Gond Katira Benefits: কোনও কিছুতেই ওজন কমছে না! প্রাচীন ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই পানীয় মন্ত্রের মতো কাজ করে

Last Updated:
Gond Katira Benefits: গোন্দ কাটিরা আঠার মতোই একটি পদার্থ। এই বিস্ময়কর ভেষজটি ভারতীয় রান্নাতেও ব্যবহৃত হয়। এখানে জেনে নিন শীতে এই কাতিলা আঠা কী কী কাজে লাগতে পারে।
1/12
গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত। প্রাকৃতিক উপায়ে শরীরকে শক্তি ও শীতলতা দেওয়ার জন্য গোন্ড কাটিরা একটি দুর্দান্ত বিকল্প। তাছাড়া শুধু ঠান্ডা হওয়াই তো সব নয়, এসময়টায় শরীরে যথেষ্ট হাইড্রেশনের পাশাপাশি পুষ্টিরও প্রয়োজন। তাচি প্রখর গ্রীষ্মে চাই গোন্ড কাটিরা। সেটা আবার কী? এটা হল প্রাচীন ভারতের ঐতিহ্যবাহী খাদ্য এবং পানীয়। গ্রীষ্মকালে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে এবং যথেষ্ট হাইড্রেশন এবং পুষ্টির জোগান দিতে এটা খাওয়া হত।
গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত। প্রাকৃতিক উপায়ে শরীরকে শক্তি ও শীতলতা দেওয়ার জন্য গোন্ড কাটিরা একটি দুর্দান্ত বিকল্প। তাছাড়া শুধু ঠান্ডা হওয়াই তো সব নয়, এসময়টায় শরীরে যথেষ্ট হাইড্রেশনের পাশাপাশি পুষ্টিরও প্রয়োজন। তাচি প্রখর গ্রীষ্মে চাই গোন্ড কাটিরা। সেটা আবার কী? এটা হল প্রাচীন ভারতের ঐতিহ্যবাহী খাদ্য এবং পানীয়। গ্রীষ্মকালে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে এবং যথেষ্ট হাইড্রেশন এবং পুষ্টির জোগান দিতে এটা খাওয়া হত।
advertisement
2/12
গোন্ড কাটিরা কী: এটা একটা ভেষজ স্ফটিক। যা ট্রাগাকান্থ গাম নামেও পরিচিত। লোকোভিড গাছের রস থেকে এক ধরনের আঠা বের হয়। দেখতে অনেকটা প্যাঁচানো স্ফটিকের মতো। জলে ভেজালে এগুলো ফুলে যায়। কিছুক্ষণ নাড়লেই একটা ঘন মিশ্রণ তৈরি হয়। এটাকেই গোন্ড কাটিরা বলে।
গোন্ড কাটিরা কী: এটা একটা ভেষজ স্ফটিক। যা ট্রাগাকান্থ গাম নামেও পরিচিত। লোকোভিড গাছের রস থেকে এক ধরনের আঠা বের হয়। দেখতে অনেকটা প্যাঁচানো স্ফটিকের মতো। জলে ভেজালে এগুলো ফুলে যায়। কিছুক্ষণ নাড়লেই একটা ঘন মিশ্রণ তৈরি হয়। এটাকেই গোন্ড কাটিরা বলে।
advertisement
3/12
গোন্দ কাটিরা, যা ইংরেজিতে Tragacanth Gum নামে পরিচিত, একটি প্রাকৃতিক রজন যা বাবলা জাতীয় গাছ থেকে পাওয়া যায়। এটি আয়ুর্বেদ ও ইউনানি চিকিৎসাশাস্ত্রে বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিশেষত্ব হলো—গ্রীষ্মকালে এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখে এবং শীতকালে শক্তি বাড়ায়।
গোন্দ কাটিরা, যা ইংরেজিতে Tragacanth Gum নামে পরিচিত, একটি প্রাকৃতিক রজন যা বাবলা জাতীয় গাছ থেকে পাওয়া যায়। এটি আয়ুর্বেদ ও ইউনানি চিকিৎসাশাস্ত্রে বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিশেষত্ব হলো—গ্রীষ্মকালে এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখে এবং শীতকালে শক্তি বাড়ায়।
