Healthy Living: গাদাগাদা ক্যালসিয়াম খাচ্ছেন তাও হাড় ‘লড়বড়ে’, আসলে খাবারের তালিকা থেকে বাদ হয়ে যাচ্ছে এই সব ভিটামিন, ঠুসে নিন শরীরে, তারপরেই স্টিলের মতো হাড়

Last Updated:
Healthy Living: ক্যালসিয়ামে ঠাসা খাবার খেয়েও কাজের কাজ হচ্ছে না, এবার পাতে রাখুন এই ভিটামিনগুলি, হাড়কে ভেঙে পড়তে দেবে না
1/10
: মজবুত হাড় শরীরের গঠন ঠিকভাবে ধরে রাখে৷  যা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাড়ের ভিতরে ভিতরে ফাটতে বা চির ধরতে শুরু করলে ঠিকমতো দাঁড়ানোও বড় দুষ্কর হয়ে যাবে৷ সারাক্ষণ শরীর যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকবে। এমন অবস্থায় কোনও কাজ করতে পারবেন না৷ হাড়ের সুস্থতার জন্য কী কী জিনিস প্রয়োজন তা জানা জরুরি। Photo- Representative
: মজবুত হাড় শরীরের গঠন ঠিকভাবে ধরে রাখে৷  যা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাড়ের ভিতরে ভিতরে ফাটতে বা চির ধরতে শুরু করলে ঠিকমতো দাঁড়ানোও বড় দুষ্কর হয়ে যাবে৷ সারাক্ষণ শরীর যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকবে। এমন অবস্থায় কোনও কাজ করতে পারবেন না৷ হাড়ের সুস্থতার জন্য কী কী জিনিস প্রয়োজন তা জানা জরুরি। Photo- Representative
advertisement
2/10
হাড় মজবুত করার জন্য সাধারণত সকলে ভাবে শুধু ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন, কিন্তু এই ধারণাটাই পুরোপুরি ভুল৷ হাড়ের গঠন শক্ত রাখার জন্য ভিটামিন ডি, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন কে, জিঙ্ক, বোরন এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো উপাদানও এতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। Photo- Representative
হাড় মজবুত করার জন্য সাধারণত সকলে ভাবে শুধু ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন, কিন্তু এই ধারণাটাই পুরোপুরি ভুল৷ হাড়ের গঠন শক্ত রাখার জন্য ভিটামিন ডি, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন কে, জিঙ্ক, বোরন এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো উপাদানও এতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। Photo- Representative
advertisement
3/10
এই উপাদানগুলো সুষমভাবে সেবন করলে হাড়ের শক্তি, বৃদ্ধি ও আয়ু বৃদ্ধি করা যায়। শুধু তাই নয়, হাড়ের মজবুতির জন্য গ্রোথ হরমোন, পিটুইটারি গ্ল্যান্ড এবং রিপ্রোডাক্টিভ হরমোন থাকা প্রয়োজন। তাই এই সব কিছু পেতে হলে ডায়েটে সঠিক জিনিস অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি। Photo- Representative
এই উপাদানগুলো সুষমভাবে সেবন করলে হাড়ের শক্তি, বৃদ্ধি ও আয়ু বৃদ্ধি করা যায়। শুধু তাই নয়, হাড়ের মজবুতির জন্য গ্রোথ হরমোন, পিটুইটারি গ্ল্যান্ড এবং রিপ্রোডাক্টিভ হরমোন থাকা প্রয়োজন। তাই এই সব কিছু পেতে হলে ডায়েটে সঠিক জিনিস অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি। Photo- Representative
advertisement
4/10
হাড় মজবুত করার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানভিটামিন ডি - যদি শরীরে ভিটামিন ডি না থাকে তবে ক্যালসিয়াম কোন কাজে আসবে না। ভিটামিন ডি ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়ায়। এটি হাড়ের ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের সঠিক মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা হাড়কে শক্তিশালী করে।ভিটামিন ডি এর জন্য সূর্যের আলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া মাছ, ডিম, মাশরুম ইত্যাদি থেকেও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। Photo- Representative
হাড় মজবুত করার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান
ভিটামিন ডি - যদি শরীরে ভিটামিন ডি না থাকে তবে ক্যালসিয়াম কোন কাজে আসবে না। ভিটামিন ডি ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়ায়। এটি হাড়ের ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের সঠিক মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা হাড়কে শক্তিশালী করে।ভিটামিন ডি এর জন্য সূর্যের আলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া মাছ, ডিম, মাশরুম ইত্যাদি থেকেও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। Photo- Representative
