Hair Care: চুলে রঙ তো করালেন, এই নিয়মগুলো মানছেন তো? না হলেই বারোটা বাজবে!

Last Updated:
Hair Care: সব ধরনের রঙের ক্ষেত্রে, একটি ভাল শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার মাস্ক এবং লিভ-ইন কন্ডিশনার থাকা আবশ্যক।
1/6
প্রতি বছরই কোনও না কোনও ফ্যাশন ট্রেন্ড জনপ্রিয় হয়। কালের নিয়মে সে সব হারিয়েও যায়। নতুন কোনও ট্রেন্ড তার জায়গা দখল করে। কিন্তু আবহমান কাল ধরে একটা ফ্যাশন ট্রেন্ড আজও অমলিন। সেটা হল, চুলের রঙ। বছরের পর বছর ধরে এই ট্রেন্ডে মরচে পড়েনি একচুলও। বরং চুলে রঙ করার নানা পণ্যের আবির্ভাব হয়েছে বাজারে। ফ্যাশন সচেতন জনতার মনোরঞ্জন করছে তারা।
প্রতি বছরই কোনও না কোনও ফ্যাশন ট্রেন্ড জনপ্রিয় হয়। কালের নিয়মে সে সব হারিয়েও যায়। নতুন কোনও ট্রেন্ড তার জায়গা দখল করে। কিন্তু আবহমান কাল ধরে একটা ফ্যাশন ট্রেন্ড আজও অমলিন। সেটা হল, চুলের রঙ। বছরের পর বছর ধরে এই ট্রেন্ডে মরচে পড়েনি একচুলও। বরং চুলে রঙ করার নানা পণ্যের আবির্ভাব হয়েছে বাজারে। ফ্যাশন সচেতন জনতার মনোরঞ্জন করছে তারা।
advertisement
2/6
২০২০ সালে ভারতে চুলের রঙের বাজারের আনুমানিক মূল্য ছিল ৪৭৭ মিলিয়ন ডলার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০২৬ সাল পর্যন্ত এই বাজারদর আরও ১৭ শতাংশ বাড়বে। বোঝাই যাচ্ছে, চুলে রঙ করাতে ভারতীয়রা কতটা আগ্রহী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সম্পর্কিত একাধিক পণ্য নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করতেও ভারতীয়দের ক্লান্তি নেই। ফলে চুলের রঙ উৎপাদনকারী সংস্থাগুলোও বাজারে নতুন নতুন পণ্য নিয়ে হাজির হচ্ছে।
২০২০ সালে ভারতে চুলের রঙের বাজারের আনুমানিক মূল্য ছিল ৪৭৭ মিলিয়ন ডলার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০২৬ সাল পর্যন্ত এই বাজারদর আরও ১৭ শতাংশ বাড়বে। বোঝাই যাচ্ছে, চুলে রঙ করাতে ভারতীয়রা কতটা আগ্রহী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সম্পর্কিত একাধিক পণ্য নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করতেও ভারতীয়দের ক্লান্তি নেই। ফলে চুলের রঙ উৎপাদনকারী সংস্থাগুলোও বাজারে নতুন নতুন পণ্য নিয়ে হাজির হচ্ছে।
advertisement
3/6
বাজার যতই বাড়ুক, গ্রাহকদের সচেতন হতে হবে। কারণ চুলের রঙে ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে। তাই এগুলো প্রয়োগের আগে কী করা উচিত এবং কী করলে চুলের ক্ষতি হতে পারে সেটা বোঝা দরকার। তবে এই নিয়ে সচেতনতা আগের তুলনায় বেড়েছে। তাই চুলের রঙে রাসায়নিকের পরিমাণ নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের অস্থায়ী রঙ, স্থায়ী রঙ, আধা-স্থায়ী রঙ, প্রি-লাইটেনার এবং অ্যামোনিয়া-মুক্ত স্থায়ী রঙ পাওয়া যায়। তবে দিনের শেষে এটা একটা রাসয়নিক চিকিৎসা।