advertisement
4/12
শরীর ঠান্ডা রাখতে, নাক থেকে রক্তপাত বন্ধ করতে, কাশি, পেট খারাপ, আমাশার মতো বিভিন্ন রোগের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এটা ব্যবহার হত। এই গোন্ডের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা হল ডায়ারিয়ার পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য উভয়ই নিরাময় করতে সাহায্য করে। তবে সমস্যা হল, এত উপকারিতা থাকলেও এটা খেতে বিস্বাদ। জলে মিশলে জেলির মতো ফুলে যায়। গোন্দ কাটিরা সেবন এবং ওজন কমানোর কিছু সহজ এবং কার্যকরী উপায় এখানে দেওয়া হল।
শরীর ঠান্ডা রাখতে, নাক থেকে রক্তপাত বন্ধ করতে, কাশি, পেট খারাপ, আমাশার মতো বিভিন্ন রোগের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এটা ব্যবহার হত। এই গোন্ডের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা হল ডায়ারিয়ার পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য উভয়ই নিরাময় করতে সাহায্য করে। তবে সমস্যা হল, এত উপকারিতা থাকলেও এটা খেতে বিস্বাদ। জলে মিশলে জেলির মতো ফুলে যায়। গোন্দ কাটিরা সেবন এবং ওজন কমানোর কিছু সহজ এবং কার্যকরী উপায় এখানে দেওয়া হল।
advertisement
5/12
বাড়িতে বিভিন্ন উপায়ে গোন্দ কাটিরা তৈরির পদ্ধতি: এর কোনও স্বাদ নেই। কোনও গন্ধ নেই। গ্রীষ্মকালে ওজন নিয়ন্ত্রণে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিভিন্ন উপায়ে এটা তৈরি করা যেতে পারে। তবে পানীয় এবং মিষ্টির সঙ্গে মেশালে খেতে ভাল লাগে।
বাড়িতে বিভিন্ন উপায়ে গোন্দ কাটিরা তৈরির পদ্ধতি: এর কোনও স্বাদ নেই। কোনও গন্ধ নেই। গ্রীষ্মকালে ওজন নিয়ন্ত্রণে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিভিন্ন উপায়ে এটা তৈরি করা যেতে পারে। তবে পানীয় এবং মিষ্টির সঙ্গে মেশালে খেতে ভাল লাগে।
advertisement
6/12
এক বাটি গোন্দ কাটিরা: সকালের জলখাবারে এক বাটি গোন্দ কাটিরা শরীরের জন্য দারুণ উপকারী। রাতে একটা বাটিতে দেড় কাপ লো ফ্যাট দুধ, বাদাম, ১ থেকে ২ চা চামচ গোন্দ এবং সামান্য ভ্যানিলা এসেন্স মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। পরদিন সকালে গোন্দ জেলির মতো বাটিতে সেট হয়ে গেলে তাতে কিছু কুচো ফল, বাদাম এবং মধু দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে ভাল করে। ব্যস, জলখাবারে গোন্দ কাটিরা তৈরি।
এক বাটি গোন্দ কাটিরা: সকালের জলখাবারে এক বাটি গোন্দ কাটিরা শরীরের জন্য দারুণ উপকারী। রাতে একটা বাটিতে দেড় কাপ লো ফ্যাট দুধ, বাদাম, ১ থেকে ২ চা চামচ গোন্দ এবং সামান্য ভ্যানিলা এসেন্স মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। পরদিন সকালে গোন্দ জেলির মতো বাটিতে সেট হয়ে গেলে তাতে কিছু কুচো ফল, বাদাম এবং মধু দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে ভাল করে। ব্যস, জলখাবারে গোন্দ কাটিরা তৈরি।
