World Heart Day: হৃদযন্ত্রে চাপ কম পড়বে, কমবে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা! ডায়েটে কী না রাখলেই নয়

Last Updated:
World Heart Day: কয়েকটি খাবার রয়েছে যেগুলো হৃদযন্ত্রের অসুখের হাত থেকে অনেকাংশে আমাদের রক্ষা করতে পারে।
1/11
আজ বিশ্ব হৃদযন্ত্র দিবস (World Heart Day)। প্রতি বছর গোটা দুনিয়ার বহু মানুষ হৃদযন্ত্রের অসুখে (Heart Disease) আক্রান্ত হন। আর হৃদয়ের অসুখের জন্য দায়ী ধূমপান, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ওবেসিটি, বায়ুদূষণ প্রভৃতি। আসলে আমরা রোজ যা খাওয়াদাওয়া করি, তার প্রভাব সোজা গিয়ে আমাদের হৃদযন্ত্রের উপর পড়ে। আর তার জেরে সৃষ্টি হয় নানাবিধ মারণ সমস্যা। তাই হৃদযন্ত্রের অসুখ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব সময় ভালো এবং স্বাস্থ্যকর খাবার (Healthy Food) খেতে হবে। সেই সঙ্গে ধূমপান, অতিরিক্ত মশালাদার ভাজাভুজি খাওয়া বন্ধ করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, এই সবের সঙ্গে নিয়মিত শরীরচর্চাও কিন্তু মাস্ট। তবে কয়েকটি খাবার রয়েছে যেগুলো হৃদযন্ত্রের অসুখের হাত থেকে অনেকাংশে আমাদের রক্ষা করতে পারে। দেখে নেওয়া যাক, সেই সব খাবারের তালিকা।
আজ বিশ্ব হৃদযন্ত্র দিবস (World Heart Day)। প্রতি বছর গোটা দুনিয়ার বহু মানুষ হৃদযন্ত্রের অসুখে (Heart Disease) আক্রান্ত হন। আর হৃদয়ের অসুখের জন্য দায়ী ধূমপান, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ওবেসিটি, বায়ুদূষণ প্রভৃতি। আসলে আমরা রোজ যা খাওয়াদাওয়া করি, তার প্রভাব সোজা গিয়ে আমাদের হৃদযন্ত্রের উপর পড়ে। আর তার জেরে সৃষ্টি হয় নানাবিধ মারণ সমস্যা। তাই হৃদযন্ত্রের অসুখ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব সময় ভালো এবং স্বাস্থ্যকর খাবার (Healthy Food) খেতে হবে। সেই সঙ্গে ধূমপান, অতিরিক্ত মশালাদার ভাজাভুজি খাওয়া বন্ধ করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, এই সবের সঙ্গে নিয়মিত শরীরচর্চাও কিন্তু মাস্ট। তবে কয়েকটি খাবার রয়েছে যেগুলো হৃদযন্ত্রের অসুখের হাত থেকে অনেকাংশে আমাদের রক্ষা করতে পারে। দেখে নেওয়া যাক, সেই সব খাবারের তালিকা।
advertisement
2/11
বিনস- প্রতি দিন আধ কাপ করে বিনস খাওয়া হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কারণ এর মধ্যে রয়েছে ফোলেট, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস এবং ম্যাগনেসিয়াম। আর এই উপাদানগুলি আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। সেই সঙ্গে বিনস-এর মধ্যে উপস্থিত ফাইবার আমাদের দেহে কোলস্টেরল এবং ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
বিনস- প্রতি দিন আধ কাপ করে বিনস খাওয়া হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কারণ এর মধ্যে রয়েছে ফোলেট, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস এবং ম্যাগনেসিয়াম। আর এই উপাদানগুলি আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। সেই সঙ্গে বিনস-এর মধ্যে উপস্থিত ফাইবার আমাদের দেহে কোলস্টেরল এবং ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
advertisement
3/11
স্যামন মাছ- স্যামন মাছ ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ হয়। এর ফলে দেহের হার্ট রিদম ডিজঅর্ডারের ঝুঁকি কমে, সেই সঙ্গে ব্লাড প্রেশার বা রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে। হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে তাই স্যামন মাছ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে আমেরিকার হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের তরফে।
স্যামন মাছ- স্যামন মাছ ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ হয়। এর ফলে দেহের হার্ট রিদম ডিজঅর্ডারের ঝুঁকি কমে, সেই সঙ্গে ব্লাড প্রেশার বা রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে। হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে তাই স্যামন মাছ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে আমেরিকার হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের তরফে।
advertisement
4/11
অলিভ অয়েল- অলিভ অয়েলও হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস রয়েছে। মাখনের মতো স্যাচুরেটেড ফ্যাটের জায়গায় যদি আমরা রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করি, তা হলে কোলস্টেরলের মাত্রাও অনেক কমে যায়।
অলিভ অয়েল- অলিভ অয়েলও হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস রয়েছে। মাখনের মতো স্যাচুরেটেড ফ্যাটের জায়গায় যদি আমরা রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করি, তা হলে কোলস্টেরলের মাত্রাও অনেক কমে যায়।
