Health Tips: কফ সিরাপ কিনে টাকা নষ্ট না করে এই 'অ্যান্টি-ভাইরাল' চা ঘরেই বানিয়ে খান! ২৪ ঘণ্টায় হাতেনাতে ফল!

Last Updated:
Health Tips: কেউ যদি এই ঠান্ডার মরশুমে সর্দি-কাশির সমস্যায় ভুগতে থাকেন, তাহলে তিনি সেবন করতে পারেন এই বিশেষ ধরনের চা।
1/10
শীতের মরশুমে হামেশাই সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা এবং বুকে শ্লেষ্মা বা কফ জমার মতো সমস্যা লেগেই থাকে। এই সমস্যাগুলি এড়িয়ে চলার জন্য অনেকে নানা ধরনের ঘরোয়া প্রতিকার অবলম্বন করে থাকেন। কিন্তু অনেক সময় এই সমস্যা তো দূর হয়ই না, বরং একইরকম থেকে যায়।
শীতের মরশুমে হামেশাই সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা এবং বুকে শ্লেষ্মা বা কফ জমার মতো সমস্যা লেগেই থাকে। এই সমস্যাগুলি এড়িয়ে চলার জন্য অনেকে নানা ধরনের ঘরোয়া প্রতিকার অবলম্বন করে থাকেন। কিন্তু অনেক সময় এই সমস্যা তো দূর হয়ই না, বরং একইরকম থেকে যায়।
advertisement
2/10
কেউ যদি এই ঠান্ডার মরশুমে সর্দি-কাশির সমস্যায় ভুগতে থাকেন, তাহলে তিনি সেবন করতে পারেন এই বিশেষ ধরনের চা। তবে সেই বিশেষ চায়ের মধ্যে একটা উপকরণ যোগ করতে হবে। আর সেই উপকরণটা অত্যন্ত সহজলভ্য ভারতের প্রায় প্রত্যেকটি রান্নাঘরেই থাকে এটি। আর এই উপকরণটি হল লবঙ্গ।
কেউ যদি এই ঠান্ডার মরশুমে সর্দি-কাশির সমস্যায় ভুগতে থাকেন, তাহলে তিনি সেবন করতে পারেন এই বিশেষ ধরনের চা। তবে সেই বিশেষ চায়ের মধ্যে একটা উপকরণ যোগ করতে হবে। আর সেই উপকরণটা অত্যন্ত সহজলভ্য ভারতের প্রায় প্রত্যেকটি রান্নাঘরেই থাকে এটি। আর এই উপকরণটি হল লবঙ্গ।
advertisement
3/10
লবঙ্গ চা সেবন করা হলে সর্দি-কাশির সমস্যা দূর হয়। আসলে শীতকাল এলেই আমাদের চা খাওয়ার নেশাটা যেন কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আর শীতের দিনে তা স্বস্তিও দেয় বটে! আসলে লবঙ্গের মধ্যে এমন অনেক উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীর-স্বাস্থ্যের অনেক উপকারে সাহায্য করতে পারে।
লবঙ্গ চা সেবন করা হলে সর্দি-কাশির সমস্যা দূর হয়। আসলে শীতকাল এলেই আমাদের চা খাওয়ার নেশাটা যেন কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আর শীতের দিনে তা স্বস্তিও দেয় বটে! আসলে লবঙ্গের মধ্যে এমন অনেক উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীর-স্বাস্থ্যের অনেক উপকারে সাহায্য করতে পারে।
advertisement
4/10
উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানির বাসিন্দা প্রাক্তন জেলা আয়ুর্বেদ আধিকারিক চিকিৎসক ডা. আশুতোষ পন্ত বলেছেন যে, লবঙ্গ পেটে ব্যথা, বদহজম, ফোলা ভাব-সহ অনেক রোগ থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। লবঙ্গে নানা ধরনের ঔষধি গুণ পাওয়া যায়।
উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানির বাসিন্দা প্রাক্তন জেলা আয়ুর্বেদ আধিকারিক চিকিৎসক ডা. আশুতোষ পন্ত বলেছেন যে, লবঙ্গ পেটে ব্যথা, বদহজম, ফোলা ভাব-সহ অনেক রোগ থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। লবঙ্গে নানা ধরনের ঔষধি গুণ পাওয়া যায়।
advertisement
5/10
লবঙ্গের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যানালজেসিক উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
লবঙ্গের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যানালজেসিক উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
advertisement
6/10
এখানেই শেষ নয়, লবঙ্গের মধ্যে ভিটামিন-ই এবং ভিটামিন-কে পাওয়া যায়। যা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে দেহকে সাহায্য করে। আর এই চা তৈরি করার সময় যদি লবঙ্গ ব্যবহার করা হয়, তবে এর উপকারিতা দ্বিগুণ বেড়ে যায়। লবঙ্গ চা ত্বকের ক্ষত এবং ছত্রাকজনিত সংক্রমণ প্রতিরোধেও অত্যন্ত কার্যকর।
