Diabetes Control Tips: বাপ বাপ বলে পালাবে High Blood Sugar! চড়চড়িয়ে চড়তে থাকা ডায়াবেটিসে যখন ওষুধ ফেল, খান এই ৪ পাতার রস! মোক্ষম...

Last Updated:
Diabetes Control Tips: অনেক সময় ব্লাড সুগারের ওষুধ বা ইনসুলিন ইনজেকশনও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, এমন পরিস্থিতিতে কিছু আয়ুর্বেদিক পাতার রস কিন্তু ম্যাজিকের মতো রক্তে ইনসুলিনের ঘাটতি পূরণ করে। চিনে নিন সেই চার পাতাকে।
1/10
অনেক সময় ব্লাড সুগারের ওষুধ বা ইনসুলিন ইনজেকশনও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, এমন পরিস্থিতিতে কিছু আয়ুর্বেদিক পাতার রস কিন্তু ম্যাজিকের মতো রক্তে ইনসুলিনের ঘাটতি পূরণ করে।
অনেক সময় ব্লাড সুগারের ওষুধ বা ইনসুলিন ইনজেকশনও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, এমন পরিস্থিতিতে কিছু আয়ুর্বেদিক পাতার রস কিন্তু ম্যাজিকের মতো রক্তে ইনসুলিনের ঘাটতি পূরণ করে।
advertisement
2/10
রক্তে উচ্চ শর্করা মানে আপনি হাইপারগ্লাইসেমিয়ায় ভুগছেন। আপনার ব্লাড সুগার যদি ২০০ থেকে ৩০০ mg/dL এর মধ্যে থাকে, তাহলে বুঝবেন এটা বিপদের সংকেত। ওষুধ খাওয়ার পরও যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তাহলে কিছু আয়ুর্বেদিক পাতা চিবিয়ে নিন বা এর রস খাওয়া শুরু করুন। আর হাতেনাতে ফল পান।
রক্তে উচ্চ শর্করা মানে আপনি হাইপারগ্লাইসেমিয়ায় ভুগছেন। আপনার ব্লাড সুগার যদি ২০০ থেকে ৩০০ mg/dL এর মধ্যে থাকে, তাহলে বুঝবেন এটা বিপদের সংকেত। ওষুধ খাওয়ার পরও যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তাহলে কিছু আয়ুর্বেদিক পাতা চিবিয়ে নিন বা এর রস খাওয়া শুরু করুন। আর হাতেনাতে ফল পান।
advertisement
3/10
হাইপারগ্লাইসেমিয়া মানে আপনার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেশি এবং ইনসুলিনের অভাবে এটি আপনার কিডনি ও হার্টকে নষ্ট করে দিচ্ছে। এটি ঘটে যখন আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা প্রায় 200 mg/dL বা তার বেশি হয়।
হাইপারগ্লাইসেমিয়া মানে আপনার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেশি এবং ইনসুলিনের অভাবে এটি আপনার কিডনি ও হার্টকে নষ্ট করে দিচ্ছে। এটি ঘটে যখন আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা প্রায় 200 mg/dL বা তার বেশি হয়।
advertisement
4/10
ডায়াবেটিসের ওষুধ খেতে ভুলে গেলে বা ওষুধের ডোজ কম হলে হাইপারগ্লাইসেমিয়া হতে পারে। অনেক সময় পর্যাপ্ত ব্যায়ামের অভাবে এমনটা হয়।
ডায়াবেটিসের ওষুধ খেতে ভুলে গেলে বা ওষুধের ডোজ কম হলে হাইপারগ্লাইসেমিয়া হতে পারে। অনেক সময় পর্যাপ্ত ব্যায়ামের অভাবে এমনটা হয়।
advertisement
5/10
আয়ুর্বেদ মতে এই তিনটি পাতার রস পান করলে ঝটপট সুগার কমে যাবে:
আয়ুর্বেদ মতে এই তিনটি পাতার রস পান করলে ঝটপট সুগার কমে যাবে:
advertisement
6/10
ইনসুলিন প্ল্যান্ট- কস্টাস ইগনিস, যা ইনসুলিন প্ল্যান্ট নামে বেশি পরিচিত। ডায়াবেটিসে ইনসুলিন হিসাবে কাজ করে এই পাতার রস এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমায় দ্রুত। এই গাছের পাতা খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের সুগার চটপট কমে যায়।
ইনসুলিন প্ল্যান্ট- কস্টাস ইগনিস, যা ইনসুলিন প্ল্যান্ট নামে বেশি পরিচিত। ডায়াবেটিসে ইনসুলিন হিসাবে কাজ করে এই পাতার রস এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমায় দ্রুত। এই গাছের পাতা খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের সুগার চটপট কমে যায়।
advertisement
7/10
ইনসুলিন গাছের পাতা চিবিয়ে খেলে তা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। ইনসুলিনের আয়ুর্বেদিক গুরুত্ব অনেক। এটি ক্রেপ আদা, পাকরমূল, কুমুল এবং পুষ্করমূলের মতো নামেও পরিচিত।
ইনসুলিন গাছের পাতা চিবিয়ে খেলে তা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। ইনসুলিনের আয়ুর্বেদিক গুরুত্ব অনেক। এটি ক্রেপ আদা, পাকরমূল, কুমুল এবং পুষ্করমূলের মতো নামেও পরিচিত।
advertisement
8/10
গুড়মার পাতা- এই পাতাগুলি তাদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যের কারণে টাইপ 2 ডায়াবেটিসে দারুণ কার্যকর। এটি অগ্ন্যাশয়ের কোষগুলিকে ফ্রি র্যাডিক্যাল দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ইনসুলিন নিঃসরণ বাড়ায়, যার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস পায়।
গুড়মার পাতা- এই পাতাগুলি তাদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যের কারণে টাইপ 2 ডায়াবেটিসে দারুণ কার্যকর। এটি অগ্ন্যাশয়ের কোষগুলিকে ফ্রি র্যাডিক্যাল দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ইনসুলিন নিঃসরণ বাড়ায়, যার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস পায়।
advertisement
9/10
মিষ্টি নিম বা কারি পাতা - কারি পাতা যা মিষ্টি নিম নামেও পরিচিত খুব ভাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। বিশেষ পরিমানে ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ।
মিষ্টি নিম বা কারি পাতা - কারি পাতা যা মিষ্টি নিম নামেও পরিচিত খুব ভাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। বিশেষ পরিমানে ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ।
advertisement
10/10
এই ফ্ল্যাভোনয়েডগুলি শরীরের অভ্যন্তরে গ্লুকোজে স্টার্চের বিপাককে বাধা দেয়, এইভাবে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এই পাতাগুলিতেও প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কারি পাতা প্রাকৃতিকভাবে ইনসুলিনের কাজ করে।
এই ফ্ল্যাভোনয়েডগুলি শরীরের অভ্যন্তরে গ্লুকোজে স্টার্চের বিপাককে বাধা দেয়, এইভাবে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এই পাতাগুলিতেও প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কারি পাতা প্রাকৃতিকভাবে ইনসুলিনের কাজ করে।
advertisement
advertisement
advertisement