H3N2 Influenza Virus: দেশজুড়ে H3N2 ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষ-পাখি সকলেই! জানুন উপসর্গ ও রোগ নিরাময়ের উপায়
- Published by:Raima Chakraborty
Last Updated:
H3N2 Influenza Virus: কী কী উপসর্গ দেখা যাচ্ছে? কাঁপুনি দিয়ে জ্বর, শীত ভাব, সর্দি, কাশি, শুকনো কাশি থাকতে পারে প্রায় ১৫ দিন।
কোভিড ১৯, অ্যাডিনোর পর এবার নতুন ভাইরাসের সংক্রমণে জেরবার দেশ। ইতিমধ্যেই H3N2 ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কর্ণাটক ও হরিয়ানায় মোট ২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারনাল মেডিসিন অ্যান্ড রেসপেরেটোরি অ্যান্ড স্লিপ মেডিসিন বিভাগ ও ডিরেক্টর অফ মেডিক্যাল এডুকেশনের চেয়ারম্যান রণদীপ গুলেরিয়া বলেছেন, প্রতি বছর এই ভাইরাস নিজের রূপ পরিবর্তন করে। এবারেও তা করেছে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
সর্দি-কাশি ও জ্বরের রোগী দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে। এ নিয়ে দেশের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারাও চিন্তিত। আইসিইউতে ভর্তির সংখ্যা বাড়ছে এবং স্বাস্থ্য কর্তারা পরামর্শ দিয়েছেন। ভাইরাস নিয়ে রিসার্চ করা একজন বিজ্ঞানী জানিয়েছেন যে করোনা ভাইরাস এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা উভয়েরই একই রকম লক্ষণ রয়েছে এবং দুই থেকে তিন মাস বেঁচে থাকতে পারে। কমিউনিটি সংক্রমণের কারণেই এত রোগী একসঙ্গে জ্বর-সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত।
advertisement
advertisement
আইসিএমআর জানাচ্ছে, দেশের কয়েকটি রাজ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের এইচ৩এন২ উপপ্রজাতি ছড়িয়েছে। ইনফ্লুয়েঞ্জার এই সাবটাইপ সবচেয়ে বেশি ছোঁয়াচে ও বিপজ্জনক। পাখি ও অন্য স্তন্যপায়ী প্রাণিদের শরীরেও ছড়াতে পারে এই ভাইরাস। বহুবার জিনের বদল ঘটাতে পারে। বিজ্ঞানীদের দাবি, এর আগে এই উপপ্রজাতি তার জিনের বিন্যাসের বদল ঘটিয়েছিল। তাই এত ছোঁয়াচে হয়ে উঠেছে।
advertisement
advertisement
advertisement
রোগ নিরাময়: ভাল মতো বিশ্রাম নেওয়া প্রয়োজন। তরল পান করতে হবে বেশি পরিমাণে। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে। যাঁর ঝুঁকি বেশি, তাঁকে চিকিৎসক অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ দিচ্ছেন। ভাইরাস থেকে সুরক্ষায় চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে ফ্লু ভ্যাক্সিনের বিষয়ে জানতে হবে। করোনাভাইরাসের সময়ে যা যা করতে হয়েছিল, তার মধ্যে কয়েকটি নিয়ম এ ক্ষেত্রেও পালন করা উচিত। বারবার সাবান দিয়ে ঘনঘন হাত ধোয়া, অসুস্থ ব্যক্তির থেকে দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক পরা, হাঁচি-কাশির সময়ে মুখ-নাক ঢেকে রাখা, খুব প্রয়োজন না পড়লে অসুস্থ অবস্থায় বাড়ি থেকে না বেরোনো। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)