advertisement
7/12
গোন্দ কাটিরা শরবত: এক গ্লাস জল, এক চা চামচ গোন্দ, গুঁড়ো পুদিনা পাতা এবং দুটো লেবুর রস মিশিয়ে ফ্রিজে রাখতে হবে। পরদিন গোন্দ ফুলে গেলে মধু, বিট নুন এবং ঠান্ডা জল ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে খেতে হবে। এটা দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে।
গোন্দ কাটিরা শরবত: এক গ্লাস জল, এক চা চামচ গোন্দ, গুঁড়ো পুদিনা পাতা এবং দুটো লেবুর রস মিশিয়ে ফ্রিজে রাখতে হবে। পরদিন গোন্দ ফুলে গেলে মধু, বিট নুন এবং ঠান্ডা জল ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে খেতে হবে। এটা দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে।
advertisement
8/12
যদি আপনি ক্লান্তি অনুভব করেন বা শরীরে দুর্বলতা থাকে, তবে প্রতিদিন সকালে বা রাতে এক গ্লাস গরম দুধ বা কুসুম গরম জলে ভেজান এক চামচ গোন্দ কাটিরা মিশিয়ে খেলে শরীরে শক্তি বাড়ে এবং শীতলতাও মেলে।
যদি আপনি ক্লান্তি অনুভব করেন বা শরীরে দুর্বলতা থাকে, তবে প্রতিদিন সকালে বা রাতে এক গ্লাস গরম দুধ বা কুসুম গরম জলে ভেজান এক চামচ গোন্দ কাটিরা মিশিয়ে খেলে শরীরে শক্তি বাড়ে এবং শীতলতাও মেলে।
advertisement
9/12
গোন্দ কাটিরা পেশিকে মজবুত করে এবং শারীরিক ক্লান্তি দূর করে। এছাড়া গ্রীষ্মকালে এটি শরীরকে শীতল রাখে, ফলে লু, মাথা ঘোরা বা ডিহাইড্রেশনের মতো সমস্যা হয় না।
গোন্দ কাটিরা পেশিকে মজবুত করে এবং শারীরিক ক্লান্তি দূর করে। এছাড়া গ্রীষ্মকালে এটি শরীরকে শীতল রাখে, ফলে লু, মাথা ঘোরা বা ডিহাইড্রেশনের মতো সমস্যা হয় না।
advertisement
10/12
শরীরে ঝনঝনানি বা বারবার অবশ লাগা প্রায়শই দুর্বল স্নায়ুতন্ত্রের লক্ষণ। গোন্দ কাটিরা স্নায়ুতন্ত্রকে পুষ্টি দিয়ে মজবুত করে। এর ফলে মানসিক চাপ ও অনিদ্রার সমস্যাতেও আরাম মেলে।
শরীরে ঝনঝনানি বা বারবার অবশ লাগা প্রায়শই দুর্বল স্নায়ুতন্ত্রের লক্ষণ। গোন্দ কাটিরা স্নায়ুতন্ত্রকে পুষ্টি দিয়ে মজবুত করে। এর ফলে মানসিক চাপ ও অনিদ্রার সমস্যাতেও আরাম মেলে।
advertisement
11/12
শীতে অনেকেই হজমের সমস্যায় ভোগেন। গমের আঠা আপনার শরীর থেকে টক্সিন দূর করে এবং মেটাবলিজম বাড়ায়। শীতে তাই এটি দারুণ উপকারি।
শীতে অনেকেই হজমের সমস্যায় ভোগেন। গমের আঠা আপনার শরীর থেকে টক্সিন দূর করে এবং মেটাবলিজম বাড়ায়। শীতে তাই এটি দারুণ উপকারি।
advertisement
12/12
গোন্দ কাটিরায় অ্যান্টি-এজিং এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি বলিরেখা এবং সূক্ষ্ম রেখা কমাতে সাহায্য করে। শীতে যাঁদের ত্বক খুব শুকিয়ে যায়, তাঁদের জন্যও এটি দারুণ উপকারি।
গোন্দ কাটিরায় অ্যান্টি-এজিং এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি বলিরেখা এবং সূক্ষ্ম রেখা কমাতে সাহায্য করে। শীতে যাঁদের ত্বক খুব শুকিয়ে যায়, তাঁদের জন্যও এটি দারুণ উপকারি।
advertisement
advertisement
advertisement