এখানেই শেষ নয়, লবঙ্গের মধ্যে ভিটামিন-ই এবং ভিটামিন-কে পাওয়া যায়। যা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে দেহকে সাহায্য করে। আর এই চা তৈরি করার সময় যদি লবঙ্গ ব্যবহার করা হয়, তবে এর উপকারিতা দ্বিগুণ বেড়ে যায়। লবঙ্গ চা ত্বকের ক্ষত এবং ছত্রাকজনিত সংক্রমণ প্রতিরোধেও অত্যন্ত কার্যকর।
advertisement
7/10
ডা. আশুতোষ পন্ত জানান যে, লবঙ্গ পুষ্টিগুণে ভরপুর। আগেই বলা হয়েছে যে, লবঙ্গের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যানালজেসিক বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এটা পেট ও হাড়ের সমস্যাতেও উপকারী।
ডা. আশুতোষ পন্ত জানান যে, লবঙ্গ পুষ্টিগুণে ভরপুর। আগেই বলা হয়েছে যে, লবঙ্গের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যানালজেসিক বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এটা পেট ও হাড়ের সমস্যাতেও উপকারী।
advertisement
8/10
এর পাশাপাশি লবঙ্গের মধ্যে আয়রন, ফাইবার, ভিটামিন, সোডিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেটের মতো প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এগুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। লবঙ্গ খেলে শরীরে সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
এর পাশাপাশি লবঙ্গের মধ্যে আয়রন, ফাইবার, ভিটামিন, সোডিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেটের মতো প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এগুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। লবঙ্গ খেলে শরীরে সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
advertisement
9/10
লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা: লবঙ্গ চায়ের মধ্যে প্রচুর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, যা ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়ক। লবঙ্গের চা খেলে শরীরের যে কোনও ধরনের ফোলা ভাব দূর হয়। আসলে এই চায়ের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণাগুণ থাকে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও পাওয়া যায়, যা আর্থ্রাইটিসজনিত ফোলা ভাব থেকেও মুক্তি দিতে পারে।
লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা: লবঙ্গ চায়ের মধ্যে প্রচুর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, যা ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়ক। লবঙ্গের চা খেলে শরীরের যে কোনও ধরনের ফোলা ভাব দূর হয়। আসলে এই চায়ের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণাগুণ থাকে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও পাওয়া যায়, যা আর্থ্রাইটিসজনিত ফোলা ভাব থেকেও মুক্তি দিতে পারে।
advertisement
10/10
লবঙ্গ চা তৈরির পদ্ধতি: লবঙ্গ চা তৈরি করার জন্য একটি প্যানের মধ্যে ২ কাপ জল নিয়ে তাতে ৪-৫টি লবঙ্গ দিয়ে গ্যাসে চাপিয়ে দিতে হবে। ৫ থেকে ৭ মিনিট মতো ফোটানোর পর গ্যাস বন্ধ করে সেই জল ছেঁকে নিতে হবে। এরপর সেই চায়ে এক চামচ মধু মিশিয়ে সেবন করতে হবে। এছাড়া প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর জলে লবঙ্গ ফুটিয়ে পান করা যেতে পারে।
লবঙ্গ চা তৈরির পদ্ধতি: লবঙ্গ চা তৈরি করার জন্য একটি প্যানের মধ্যে ২ কাপ জল নিয়ে তাতে ৪-৫টি লবঙ্গ দিয়ে গ্যাসে চাপিয়ে দিতে হবে। ৫ থেকে ৭ মিনিট মতো ফোটানোর পর গ্যাস বন্ধ করে সেই জল ছেঁকে নিতে হবে। এরপর সেই চায়ে এক চামচ মধু মিশিয়ে সেবন করতে হবে। এছাড়া প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর জলে লবঙ্গ ফুটিয়ে পান করা যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement