Knee Pain In Winter: শীত পড়তে না পড়তেই যন্ত্রণায় কঁকিয়ে উঠছেন, ঘরোয়া দুই পাতায় ১৮ কিশোরীর পা ফিরে পান, রইল জয়েন্ট পেনের দুই রামবাণ

Last Updated:
Healthy Living: শুধু ২টা পাতা আর হাঁটু, জয়েন্টের ব্যথা ঠিক হবে! শুধু এই ঘরোয়া টোটকা মেনে দেখুন ম্যাজিক
1/7
কলকাতা: শীত সব উঁকি দিচ্ছে দরজা ঠেলে আর কমলা লেবু-নলেন গুড়ের মজা নেওয়ার আগেই আপনি হাঁটুর ব্যাথায় কঁকিয়ে উঠছেন! হাঁটু আর জয়েন্টের ব্যথায় ভুগছেন যারা, তারা যদি ঘরোয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন তাহলে কিন্তু Harshrungar (শিউলি) আর Mirchi (লঙ্কা) পাতার ক্বাথ একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করেন তাহলে কিন্তু মোক্ষম ফল পাবেন৷ এই দেশি টোটকা ফোলাভাব আর জড়তা কমিয়ে ব্যথায় আরাম দেয়। ক্বাথ বানানোর পদ্ধতিও খুবই সহজ আর গ্রামাঞ্চলের মানুষ যাঁরা কথায় কথায় পেনকিলার খান না তাঁরা এই পেস্টকে  রামবাণ বলে মনে করেন৷ Photo- Representative 
কলকাতা: শীত সব উঁকি দিচ্ছে দরজা ঠেলে আর কমলা লেবু-নলেন গুড়ের মজা নেওয়ার আগেই আপনি হাঁটুর ব্যাথায় কঁকিয়ে উঠছেন! হাঁটু আর জয়েন্টের ব্যথায় ভুগছেন যারা, তারা যদি ঘরোয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন তাহলে কিন্তু Harshrungar (শিউলি) আর Mirchi (লঙ্কা) পাতার ক্বাথ একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করেন তাহলে কিন্তু মোক্ষম ফল পাবেন৷ এই দেশি টোটকা ফোলাভাব আর জড়তা কমিয়ে ব্যথায় আরাম দেয়। ক্বাথ বানানোর পদ্ধতিও খুবই সহজ আর গ্রামাঞ্চলের মানুষ যাঁরা কথায় কথায় পেনকিলার খান না তাঁরা এই পেস্টকে  রামবাণ বলে মনে করেন৷ Photo- Representative
advertisement
2/7
হাঁটুর ব্যথা, জয়েন্টের জড়তা আর চলাফেরায় অসুবিধা এখন খুব সাধারণ সমস্যা হয়ে গেছে। অনেকক্ষণ বসে থাকা, বয়স বাড়া, ক্যালসিয়ামের অভাব বা পুরনো ফোলাভাব—এইসব কারণেই এই ব্যথা বাড়ে। এই অবস্থায় আয়ুর্বেদে বলা কিছু ঘরোয়া টোটকা খুবই কার্যকরী হয়। তার মধ্যে একটা হচ্ছে Harshrungar -Parijat অর্থাৎ শিউলি আর Mirchi- লঙ্কা পাতার সহজ কিন্তু কার্যকরী ক্বাথ। এই ক্বাথ ব্যথা কমাতে সাহায্য করে বলে মনে করা হয়।
হাঁটুর ব্যথা, জয়েন্টের জড়তা আর চলাফেরায় অসুবিধা এখন খুব সাধারণ সমস্যা হয়ে গেছে। অনেকক্ষণ বসে থাকা, বয়স বাড়া, ক্যালসিয়ামের অভাব বা পুরনো ফোলাভাব—এইসব কারণেই এই ব্যথা বাড়ে। এই অবস্থায় আয়ুর্বেদে বলা কিছু ঘরোয়া টোটকা খুবই কার্যকরী হয়। তার মধ্যে একটা হচ্ছে Harshrungar -Parijat অর্থাৎ শিউলি আর Mirchi- লঙ্কা পাতার সহজ কিন্তু কার্যকরী ক্বাথ। এই ক্বাথ ব্যথা কমাতে সাহায্য করে বলে মনে করা হয়।
advertisement
3/7
শিউলি পাতার ফোলাভাব কমানো, ব্যথা শান্ত করা আর জয়েন্টে জমে থাকা টক্সিন বের করার জন্য খুবই উপকারি। আর লঙ্কা পাতার শরীরের গরম ঠিক রাখে আর ব্যথার জায়গায় রক্ত চলাচল বাড়ায়। এই দুইয়ের মিশ্রণ শরীরে জমে থাকা ফোলাভাব ধীরে ধীরে কমায় আর হাঁটুতে আরাম দেয়। এইভাবে, এই ক্বাথ একসাথে ব্যথা আর ফোলাভাবের ওপর কাজ করে।
শিউলি পাতার ফোলাভাব কমানো, ব্যথা শান্ত করা আর জয়েন্টে জমে থাকা টক্সিন বের করার জন্য খুবই উপকারি। আর লঙ্কা পাতার শরীরের গরম ঠিক রাখে আর ব্যথার জায়গায় রক্ত চলাচল বাড়ায়। এই দুইয়ের মিশ্রণ শরীরে জমে থাকা ফোলাভাব ধীরে ধীরে কমায় আর হাঁটুতে আরাম দেয়। এইভাবে, এই ক্বাথ একসাথে ব্যথা আর ফোলাভাবের ওপর কাজ করে।
