Winter Asthma: শীত পড়তেই দম বন্ধ হয়ে আসছে? শ্বাসকষ্টকে মারাত্মক হতে দেবেন না!

Last Updated:
কেন শীতকালে শ্বাসকষ্ট বাড়ে (Winter Asthma)? আসলে, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ এই সময়ে অনেকটা কমে যায়।
1/8
শীতের শুরু হয়ে গিয়েছে রাজ্যজুড়ে। আর এই ঠান্ডা আবহাওয়ায় শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেয়। কেন শীতকালে শ্বাসকষ্ট বাড়ে (Winter Asthma)? আসলে, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ এই সময়ে অনেকটা কমে যায়। ফলে বাড়ে ধুলোর পরিমাণ (Winter Asthma)। সেগুলিই ফুসফুসে ঢুকে শ্বাসের সমস্যা বাড়ায়। আর সবচেয়ে বড় কারণ হল, শীতকালে বায়ুদূষণের পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে যায়। ফলে সমস্যাও পাল্লা দিয়ে বাড়ে (Winter Asthma)। কী করেই বা এই সমস্যার হাত থেকে বাঁচবেন? শ্বাসকষ্ট নিয়ে আরও যত্ন নিতে হবে করোনার সময়ে।
শীতের শুরু হয়ে গিয়েছে রাজ্যজুড়ে। আর এই ঠান্ডা আবহাওয়ায় শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেয়। কেন শীতকালে শ্বাসকষ্ট বাড়ে (Winter Asthma)? আসলে, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ এই সময়ে অনেকটা কমে যায়। ফলে বাড়ে ধুলোর পরিমাণ (Winter Asthma)। সেগুলিই ফুসফুসে ঢুকে শ্বাসের সমস্যা বাড়ায়। আর সবচেয়ে বড় কারণ হল, শীতকালে বায়ুদূষণের পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে যায়। ফলে সমস্যাও পাল্লা দিয়ে বাড়ে (Winter Asthma)। কী করেই বা এই সমস্যার হাত থেকে বাঁচবেন? শ্বাসকষ্ট নিয়ে আরও যত্ন নিতে হবে করোনার সময়ে।
advertisement
2/8
অনেকেরই সিঁড়ি ভাঙার সময় দম বন্ধ হয়ে আসে। নিয়মিত এই সমস্যা হলে, বা বাড়াবাড়ি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময়ে শ্বাসকষ্ট হলেই দাঁড়িয়ে পড়ুন। পাশের কোনও দেওয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়ান। দেওয়ালের সঙ্গে যেন আপনার মাথার এবং শরীরের পিছন দিক ঠেকে থাকে। এ বার মাথাটা আস্তে আস্তে সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে দিন। নাক দিয়ে ধীরে ধীরে লম্বা শ্বাস নিন। আর মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এক মিনিট করলে উপকার পাবেন।
অনেকেরই সিঁড়ি ভাঙার সময় দম বন্ধ হয়ে আসে। নিয়মিত এই সমস্যা হলে, বা বাড়াবাড়ি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময়ে শ্বাসকষ্ট হলেই দাঁড়িয়ে পড়ুন। পাশের কোনও দেওয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়ান। দেওয়ালের সঙ্গে যেন আপনার মাথার এবং শরীরের পিছন দিক ঠেকে থাকে। এ বার মাথাটা আস্তে আস্তে সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে দিন। নাক দিয়ে ধীরে ধীরে লম্বা শ্বাস নিন। আর মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এক মিনিট করলে উপকার পাবেন।
advertisement
3/8
বিশেষজ্ঞদের মতে, শ্বাসকষ্ট নিজে কোনো রোগ নয়। এটি অন্যান্য রোগের লক্ষণ হিসেবে দেখা দেয়। নাক বন্ধভাব, সর্দি, চোখে চুলকানি ও চোখ থেকে জল পড়া, বুকে চাপ চাপ বোধ, কাশি, হাঁচি, দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস ইত্যাদি উপসর্গ শ্বাসকষ্টের উপসর্গ হিসেবে বলা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শ্বাসকষ্ট নিজে কোনো রোগ নয়। এটি অন্যান্য রোগের লক্ষণ হিসেবে দেখা দেয়। নাক বন্ধভাব, সর্দি, চোখে চুলকানি ও চোখ থেকে জল পড়া, বুকে চাপ চাপ বোধ, কাশি, হাঁচি, দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস ইত্যাদি উপসর্গ শ্বাসকষ্টের উপসর্গ হিসেবে বলা হয়।
advertisement
4/8
শ্বাসকষ্ট বাড়ার পিছনে কিছু কারণ রয়েছে, এমনিতে নভেম্বর মাসে তাপমাত্রা কমতে শুরু করে। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ এই সময়ে অনেকটা কমে যায়। এর ফলে ধুলোর পরিমাণ বেড়ে যায়। আর সেগুলি ফুসফুসে ঢুকে শ্বাসের সমস্যা বাড়তে থাকে।
শ্বাসকষ্ট বাড়ার পিছনে কিছু কারণ রয়েছে, এমনিতে নভেম্বর মাসে তাপমাত্রা কমতে শুরু করে। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ এই সময়ে অনেকটা কমে যায়। এর ফলে ধুলোর পরিমাণ বেড়ে যায়। আর সেগুলি ফুসফুসে ঢুকে শ্বাসের সমস্যা বাড়তে থাকে।
advertisement
5/8
শীতের সময় জল কম খাওয়া হয় তাই ব্রঙ্কিয়াল নিঃসরণ কমে যায়। শ্বাসতন্ত্রে শ্বাসকষ্ট-সহ বিভিন্ন রকমের রোগের সৃষ্টি হয়। আবার যাঁদের আগে থেকেই শ্বাককষ্টের সমস্যা আছে তাদের ঠিক একই কারণে রোগের প্রকোপ বাড়ে। দেখা যায়, এমনিতে যারা সারা বছর শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভোগে না, তাদেরও কাউকে কাউকে শীতকাল ও শুষ্ক মরসুমে ইনহেলার নিতে হয়।
শীতের সময় জল কম খাওয়া হয় তাই ব্রঙ্কিয়াল নিঃসরণ কমে যায়। শ্বাসতন্ত্রে শ্বাসকষ্ট-সহ বিভিন্ন রকমের রোগের সৃষ্টি হয়। আবার যাঁদের আগে থেকেই শ্বাককষ্টের সমস্যা আছে তাদের ঠিক একই কারণে রোগের প্রকোপ বাড়ে। দেখা যায়, এমনিতে যারা সারা বছর শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভোগে না, তাদেরও কাউকে কাউকে শীতকাল ও শুষ্ক মরসুমে ইনহেলার নিতে হয়।
advertisement
6/8
শ্বাসকষ্ট যদি দীর্ঘদিন ধরে হতে থাকে, তা সাধারণত ব্রঙ্কাইটিস, টিবি বা যক্ষ্মা, অ্যাজমা, অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতার কারণে হয়। তাই দীর্ঘদিনের শ্বাসকষ্ট যদি থাকে, তা যদি অল্প পরিমাণেও হয়, তবু ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসা নেওয়া উচিত।
শ্বাসকষ্ট যদি দীর্ঘদিন ধরে হতে থাকে, তা সাধারণত ব্রঙ্কাইটিস, টিবি বা যক্ষ্মা, অ্যাজমা, অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতার কারণে হয়। তাই দীর্ঘদিনের শ্বাসকষ্ট যদি থাকে, তা যদি অল্প পরিমাণেও হয়, তবু ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসা নেওয়া উচিত।
advertisement
7/8
শ্বাসকষ্টের সঙ্গে যদি জ্বর থাকে, বুকে ব্যথা হয়, শ্বাস নিতে শোঁ শোঁ শব্দ হয়, তা সাধারণত ফুসফুসের মারাত্মক জটিলতা, যেমন-নিউমোনিয়ার জন্য হয়। এ ধরনের লক্ষণ প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করানো উচিত। শীতকালে নিয়মিত ময়শ্চারাইজার মাখলে ত্বকের শুষ্কতা কমবে। ফলে ধুলোর পরিমাণও কিছুটা কমবে। শ্বাসকষ্টও বাড়বে না।
শ্বাসকষ্টের সঙ্গে যদি জ্বর থাকে, বুকে ব্যথা হয়, শ্বাস নিতে শোঁ শোঁ শব্দ হয়, তা সাধারণত ফুসফুসের মারাত্মক জটিলতা, যেমন-নিউমোনিয়ার জন্য হয়। এ ধরনের লক্ষণ প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করানো উচিত। শীতকালে নিয়মিত ময়শ্চারাইজার মাখলে ত্বকের শুষ্কতা কমবে। ফলে ধুলোর পরিমাণও কিছুটা কমবে। শ্বাসকষ্টও বাড়বে না।
advertisement
8/8
এই সময় অবশ্যই ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। যাঁদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে, তাঁরা যদি শীতে ধূমপান করেন, তাঁদের ফুসফুসের উপর চাপ পড়ে। তাই ধূমপানের অভ্যাস এই সময়ে ছাড়তে হবেই।
এই সময় অবশ্যই ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। যাঁদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে, তাঁরা যদি শীতে ধূমপান করেন, তাঁদের ফুসফুসের উপর চাপ পড়ে। তাই ধূমপানের অভ্যাস এই সময়ে ছাড়তে হবেই।
advertisement
advertisement
advertisement