

পুজোতে আর বেশি দেরি নেই। নতুন জামা রেডি, শাড়ি, জুতো থেকে শুরু করে ব্যাগ সব এক্কেবারে রেডি। এবার পালা ঘরের পালা। সুরু করা জাক লিভিং রুম দিয়ে। বাড়িতে পার্টি হোক বা মিটিং, গেট টুগেদার হোক কিংবা রোববারের সপরিবার আড্ডা সবটাই কিন্ত্ত লিভিং রুমে হয়। তাই সবার আগে সাজিয়ে নিন বসার ঘরটিকে। (Photo Collected)


প্রথমে খুঁজে বের করুন আপনার ঘরের কেন্দ্রবিন্দু। বসার ঘরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বস্ত্তই ঘরের কেন্দ্রবিন্দু। সেতা হতে পারে জানলার বাইরের দারুণদৃশ্য বা কোনও একটা দেওয়ালের দারুণ রং। (Photo collected)


সঠিক আসবাব ঘরকে সঠিক লুক দিতে বাধ্য। তবে আসবাব যেন সবসময় মানানসই হয় সেটা মাথায় রাখতে হবে। তাই আপনি যতটা জায়গা জুড়ে আসবাব রাখতে চান ততটা জায়গায় কাগজ রেখে জায়গা মেপে নিন। তারপর সেই মাপ অনুযায়ী আসবাব কিনুন। (Photo Collected)


যেহেতু পার্টি থেকে মিটিং অবধি সবটাই এই বসার ঘরে হয়ে থাকে তাই চেষ্টা করুন এখানে সমতল জিনিসপত্র রাখতে। খাওয়ার প্লেট বা কফির মাগ যে কোনও জায়গায় রেখে আরামে আড্ডা দেওয়া যায় এমনটাই বানাতে হবে লিভিং রুমকে। (Photo Collected)


শুধু সেন্টার টেবিল নয় সোফার হাতল, জানলার প্রান্ত কিংবা ঘরের কোনও র্যাক সবই ফ্ল্যাট বানান৷ দেখতেও ভীষণ সুন্দর হয় এইরকম আসবাবপত্র৷ (Photo Collected)


বসার ঘরে কার্পেট বিছিয়ে রাখে অনেকেরই থাকে। তবে কার্পেট পাতারও নির্দিষ্ট নিয়ম থাকে। সবসময় ঘরের মাঝখানে কার্পেট পাতা উচিত৷ বড় আকারের কার্পেট পাতলে ঘর বড় বলে মনে হয়। কিন্ত্ত মাথায় রাখবেন দেওয়াল থেকে কার্পেটটি যেন কিছুটা দূরে থাকে৷ ঘর বড় হলে ২-৩ রকম কার্পেট পাততে পারেন, দেখতে অন্যরকম লাগবে। (Photo Collected)


ঘরে সঠিক লাইটিং না থাকলে যতই সাজান ঘর ফিকেই হয়ে থাকবে। টেবিল ল্যাম্প, ফ্লোর ল্যাম্প, হ্যাঙ্গিং লাইট সব দিয়ে খুব সুন্দর করে সাজাতে পারলে ঘর দুর্দান্ত দেখতে লাগবে। (Photo Collected)


জানলার কাছে ছোট একটা খাঁচায় টুনিলাইট দিয়ে সাজালেও দারুণ লাগবে। টেবিলের ওপর একটি বড় কাঁচের বাটিতে জল রেখে তার মধ্যে মোমবাতি ও ফুলের পাপড়ি দিয়েও সাজানো যেতে পারে। (Photo Collected)