Durga Puja Travel: থেকেছিলেন লর্ড ক্যানিং! সাবেকিয়ানায় ডুব দিতে আপনিও ছোট্ট ছুটিতে আসুন চা বাগানের কোলে এই ব্রিটিশ বাংলোয়

Last Updated:
Durga Puja Travel: বড়দিঘি চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৮৪১ সালে রায়ডাক সিন্ডিকেট লিমিটেডের উদ্যোগে। ৬১৯ হেক্টর বিস্তৃত এই বাগান একসময় ছিল ব্রিটিশ শাসনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। ১৮৫৮ সালে ভাইসরয় লর্ড ক্যানিং এসেছিলেন এই বাংলোয় থাকার জন্য। তখন চা বাগানের ম্যানেজার ছিলেন ট্রেভার, যাঁর হাত ধরেই বিস্তার পায় এই এলাকা। আজও সেই ঐতিহাসিক গৌরবের ছাপ বাংলোর প্রতিটি
1/5
পুজোর মরশুমে ভ্রমণে বাড়তি মাত্রা আনবে প্রকৃতির কোলে হেরিটেজ বাংলো। গরুমারা জাতীয় উদ্যানের একেবারে বিপরীতে মূর্তি নদীর ধারে দাঁড়িয়ে আছে শতাব্দী প্রাচীন ‘হেরিটেজ বড় বাংলো’। ১৮৪১ সালে প্রতিষ্ঠিত বড়দিঘি চা বাগানের ঐতিহ্যের সাক্ষী এই বাংলো আজও দৃষ্টি কাড়ে। বাগানঘেরা পরিবেশে দাঁড়িয়ে এই বাংলো যেন ইতিহাসের এক জীবন্ত দলিল।সুন্দর স্থাপত্য পর্যটকদের টানে বারবার। এখানে এলে সময় যেন ধীরে ধীরে পিছিয়ে যায় ব্রিটিশ আমলের স্মৃতিতে।
পুজোর মরশুমে ভ্রমণে বাড়তি মাত্রা আনবে প্রকৃতির কোলে হেরিটেজ বাংলো। গরুমারা জাতীয় উদ্যানের একেবারে বিপরীতে মূর্তি নদীর ধারে দাঁড়িয়ে আছে শতাব্দী প্রাচীন ‘হেরিটেজ বড় বাংলো’। ১৮৪১ সালে প্রতিষ্ঠিত বড়দিঘি চা বাগানের ঐতিহ্যের সাক্ষী এই বাংলো আজও দৃষ্টি কাড়ে। বাগানঘেরা পরিবেশে দাঁড়িয়ে এই বাংলো যেন ইতিহাসের এক জীবন্ত দলিল।সুন্দর স্থাপত্য পর্যটকদের টানে বারবার। এখানে এলে সময় যেন ধীরে ধীরে পিছিয়ে যায় ব্রিটিশ আমলের স্মৃতিতে।
advertisement
2/5
গত বছর থেকেই বাংলো পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।এখানে রয়েছে ৬টি পরিপাটি কক্ষ, যেখানে রাত কাটাতে পারবেন যে কেউ। কাঠের আসবাব, ভিন্টেজ সাজসজ্জা আর ব্রিটিশ আমলের ব্যবহৃত সামগ্রী এখনও রক্ষিত। আজও ব্যবহার করা হয় লন্ডনের স্ট্যান্ড ফ্যান ও শিকাগোর টেলিফোন। বিলাসবহুল অথচ ঐতিহ্যবাহী আবহে থাকা মানেই এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
গত বছর থেকেই বাংলো পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।এখানে রয়েছে ৬টি পরিপাটি কক্ষ, যেখানে রাত কাটাতে পারবেন যে কেউ। কাঠের আসবাব, ভিন্টেজ সাজসজ্জা আর ব্রিটিশ আমলের ব্যবহৃত সামগ্রী এখনও রক্ষিত। আজও ব্যবহার করা হয় লন্ডনের স্ট্যান্ড ফ্যান ও শিকাগোর টেলিফোন। বিলাসবহুল অথচ ঐতিহ্যবাহী আবহে থাকা মানেই এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
advertisement
3/5
পর্যটকদের জন্য রয়েছে আদিবাসী নৃত্যের আয়োজন সন্ধেবেলা। গ্রুপে এলে বিশেষ পিকনিকের ব্যবস্থা করে কর্তৃপক্ষ। বাংলোর কাছেই রয়েছে গরুমারা জাতীয় উদ্যান, যেখানে হাতি-গণ্ডারের দেখা মেলে। চারপাশে ছড়িয়ে আছে চা বাগানের দৃশ্য, যা মন ভরিয়ে দেয়। প্রতিটি মুহূর্তেই মেলে ইতিহাস আর প্রকৃতির একসঙ্গে মিলন।
পর্যটকদের জন্য রয়েছে আদিবাসী নৃত্যের আয়োজন সন্ধেবেলা। গ্রুপে এলে বিশেষ পিকনিকের ব্যবস্থা করে কর্তৃপক্ষ। বাংলোর কাছেই রয়েছে গরুমারা জাতীয় উদ্যান, যেখানে হাতি-গণ্ডারের দেখা মেলে। চারপাশে ছড়িয়ে আছে চা বাগানের দৃশ্য, যা মন ভরিয়ে দেয়।প্রতিটি মুহূর্তেই মেলে ইতিহাস আর প্রকৃতির একসঙ্গে মিলন।
advertisement
4/5
বড়দিঘি চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৮৪১ সালে রায়ডাক সিন্ডিকেট লিমিটেডের উদ্যোগে। ৬১৯ হেক্টর বিস্তৃত এই বাগান একসময় ছিল ব্রিটিশ শাসনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।১৮৫৮ সালে ভাইসরয় লর্ড ক্যানিং এসেছিলেন এই বাংলোয় থাকার জন্য। তখন চা বাগানের ম্যানেজার ছিলেন ট্রেভার, যাঁর হাত ধরেই বিস্তার পায় এই এলাকা।আজও সেই ঐতিহাসিক গৌরবের ছাপ বাংলোর প্রতিটি দেওয়ালে।
বড়দিঘি চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৮৪১ সালে রায়ডাক সিন্ডিকেট লিমিটেডের উদ্যোগে।৬১৯ হেক্টর বিস্তৃত এই বাগান একসময় ছিল ব্রিটিশ শাসনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।১৮৫৮ সালে ভাইসরয় লর্ড ক্যানিং এসেছিলেন এই বাংলোয় থাকার জন্য।তখন চা বাগানের ম্যানেজার ছিলেন ট্রেভার, যাঁর হাত ধরেই বিস্তার পায় এই এলাকা।আজও সেই ঐতিহাসিক গৌরবের ছাপ বাংলোর প্রতিটি দেওয়ালে।
advertisement
5/5
এই বাংলোয় শ্যুটিং হয়েছে বলিউড তারকা পঙ্কজ ত্রিপাঠির সিনেমা শের দিল-এর। বাংলার জনপ্রিয় সিরিজ বোমকেশ বক্সি-রও কিছু দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে এখানে।বাংলোতে পৌঁছাতে চাইলে বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে আসা যায়। রেলপথে মালবাজারে নেমে গাড়ি ভাড়া করে চালসা হয়ে আসা সুবিধাজনক। তবে ভ্রমণের আগে অবশ্যই ফোনে যোগাযোগ করে রুম বুকিং সেরে নেওয়া জরুরি!
এই বাংলোয় শ্যুটিং হয়েছে বলিউড তারকা পঙ্কজ ত্রিপাঠির সিনেমা শের দিল-এর। বাংলার জনপ্রিয় সিরিজ বোমকেশ বক্সি-রও কিছু দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে এখানে।বাংলোতে পৌঁছাতে চাইলে বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে আসা যায়। রেলপথে মালবাজারে নেমে গাড়ি ভাড়া করে চালসা হয়ে আসা সুবিধাজনক। তবে ভ্রমণের আগে অবশ্যই ফোনে যোগাযোগ করে রুম বুকিং সেরে নেওয়া জরুরি!
advertisement
advertisement
advertisement