advertisement
4/7
সবচেয়ে আগে শিউলি আর লঙ্কা পাতাগুলি ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর শিল নোড়া বা মিক্সিতে চাটনির মতো ভাল করে বেটে নিতে হবে। এবার এই পেস্টটা ১ লিটার জলে দিয়ে দিন। এবার মাঝারি আঁচে জল ফুটিয়ে নিন যতক্ষণ না অর্ধেক পরিমাণে হয়ে যায়। তারপর ছেঁকে খেতে পারেন।
সবচেয়ে আগে শিউলি আর লঙ্কা পাতাগুলি ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর শিল নোড়া বা মিক্সিতে চাটনির মতো ভাল করে বেটে নিতে হবে। এবার এই পেস্টটা ১ লিটার জলে দিয়ে দিন। এবার মাঝারি আঁচে জল ফুটিয়ে নিন যতক্ষণ না অর্ধেক পরিমাণে হয়ে যায়। তারপর ছেঁকে খেতে পারেন।
advertisement
5/7
এই প্রক্রিয়া প্রথমে ১৪ দিন চলবে। তারপর ৭ দিনের গ্যাপ দিতে হবে। আবার পরের ২ সপ্তাহ একইভাবে খেতে হবে। শুরুতে ১০-১৪ দিনের মধ্যেই আরাম অনুভব হয়। এই ট্র্যাডিশানাল ক্বাথ ৩ মাস পর্যন্ত খেতে পারেন। ৩ মাসের পর ১ মাসের গ্যাপ নেওয়া দরকার।
এই প্রক্রিয়া প্রথমে ১৪ দিন চলবে। তারপর ৭ দিনের গ্যাপ দিতে হবে। আবার পরের ২ সপ্তাহ একইভাবে খেতে হবে। শুরুতে ১০-১৪ দিনের মধ্যেই আরাম অনুভব হয়। এই ট্র্যাডিশানাল ক্বাথ ৩ মাস পর্যন্ত খেতে পারেন। ৩ মাসের পর ১ মাসের গ্যাপ নেওয়া দরকার।
advertisement
6/7
এই ক্বাথ হাঁটুতে ফোলাভাব কমায় আর চলাফেরার সময় যে ব্যথা হয় সেটা গোড়া থেকে দূর করে দেয়। এটা পুরনো জয়েন্ট পেনের জন্য রামবাণ। এটা খেলে বয়সজনিত হাঁটুর দুর্বলতা আর শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা কমে যায়। আগে যখন প্রচলিত ওষুধ ছিল না, তখন এই ধরনের ঔষধি ব্যবহার করে মানুষ তাদের ব্যথা গোড়া থেকে দূর করত। এটা একেবারে ঔষধি গুণে ভরা, খেলে কোনও সাইড এফেক্ট হয় না, কোনও ক্ষতিও হয় না।
এই ক্বাথ হাঁটুতে ফোলাভাব কমায় আর চলাফেরার সময় যে ব্যথা হয় সেটা গোড়া থেকে দূর করে দেয়। এটা পুরনো জয়েন্ট পেনের জন্য রামবাণ। এটা খেলে বয়সজনিত হাঁটুর দুর্বলতা আর শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা কমে যায়। আগে যখন প্রচলিত ওষুধ ছিল না, তখন এই ধরনের ঔষধি ব্যবহার করে মানুষ তাদের ব্যথা গোড়া থেকে দূর করত। এটা একেবারে ঔষধি গুণে ভরা, খেলে কোনও সাইড এফেক্ট হয় না, কোনও ক্ষতিও হয় না।
advertisement
7/7
Harshrungar আর Mirchi পাতার এই ক্বাথ বহু শতাব্দী ধরে আয়ুর্বেদে ব্যবহার হচ্ছে। এটা হাঁটু আর জয়েন্টের ব্যথা গোড়া থেকে কমাতে সাহায্য করে বলে মনে করা হয়। নিয়মিত খাওয়া আর ঠিকভাবে কোর্স করলে শরীরে জমে থাকা ফোলাভাব কমে যায় আর জয়েন্টগুলি স্বাভাবিকভাবে শক্তিশালী হয়। এই ঐতিহ্যবাহী টোটকা একেবারে প্রাকৃতিক আর কার্যকরী বিকল্প।
Harshrungar আর Mirchi পাতার এই ক্বাথ বহু শতাব্দী ধরে আয়ুর্বেদে ব্যবহার হচ্ছে। এটা হাঁটু আর জয়েন্টের ব্যথা গোড়া থেকে কমাতে সাহায্য করে বলে মনে করা হয়। নিয়মিত খাওয়া আর ঠিকভাবে কোর্স করলে শরীরে জমে থাকা ফোলাভাব কমে যায় আর জয়েন্টগুলি স্বাভাবিকভাবে শক্তিশালী হয়। এই ঐতিহ্যবাহী টোটকা একেবারে প্রাকৃতিক আর কার্যকরী বিকল্প।
advertisement
advertisement
advertisement