজেনের অভাব হয় এবং তারা পচে যেতে শুরু করে। অতএব, উপরের ১-২ ইঞ্চি মাটি শুকিয়ে গেলেই কেবল গাছে জল দিন। ভালভাবে জল নিষ্কাশিত মাটি ব্যবহার করুন এবং টবের নীচে নিষ্কাশনের গর্ত নিশ্চিত করুন। গাছের বৃদ্ধি এবং ফুল ফোটার জন্য সঠিক সেচ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংগৃহীত ছবি। 
*জবাগাছের পাতা শুকিয়ে যাওয়া বা হলুদ হয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হল শিকড়ের জলাবদ্ধতা। যখন মাটি ভেজা থাকে তখন শিকড়ে অক্সিজেনের অভাব হয় এবং তারা পচে যেতে শুরু করে। অতএব, উপরের ১-২ ইঞ্চি মাটি শুকিয়ে গেলেই কেবল গাছে জল দিন। ভালভাবে জল নিষ্কাশিত মাটি ব্যবহার করুন এবং টবের নীচে নিষ্কাশনের গর্ত নিশ্চিত করুন। গাছের বৃদ্ধি এবং ফুল ফোটার জন্য সঠিক সেচ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/9
*নিয়মিত ছাঁটাই করলেও জবা ফুল বেশি পরিমাণে উৎপন্ন হয়। বছরে একবার বা দুবার গাছ ছাঁটাই করতে হবে। ফুল ফোটার সময় হালকা ছাঁটাই নতুন অঙ্কুর বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে, যা আরও কুঁড়ি তৈরি করে। বিবর্ণ ফুল এবং শুকনো শাখা অপসারণ অপরিহার্য। সংগৃহীত ছবি। 
*নিয়মিত ছাঁটাই করলেও জবা ফুল বেশি পরিমাণে উৎপন্ন হয়। বছরে একবার বা দুবার গাছ ছাঁটাই করতে হবে। ফুল ফোটার সময় হালকা ছাঁটাই নতুন অঙ্কুর বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে, যা আরও কুঁড়ি তৈরি করে। বিবর্ণ ফুল এবং শুকনো শাখা অপসারণ অপরিহার্য। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/9
*জবাগাছের জন্য প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা সরাসরি সূর্যালোকের প্রয়োজন। যদি সূর্যালোক পর্যাপ্ত না হয়, তাহলে ফুল ছোট হয়ে যায় বা একেবারেই ফুটতে পারে না। অতএব, গাছটি এমন জায়গায় রাখুন যেখানে সকাল বা বিকেলের আলো আসে। সংগৃহীত ছবি। 
*জবাগাছের জন্য প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা সরাসরি সূর্যালোকের প্রয়োজন। যদি সূর্যালোক পর্যাপ্ত না হয়, তাহলে ফুল ছোট হয়ে যায় বা একেবারেই ফুটতে পারে না। অতএব, গাছটি এমন জায়গায় রাখুন যেখানে সকাল বা বিকেলের আলো আসে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/9
*জবা প্রায়শই মিলিবাগ দ্বারা আক্রান্ত হয়। এটি প্রতিরোধ করার জন্য, গাছে নিম তেল বা নিম পাতা স্প্রে করুন। এটি গাছটিকে পোকামাকড় থেকে রক্ষা করে, সুস্থ রাখে এবং নতুন কুঁড়ি গঠনে সহায়তা করে। সংগৃহীত ছবি। 
*জবা প্রায়শই মিলিবাগ দ্বারা আক্রান্ত হয়। এটি প্রতিরোধ করার জন্য, গাছে নিম তেল বা নিম পাতা স্প্রে করুন। এটি গাছটিকে পোকামাকড় থেকে রক্ষা করে, সুস্থ রাখে এবং নতুন কুঁড়ি গঠনে সহায়তা করে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/9
*গাছে উদ্যানপালকদের দ্বারা সুপারিশকৃত
*গাছে উদ্যানপালকদের দ্বারা সুপারিশকৃত "ফ্রিবি" চা পাতা ব্যবহার করা হয়। এতে নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং পটাসিয়ামের মতো উপাদান রয়েছে, যা জবাগাছের জন্য চমৎকার সার হিসেবে কাজ করে। এটি মাটিকে সামান্য অম্লীয় করে তোলে, যা জবাগাছের জন্য আদর্শ। ব্যবহৃত চা পাতা দুবার ধুয়ে মাটিতে মিশিয়ে দিলে গাছের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয় এবং কুঁড়ি গঠন বৃদ্ধি পেতে পারে। এটি একটি সম্পূর্ণ জৈব এবং নিরাপদ পদ্ধতি। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/9
*টি ব্যাগ বা অবশিষ্ট চা পাতা ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে চা পাতায় থাকা দুধ এবং চিনি ছত্রাক সৃষ্টি করতে পারে, তাই প্রথমে সেগুলি ভালভাবে ধুয়ে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ধোয়া চা পাতা মাটিতে মিশিয়ে দিন অথবা মাসে একবার পাত্রের ছিটিয়ে দিন। নিয়মিত ব্যবহার, গাছের আর্দ্রতা এবং সূর্যালোক বজায় রেখে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে জবাগাছে আবার ফুলে ফিরিয়ে আনা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*টি ব্যাগ বা অবশিষ্ট চা পাতা ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে চা পাতায় থাকা দুধ এবং চিনি ছত্রাক সৃষ্টি করতে পারে, তাই প্রথমে সেগুলি ভালভাবে ধুয়ে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ধোয়া চা পাতা মাটিতে মিশিয়ে দিন অথবা মাসে একবার পাত্রের ছিটিয়ে দিন। নিয়মিত ব্যবহার, গাছের আর্দ্রতা এবং সূর্যালোক বজায় রেখে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে জবাগাছে আবার ফুলে ফিরিয়ে আনা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement