Health Tips: মন খারাপের ওষুধ আইসক্রিমের কি কোনও স্বাস্থ্যগুণ নেই! খেলেই ক্ষতি? অবশ্যই জানুন

Last Updated:
আবার কোনও ক্ষেত্রে আইসক্রিম খেয়ে পেট গরমও হতে পারে। (Health Tips)
1/7
গরমকালে তো বটেই, শীতকালেও আইসক্রিম খেয়ে দারুণ মজা। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই বলা হয় আইসক্রিম স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক। বেশি আইসক্রিম খেলে দাঁতে ক্যাভিটি, গলা ব্যথা, টনসিলের সমস্যায় ভুগতে হয়। আবার কোনও ক্ষেত্রে আইসক্রিম খেয়ে পেট গরমও হতে পারে। (Health Tips)
গরমকালে তো বটেই, শীতকালেও আইসক্রিম খেয়ে দারুণ মজা। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই বলা হয় আইসক্রিম স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক। বেশি আইসক্রিম খেলে দাঁতে ক্যাভিটি, গলা ব্যথা, টনসিলের সমস্যায় ভুগতে হয়। আবার কোনও ক্ষেত্রে আইসক্রিম খেয়ে পেট গরমও হতে পারে। (Health Tips)
advertisement
2/7
সত্যিই কি তাই? আইসক্রিমের কি কোনওই গুণ নেই? সঙ্গীর মন খারাপ হলে যে আইসক্রিম হাতে তুলে দিলে নিমেষে মন ভোলানো যায়, তার কোনও গুণ নেই এমন হতে পারে না।
সত্যিই কি তাই? আইসক্রিমের কি কোনওই গুণ নেই? সঙ্গীর মন খারাপ হলে যে আইসক্রিম হাতে তুলে দিলে নিমেষে মন ভোলানো যায়, তার কোনও গুণ নেই এমন হতে পারে না।
advertisement
3/7
চিকিৎসকদের মতে যদিও আইসক্রিমকে যতটা ব্রাত্য করে রাখার চেষ্টা করা হয়, ততটা খারাপ এটি মোটেও নয়। খুব খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে, সর্দি-কাশির ধাত বাড়ায় ঠিকই, কিন্তু নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে আইসক্রিমে সমস্যা তো বাড়েই না, উল্টে এর কিছু ভালো গুণও আছে।
চিকিৎসকদের মতে যদিও আইসক্রিমকে যতটা ব্রাত্য করে রাখার চেষ্টা করা হয়, ততটা খারাপ এটি মোটেও নয়। খুব খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে, সর্দি-কাশির ধাত বাড়ায় ঠিকই, কিন্তু নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে আইসক্রিমে সমস্যা তো বাড়েই না, উল্টে এর কিছু ভালো গুণও আছে।
advertisement
4/7
আইসক্রিম নানা ভিটামিনের উৎস। এতে ভি‌টামিন এ, বি-৬, বি-১২, সি, ডি এবং ই থাকে। এমনকি কিছু আইসক্রিমে ভিটামিন কে-ও থাকে। রক্ত জমাট বাঁধা থেকে ভিটামিন কে শরীরকে বাঁচায়।
আইসক্রিম নানা ভিটামিনের উৎস। এতে ভি‌টামিন এ, বি-৬, বি-১২, সি, ডি এবং ই থাকে। এমনকি কিছু আইসক্রিমে ভিটামিন কে-ও থাকে। রক্ত জমাট বাঁধা থেকে ভিটামিন কে শরীরকে বাঁচায়।
advertisement
5/7
এ ছাড়াও বিভিন্ন আইসক্রিমে থিমাইন এবং রিবোফ্লেভিন থাকে। আইসক্রিমে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট থাকে, যা শরীরে এনার্জি বাড়াতে সক্ষম। তাই যাঁরা দুর্বল বা ক্লান্তিতে ভোগেন, তাঁরা মাঝে মধ্যেই আইসক্রিম খেতে পারেন। তবে যাঁরা ওবেসিটির শিকার তাঁদের ভেবেচিন্তে খাওয়াই উচিত।
এ ছাড়াও বিভিন্ন আইসক্রিমে থিমাইন এবং রিবোফ্লেভিন থাকে। আইসক্রিমে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট থাকে, যা শরীরে এনার্জি বাড়াতে সক্ষম। তাই যাঁরা দুর্বল বা ক্লান্তিতে ভোগেন, তাঁরা মাঝে মধ্যেই আইসক্রিম খেতে পারেন। তবে যাঁরা ওবেসিটির শিকার তাঁদের ভেবেচিন্তে খাওয়াই উচিত।
advertisement
6/7
আইসক্রিমে ক্যালশিয়াম ও ফসফরাস জাতীয় খনিজ থাকে যা হাড় শক্ত রাখতে সাহায্য করে। আইসক্রিম স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। আইসক্রিম থ্রমবোটনিন হরমোন ক্ষরণ করতে সাহায্য করে। এই হরমোন সুখী হরমোনের তালিকাভুক্ত। তাই তা ক্ষরণে মন খুশি থাকে এবং মানসিক চাপ কমে।
আইসক্রিমে ক্যালশিয়াম ও ফসফরাস জাতীয় খনিজ থাকে যা হাড় শক্ত রাখতে সাহায্য করে। আইসক্রিম স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। আইসক্রিম থ্রমবোটনিন হরমোন ক্ষরণ করতে সাহায্য করে। এই হরমোন সুখী হরমোনের তালিকাভুক্ত। তাই তা ক্ষরণে মন খুশি থাকে এবং মানসিক চাপ কমে।
advertisement
7/7
আইসক্রিমে দুধ থাকেই। দুধে এল-ট্রিপটোফেন থাকে যা পুরো নার্ভাস সিস্টেমকেই শান্ত রাখতে পারে। ফলে মেজাজও ভাল থাকে। আইসক্রিম কিছু ক্ষেত্রে অনিদ্রা বা ইনসমনিয়া দূর করতেও সাহায্য করে। তবে মাত্রাতিরিক্ত কোনও কিছুই ভালো নয়, আইসক্রিমও তাই।
আইসক্রিমে দুধ থাকেই। দুধে এল-ট্রিপটোফেন থাকে যা পুরো নার্ভাস সিস্টেমকেই শান্ত রাখতে পারে। ফলে মেজাজও ভাল থাকে। আইসক্রিম কিছু ক্ষেত্রে অনিদ্রা বা ইনসমনিয়া দূর করতেও সাহায্য করে। তবে মাত্রাতিরিক্ত কোনও কিছুই ভালো নয়, আইসক্রিমও তাই।
advertisement
advertisement
advertisement