Hairfall Remedy at Home: 'এইভাবে' ব্যবহার করুন কিশমিশ! চুল ঝরবে না একচুলও! বরং হবে ঘন-মজবুত!

Last Updated:
Hairfall Remedy at Home: কিশমিশের জল চুলকে পুষ্টি দেয়। কিশমিশের জল অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান থাকে যেমন পটাশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এই সব উপাদান চুলকে পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদান করে। আয়রন স্ক্যাল্পে ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়। প্রোটিনও চুলকে মজবুত করে।
1/7
আজকাল চুল ঝড়ার সমস্যায় সবাই চিন্তিত। অনেক সময় চুল তখন ঝড়ে, যখন প্রপার হেয়ার কেয়ার না হয়, স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর জিনিসগুলো ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত না করা হয়। বেশি কেমিক্যালযুক্ত হেয়ার প্রোডাক্টস ব্যবহার করার কারণেও চুল ঝড়ে।
আজকাল চুল ঝড়ার সমস্যায় সবাই চিন্তিত। অনেক সময় চুল তখন ঝড়ে, যখন প্রপার হেয়ার কেয়ার না হয়, স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর জিনিসগুলো ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত না করা হয়। বেশি কেমিক্যালযুক্ত হেয়ার প্রোডাক্টস ব্যবহার করার কারণেও চুল ঝড়ে।
advertisement
2/7
হতে পারে আপনি হেয়ার ফল রোধ করার জন্য অনেক ঘরোয়া উপায়, হার্বাল শ্যাম্পু, হেয়ার প্রোডাক্টস ব্যবহার করছেন। যদি তবুও লাভ না হয় তাহলে আপনি একবার কিছুদিনের জন্য কিশমিশের জল চুলে ব্যবহার করে দেখুন। 
হতে পারে আপনি হেয়ার ফল রোধ করার জন্য অনেক ঘরোয়া উপায়, হার্বাল শ্যাম্পু, হেয়ার প্রোডাক্টস ব্যবহার করছেন। যদি তবুও লাভ না হয় তাহলে আপনি একবার কিছুদিনের জন্য কিশমিশের জল চুলে ব্যবহার করে দেখুন।
advertisement
3/7
কিশমিশের জল চুলকে পুষ্টি দেয়। কিশমিশের জল অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান থাকে যেমন পটাশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এই সব উপাদান চুলকে পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদান করে। আয়রন স্ক্যাল্পে ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়। প্রোটিনও চুলকে মজবুত করে।
কিশমিশের জল চুলকে পুষ্টি দেয়। কিশমিশের জল অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান থাকে যেমন পটাশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এই সব উপাদান চুলকে পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদান করে। আয়রন স্ক্যাল্পে ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়। প্রোটিনও চুলকে মজবুত করে।
advertisement
4/7
হেয়ার ফলিকলসকে স্ট্রং করে কিশমিশের জল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকে যা হেয়ার গ্রোথ বাড়ায়। এতে হেয়ার ফল কম হতে পারে। নিয়মিত এই পানি দিয়ে হেয়ার ওয়াশ করলে হেয়ার ফলিকলস স্ট্রং হয়।
হেয়ার ফলিকলসকে স্ট্রং করে কিশমিশের জল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকে যা হেয়ার গ্রোথ বাড়ায়। এতে হেয়ার ফল কম হতে পারে। নিয়মিত এই পানি দিয়ে হেয়ার ওয়াশ করলে হেয়ার ফলিকলস স্ট্রং হয়।
advertisement
5/7
কোলাজেন প্রোডাকশন বাড়ায় কিশমিশের জল দিয়ে চুল ধুলে কোলাজেন প্রোডাকশন বাড়ে। এতে চুল মজবুত হয়। নিয়মিত চুল কিশমিশের জল দিয়ে পরিষ্কার করেন তখন এতে ড্যান্ড্রফের সমস্যা দূর হয়। স্ক্যাল্প স্বাস্থ্যকর থাকে। ইচিং, জ্বালা সব কম হয়।
কোলাজেন প্রোডাকশন বাড়ায় কিশমিশের জল দিয়ে চুল ধুলে কোলাজেন প্রোডাকশন বাড়ে। এতে চুল মজবুত হয়। নিয়মিত চুল কিশমিশের জল দিয়ে পরিষ্কার করেন তখন এতে ড্যান্ড্রফের সমস্যা দূর হয়। স্ক্যাল্প স্বাস্থ্যকর থাকে। ইচিং, জ্বালা সব কম হয়।
advertisement
6/7
চুলে কীভাবে কিশমিশের জল ব্যবহার করবেন? রাতে একটি বাটিতে ১০-১৫ কিশমিশ ধুয়ে রাখুন। এতে জল দিন এবং এটি রাতভর ঢেকে রাখুন। সকালে এর জল ছেঁকে নিন এবং এতে সমান পরিমাণে জল মিশিয়ে নিন। এটি কটনের সাহায্যে স্ক্যাল্পে লাগান।
চুলে কীভাবে কিশমিশের জল ব্যবহার করবেন? রাতে একটি বাটিতে ১০-১৫ কিশমিশ ধুয়ে রাখুন। এতে জল দিন এবং এটি রাতভর ঢেকে রাখুন। সকালে এর জল ছেঁকে নিন এবং এতে সমান পরিমাণে জল মিশিয়ে নিন। এটি কটনের সাহায্যে স্ক্যাল্পে লাগান।
advertisement
7/7
হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন। এটি এক ঘণ্টা এভাবে রেখে দিন এবং তারপর মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। আপনি চাইলে শুধু জল দিয়েও চুল পরিষ্কার করতে পারেন। দ্রুত ফলাফল পেতে এটি নিয়মিত এক মাস ব্যবহার করে দেখুন। এতে চুলে উজ্জ্বলতা আসবে, চুল নরম হবে।
হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন। এটি এক ঘণ্টা এভাবে রেখে দিন এবং তারপর মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। আপনি চাইলে শুধু জল দিয়েও চুল পরিষ্কার করতে পারেন। দ্রুত ফলাফল পেতে এটি নিয়মিত এক মাস ব্যবহার করে দেখুন। এতে চুলে উজ্জ্বলতা আসবে, চুল নরম হবে।
advertisement
advertisement
advertisement