Health Benefits: মাঝেমধ‍্যেই মুখে ঘা, খাওয়াদাওয়া ওঠেছে মাথায়! ঘরোয়া টোটকায় দু’দিনে মিলবে স্বস্তি

Last Updated:
Health Benefits: মুখে ঘা হলে জীবন কষ্টকর হয়ে ওঠে। জিভে, গালে বা ঠোঁটের ভিতরে ছোট ছোট ফোস্কা হয়। এটাকেই মাউথ আলসার বলা হয়।
1/8
 মুখে ঘা হলে জীবন কষ্টকর হয়ে ওঠে। জিভে, গালে বা ঠোঁটের ভিতরে ছোট ছোট ফোস্কা হয়। এটাকেই মাউথ আলসার বলা হয়।
মুখে ঘা হলে জীবন কষ্টকর হয়ে ওঠে। জিভে, গালে বা ঠোঁটের ভিতরে ছোট ছোট ফোস্কা হয়। এটাকেই মাউথ আলসার বলা হয়।
advertisement
2/8
এমনটা হলে খাওয়াদাওয়া প্রায় করা যায়  না। এমনকী জল খেতেও কষ্ট হয়। অনেক সময় কথা বলতেও খুব কষ্ট হয়। কিন্তু, কেন এমনটা হয়? তা আমরা অনেকেই জানি না।
এমনটা হলে খাওয়াদাওয়া প্রায় করা যায় না। এমনকী জল খেতেও কষ্ট হয়। অনেক সময় কথা বলতেও খুব কষ্ট হয়। কিন্তু, কেন এমনটা হয়? তা আমরা অনেকেই জানি না।
advertisement
3/8
মাউথ আলসার বিভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রেও বিভিন্ন কারণে হয়। তবে সাধারণত প্রয়োজনীয় ভিটামিনের অভাব, ডিহাইড্রেশন এবং কিছু খাবার থেকে এমনটা হয়। মুখের ঘা ঘরোয়া কিছু উপাদান ব্যবহার করলেই সেড়ে যেতে পারে।মাউথ আলসার বিভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রেও বিভিন্ন কারণে হয়। তবে সাধারণত প্রয়োজনীয় ভিটামিনের অভাব, ডিহাইড্রেশন এবং কিছু খাবার থেকে এমনটা হয়। মুখের ঘা ঘরোয়া কিছু উপাদান ব্যবহার করলেই সেড়ে যেতে পারে।
মাউথ আলসার বিভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রেও বিভিন্ন কারণে হয়। তবে সাধারণত প্রয়োজনীয় ভিটামিনের অভাব, ডিহাইড্রেশন এবং কিছু খাবার থেকে এমনটা হয়। মুখের ঘা ঘরোয়া কিছু উপাদান ব্যবহার করলেই সেড়ে যেতে পারে।মাউথ আলসার বিভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রেও বিভিন্ন কারণে হয়। তবে সাধারণত প্রয়োজনীয় ভিটামিনের অভাব, ডিহাইড্রেশন এবং কিছু খাবার থেকে এমনটা হয়। মুখের ঘা ঘরোয়া কিছু উপাদান ব্যবহার করলেই সেড়ে যেতে পারে।
advertisement
4/8
হলুদ গুঁড়ো: হলুদের ঔষধি গুণের তুলনা নেই। যে কোনও ক্ষতই অল্প সময়ে সারিয়ে দিতে পারে। হলুদ গুঁড়ো এবং সামান্য জল মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। তারপর সেটা লাগাতে হবে ক্ষতস্থানে। এক-দু’দিনে সেড়ে যাবে মাউথ আলসার।
হলুদ গুঁড়ো: হলুদের ঔষধি গুণের তুলনা নেই। যে কোনও ক্ষতই অল্প সময়ে সারিয়ে দিতে পারে। হলুদ গুঁড়ো এবং সামান্য জল মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। তারপর সেটা লাগাতে হবে ক্ষতস্থানে। এক-দু’দিনে সেড়ে যাবে মাউথ আলসার।
advertisement
5/8
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার: এতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট রয়েছে। যার ফলে দ্রুত ক্ষত সারায় এবং মুখের ভিতরের জীবাণুগুলির সঙ্গে লড়াই করতে পারে। এক কাপ হালকা গরম জলে এক টেবিল চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে সেটা মুখে নিয়ে ভাল করে কুলকুচি করতে হবে। প্রতিদিন সকালে এবং রাতে করলে আলসার দ্রুত সেরে যাবে।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার: এতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট রয়েছে। যার ফলে দ্রুত ক্ষত সারায় এবং মুখের ভিতরের জীবাণুগুলির সঙ্গে লড়াই করতে পারে। এক কাপ হালকা গরম জলে এক টেবিল চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে সেটা মুখে নিয়ে ভাল করে কুলকুচি করতে হবে। প্রতিদিন সকালে এবং রাতে করলে আলসার দ্রুত সেরে যাবে।
advertisement
6/8
নারকেল দুধ: নারকেল দুধ মুখের ঘাগুলোতে একটা শীতল এবং প্রশান্তিদায়ক প্রভাব ফেলে। ফলে ক্ষতস্থানে ঠান্ডা অনুভূতি এনে দেয়। প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার নারকেলর দুধে গার্গেল করতে হবে। এতে আলসারের প্রচণ্ড ব্যথা কিছুক্ষণের মধ্যেই চলে যাবে।
নারকেল দুধ: নারকেল দুধ মুখের ঘাগুলোতে একটা শীতল এবং প্রশান্তিদায়ক প্রভাব ফেলে। ফলে ক্ষতস্থানে ঠান্ডা অনুভূতি এনে দেয়। প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার নারকেলর দুধে গার্গেল করতে হবে। এতে আলসারের প্রচণ্ড ব্যথা কিছুক্ষণের মধ্যেই চলে যাবে।
advertisement
7/8
 নারকেল তেল: নারকেলের বেশ কিছু নিরাময় বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মুখের আলসার সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এর অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য আলসারকে প্রাকৃতিকভাবে দূর করে। রোজ রাতে ঘুমনোর আগে আলসারের ওপর নারকেল তেল লাগালে কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যথা কমে যায়।
নারকেল তেল: নারকেলের বেশ কিছু নিরাময় বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মুখের আলসার সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এর অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য আলসারকে প্রাকৃতিকভাবে দূর করে। রোজ রাতে ঘুমনোর আগে আলসারের ওপর নারকেল তেল লাগালে কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যথা কমে যায়।
advertisement
8/8
মধু: মধুর ঔষধি এবং অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল গুণাগুণ তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। আলসার নিরাম্যের সময়, মধু আশেপাশের জায়গাটিকেও রক্ষা করে এবং এলাকাটিকে সংক্রমিত হওয়া থেকে বাঁচায়। আলসারের উপর বেশি করে মধু দিতে হবে। প্রতি ২ ঘণ্টা অন্তর অন্তর ক্ষতস্থানে মধু দিয়ে যেতে হবে। একদিনের মধ্যে হাতেনাতে ফল মিলবে।
মধু: মধুর ঔষধি এবং অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল গুণাগুণ তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। আলসার নিরাম্যের সময়, মধু আশেপাশের জায়গাটিকেও রক্ষা করে এবং এলাকাটিকে সংক্রমিত হওয়া থেকে বাঁচায়। আলসারের উপর বেশি করে মধু দিতে হবে। প্রতি ২ ঘণ্টা অন্তর অন্তর ক্ষতস্থানে মধু দিয়ে যেতে হবে। একদিনের মধ্যে হাতেনাতে ফল মিলবে।
advertisement
advertisement
advertisement