advertisement
5/11
আখরোট- আখরোটে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাট এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস। আখরোটে উপস্থিত এই সব উপাদান হৃদযন্ত্রের নানা রকম অসুখের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে হৃদযন্ত্রও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
আখরোট- আখরোটে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাট এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস। আখরোটে উপস্থিত এই সব উপাদান হৃদযন্ত্রের নানা রকম অসুখের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে হৃদযন্ত্রও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
6/11
বাদাম- সুস্থ হৃদয়ের জন্য বাদামও খুবই উপকারী। কারণ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, ফাইবার আর প্রোটিন থাকে। ফলে বাদাম খেলে হৃদযন্ত্রের আকার ঠিকঠাক থাকে। সেই সঙ্গে রক্তে কোলস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে বাদাম।
বাদাম- সুস্থ হৃদয়ের জন্য বাদামও খুবই উপকারী। কারণ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, ফাইবার আর প্রোটিন থাকে। ফলে বাদাম খেলে হৃদযন্ত্রের আকার ঠিকঠাক থাকে। সেই সঙ্গে রক্তে কোলস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে বাদাম।
advertisement
7/11
সোয়া প্রোটিন- সোয়া প্রোটিন কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখে। এক কাপ সোয়াতে সাধারণত ৮ গ্রাম ফাইবার থাকে। যদিও বিশেষজ্ঞদের মতে, যাঁরা জিমে যান, তাঁদের সোয়া সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
সোয়া প্রোটিন- সোয়া প্রোটিন কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখে। এক কাপ সোয়াতে সাধারণত ৮ গ্রাম ফাইবার থাকে। যদিও বিশেষজ্ঞদের মতে, যাঁরা জিমে যান, তাঁদের সোয়া সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
advertisement
8/11
কমলালেবু- কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। যা ব্লাড প্রেশার বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। শুধু তা-ই নয়, এর মধ্যে প্রচুর ফাইবারও থাকে। ফলে কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সক্ষম কমলালেবু।
কমলালেবু- কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। যা ব্লাড প্রেশার বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। শুধু তা-ই নয়, এর মধ্যে প্রচুর ফাইবারও থাকে। ফলে কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সক্ষম কমলালেবু।
advertisement
9/11
বেরি জাতীয় ফল- বেরি জাতীয় ফল হৃদযন্ত্রকে তরতাজা রাখতে সাহায্য করে। আসলে এই ধরনের ফল শরীরের ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে কম ক্যালোরিযুক্ত বেরি জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ রয়েছে, যা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ।
বেরি জাতীয় ফল- বেরি জাতীয় ফল হৃদযন্ত্রকে তরতাজা রাখতে সাহায্য করে। আসলে এই ধরনের ফল শরীরের ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে কম ক্যালোরিযুক্ত বেরি জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ রয়েছে, যা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ।
advertisement
10/11
অ্যাভোক্যাডো- যদিও আমাদের দেশে এই ফল কমই পাওয়া যায়। তবে এই ফলের গুণাগুণ অনেক বেশি। এর মধ্যে রয়েছে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং পটাশিয়াম। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে অ্যাভোক্যাডো ভিটামিন সি, ক্যারোটিনয়েড এবং ফাইবারের দারুণ উৎস। আসলে এই ক্যারোটিনয়েড কার্ডিও-ভাসকুলার ডিজিজের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনে।
অ্যাভোক্যাডো- যদিও আমাদের দেশে এই ফল কমই পাওয়া যায়। তবে এই ফলের গুণাগুণ অনেক বেশি। এর মধ্যে রয়েছে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং পটাশিয়াম। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে অ্যাভোক্যাডো ভিটামিন সি, ক্যারোটিনয়েড এবং ফাইবারের দারুণ উৎস। আসলে এই ক্যারোটিনয়েড কার্ডিও-ভাসকুলার ডিজিজের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনে।
advertisement
11/11
সূর্যমুখী বীজ- এর মধ্যে রয়েছে ফাইবার, ওমেগা-৩ এবং এক ধরনের ফাইটোকেমিক্যাল। এই তিন উপাদান হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
সূর্যমুখী বীজ- এর মধ্যে রয়েছে ফাইবার, ওমেগা-৩ এবং এক ধরনের ফাইটোকেমিক্যাল। এই তিন উপাদান হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
advertisement
advertisement