advertisement
5/10
ভিটামিন কে- ভিটামিন কে-র উপস্থিতি হাড়ের মধ্যে সঠিকভাবে ক্যালসিয়াম জমাতে সাহায্য করে, যা হাড়কে শক্তিশালী করে। এই হাড়ের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন কে-র জন্য সবুজ শাক-সবজি যেমন পালং শাক, সরষে শাক, ব্রকলি, ফুলকপি, অ্যাভোকাডো ইত্যাদি খেতে হবে। Photo- Representative
ভিটামিন কে- ভিটামিন কে-র উপস্থিতি হাড়ের মধ্যে সঠিকভাবে ক্যালসিয়াম জমাতে সাহায্য করে, যা হাড়কে শক্তিশালী করে। এই হাড়ের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন কে-র জন্য সবুজ শাক-সবজি যেমন পালং শাক, সরষে শাক, ব্রকলি, ফুলকপি, অ্যাভোকাডো ইত্যাদি খেতে হবে। Photo- Representative
advertisement
6/10
ভিটামিন সি-ভিটামিন সি অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে। ভিটামিন সি-র জন্য,  কমলা, লেবু, কিউই, আমলা মিষ্টি এবং টক ফল খাওয়া উচিত। এই প্রতিটা ফলেই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে৷ Photo- Representative
ভিটামিন সি-ভিটামিন সি অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে। ভিটামিন সি-র জন্য,  কমলা, লেবু, কিউই, আমলা মিষ্টি এবং টক ফল খাওয়া উচিত। এই প্রতিটা ফলেই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে৷ Photo- Representative
advertisement
7/10
ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড- ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এতে হাড় মজবুত হয়। ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিডের জন্য, আপনার স্যামন, টুনা, ফ্ল্যাক্স সিডস, চিয়া সিডস, আখরোট ইত্যাদি মাছ খাওয়া উচিত। Photo- Representative
ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড- ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এতে হাড় মজবুত হয়। ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিডের জন্য, আপনার স্যামন, টুনা, ফ্ল্যাক্স সিডস, চিয়া সিডস, আখরোট ইত্যাদি মাছ খাওয়া উচিত। Photo- Representative
advertisement
8/10
ফসফরাস - ক্যালসিয়ামের সঙ্গে ফসফরাস হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে। এটিও হাড়ের গঠনে সাহায্য করে৷  ফসফরাসের ভাল উৎস  মাংস, মাছ, দুধ, দই, পনির, ডিম, মটরশুটি, বাদাম, গোটা শস্য৷ এগুলি নিয়মিত খেলে ফসফরাসের অভাব থাকে না শরীরে৷ Photo- Representative
ফসফরাস - ক্যালসিয়ামের সঙ্গে ফসফরাস হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে। এটিও হাড়ের গঠনে সাহায্য করে৷  ফসফরাসের ভাল উৎস  মাংস, মাছ, দুধ, দই, পনির, ডিম, মটরশুটি, বাদাম, গোটা শস্য৷ এগুলি নিয়মিত খেলে ফসফরাসের অভাব থাকে না শরীরে৷ Photo- Representative
advertisement
9/10
ম্যাগনেসিয়াম - ম্যাগনেসিয়াম হাড় গঠনে ক্যালসিয়ামের প্রভাবকে ভারসাম্য রাখে এবং হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এটি ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-র কার্যকারিতা উন্নত করে। ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ উন্নত করতে বিভিন্ন সবুজ শাক, বাদাম, সিডস, গোটা শস্য, মাছ ইত্যাদি খেতে হবে। Photo- Representative
ম্যাগনেসিয়াম - ম্যাগনেসিয়াম হাড় গঠনে ক্যালসিয়ামের প্রভাবকে ভারসাম্য রাখে এবং হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এটি ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-র কার্যকারিতা উন্নত করে। ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ উন্নত করতে বিভিন্ন সবুজ শাক, বাদাম, সিডস, গোটা শস্য, মাছ ইত্যাদি খেতে হবে। Photo- Representative
advertisement
10/10
জিঙ্ক - জিঙ্ক হাড় গঠনে সাহায্য করে এবং হাড়ের মেরামতি ও গঠনের উন্নতিতে সাহায্য করে। শরীরে জিঙ্কের চাহিদা মেটাতে মাংস, মাছ, বীজ, বাদাম, গোটা শস্য ইত্যাদি খাওয়া উচিত। Photo- Representative
জিঙ্ক - জিঙ্ক হাড় গঠনে সাহায্য করে এবং হাড়ের মেরামতি ও গঠনের উন্নতিতে সাহায্য করে। শরীরে জিঙ্কের চাহিদা মেটাতে মাংস, মাছ, বীজ, বাদাম, গোটা শস্য ইত্যাদি খাওয়া উচিত। Photo- Representative
advertisement
advertisement
advertisement