বাজার যতই বাড়ুক, গ্রাহকদের সচেতন হতে হবে। কারণ চুলের রঙে ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে। তাই এগুলো প্রয়োগের আগে কী করা উচিত এবং কী করলে চুলের ক্ষতি হতে পারে সেটা বোঝা দরকার। তবে এই নিয়ে সচেতনতা আগের তুলনায় বেড়েছে। তাই চুলের রঙে রাসায়নিকের পরিমাণ নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের অস্থায়ী রঙ, স্থায়ী রঙ, আধা-স্থায়ী রঙ, প্রি-লাইটেনার এবং অ্যামোনিয়া-মুক্ত স্থায়ী রঙ পাওয়া যায়। তবে দিনের শেষে এটা একটা রাসয়নিক চিকিৎসা।
advertisement
4/6
তাই এইসব রঙ চুলে কতদিন টিকবে এবং চুলকে কতটা প্রভাবিত করবে সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা রঙের আলাদা আলাদা প্রয়োগ বিধি রয়েছে। সব ধরনের রঙের ক্ষেত্রে, একটি ভাল শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার মাস্ক এবং লিভ-ইন কন্ডিশনার থাকা আবশ্যক। চুলের রঙের পরে সেটা যাতে চুলে টেঁকে তা নিশ্চিত করে কয়েক সপ্তাহ নজর রাখা উচিত।
তাই এইসব রঙ চুলে কতদিন টিকবে এবং চুলকে কতটা প্রভাবিত করবে সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা রঙের আলাদা আলাদা প্রয়োগ বিধি রয়েছে। সব ধরনের রঙের ক্ষেত্রে, একটি ভাল শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার মাস্ক এবং লিভ-ইন কন্ডিশনার থাকা আবশ্যক। চুলের রঙের পরে সেটা যাতে চুলে টেঁকে তা নিশ্চিত করে কয়েক সপ্তাহ নজর রাখা উচিত।
advertisement
5/6
বেশিরভাগ হেয়ার কালার ব্যবহারেই চুলের কিছুটা ক্ষতি হয়। কারণ এতে চুলের স্বাভাবিক আর্দ্রতার বারোটা বাজে। ফলে কোঁকড়া চুল আলগা হয়ে যায়। তাই প্যারাবেন মুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতি ছয় মাসে একটি অ্যামোনিয়া মুক্ত শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
বেশিরভাগ হেয়ার কালার ব্যবহারেই চুলের কিছুটা ক্ষতি হয়। কারণ এতে চুলের স্বাভাবিক আর্দ্রতার বারোটা বাজে। ফলে কোঁকড়া চুল আলগা হয়ে যায়। তাই প্যারাবেন মুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতি ছয় মাসে একটি অ্যামোনিয়া মুক্ত শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
advertisement
6/6
হাইলাইট করা চুলের রঙের ক্ষেত্রে, বেশিরভাগ মানুষই এমন একটা রঙ বেছে নেন যেটা আসল রঙের চেয়ে কয়েক শেড হালকা। বেশি সংখ্যক রঙ এবং বিভিন্ন রঙের বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার না করাই ভালো। এ ক্ষেত্রে চুলের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী চুলের যত্ন নিতে হবে। সাধারণত একটা সাপ্তাহিক হেয়ার মাস্ক এবং প্রতিবার শ্যাম্পুর পর একটি লিভ-ইন কন্ডিশনার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
হাইলাইট করা চুলের রঙের ক্ষেত্রে, বেশিরভাগ মানুষই এমন একটা রঙ বেছে নেন যেটা আসল রঙের চেয়ে কয়েক শেড হালকা। বেশি সংখ্যক রঙ এবং বিভিন্ন রঙের বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার না করাই ভালো। এ ক্ষেত্রে চুলের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী চুলের যত্ন নিতে হবে। সাধারণত একটা সাপ্তাহিক হেয়ার মাস্ক এবং প্রতিবার শ্যাম্পুর পর একটি লিভ-ইন কন্ডিশনার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
advertisement
advertisement
advertisement