Darjeeling Toy Train: ১৪২ বছরের পুরনো স্টিম ইঞ্জিন ফিরছে! নতুন প্রাণ পাচ্ছে পাহাড়ি পথ, কবে চালু হতে পারে? জানুন

Last Updated:
Darjeeling: ইঞ্জিন যদি সফলভাবে চলতে পারে তবে গৌহাটি, হাওড়া এবং দিল্লি থেকেও আরও তিনটি পুরনো স্টিম ইঞ্জিন নিয়ে আসা হবে দার্জিলিংয়ে। তার জন্য ইতিমধ্যেই তিনধারিয়া ওয়ার্কশপে প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে।
1/6
*দার্জিলিং, ঋত্বিক ভট্টাচার্য: দার্জিলিংয়ের পাহাড়ি পথ আবার সাক্ষী হতে চলেছে অতীতের গৌরবের। ১৪২ বছরের পুরনো এক ঐতিহ্যবাহী স্টিম ইঞ্জিন, যেটি বহুদিন ধরে দিল্লির রেল মিউজিয়ামে প্রদর্শিত হচ্ছিল, সেটিকে এবার ফিরিয়ে আনা হচ্ছে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের (DHR) উদ্যোগে। ট্র্যাকে করেই ইঞ্জিনটির দীর্ঘ যাত্রা শুরু হবে রাজধানী থেকে পাহাড়ি শহরের উদ্দেশ্যে।
*দার্জিলিং, ঋত্বিক ভট্টাচার্য: দার্জিলিংয়ের পাহাড়ি পথ আবার সাক্ষী হতে চলেছে অতীতের গৌরবের। ১৪২ বছরের পুরনো এক ঐতিহ্যবাহী স্টিম ইঞ্জিন, যেটি বহুদিন ধরে দিল্লির রেল মিউজিয়ামে প্রদর্শিত হচ্ছিল, সেটিকে এবার ফিরিয়ে আনা হচ্ছে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের (DHR) উদ্যোগে। ট্র্যাকে করেই ইঞ্জিনটির দীর্ঘ যাত্রা শুরু হবে রাজধানী থেকে পাহাড়ি শহরের উদ্দেশ্যে।
advertisement
2/6
*DHR সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনধারিয়া ওয়ার্কশপেই হবে ইঞ্জিনটির পুনর্জীবন দান। কয়েক মাস আগেই এখানকার দক্ষ কর্মীরা সফলভাবে 'বেবি সিভক', সবচেয়ে ছোট স্টিম ইঞ্জিনটিকে নতুন জীবন ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাই এবার বড় অনুপ্রেরণা।
*DHR সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনধারিয়া ওয়ার্কশপেই হবে ইঞ্জিনটির পুনর্জীবন দান। কয়েক মাস আগেই এখানকার দক্ষ কর্মীরা সফলভাবে 'বেবি সিভক', সবচেয়ে ছোট স্টিম ইঞ্জিনটিকে নতুন জীবন ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাই এবার বড় অনুপ্রেরণা।
advertisement
3/6
*DHR-এর ডিরেক্টর ঋষভ চৌধুরী জানিয়েছেন, 'ইঞ্জিনটি দার্জিলিংয়ে পৌঁছনোর পর আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব সেটিকে মেরামত করে ট্র্যাকে ফিরিয়ে দেওয়ার। যদি সফল হই, তবে এটি পর্যটকদের জন্য এক বড় আকর্ষণ হবে।
*DHR-এর ডিরেক্টর ঋষভ চৌধুরী জানিয়েছেন, 'ইঞ্জিনটি দার্জিলিংয়ে পৌঁছনোর পর আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব সেটিকে মেরামত করে ট্র্যাকে ফিরিয়ে দেওয়ার। যদি সফল হই, তবে এটি পর্যটকদের জন্য এক বড় আকর্ষণ হবে।"
ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য
advertisement
4/6
*ইঞ্জিনটির ইতিহাসও কম চমকপ্রদ নয়। ১৮৮২-৮৩ সালে তৈরি হওয়া এই ইঞ্জিন প্রথমে বিভিন্ন রেলপথে সক্রিয় ছিল। ১৯৯৯ সালে রেলওয়ে বোর্ডের সদর দপ্তরে প্রদর্শিত হয়, পরে ২০২২ সালে তা স্থানান্তরিত হয় দিল্লির রেল মিউজিয়ামে। দীর্ঘদিন সেখানেই ছিল, সম্প্রতি DHR কর্তারা মিউজিয়াম পরিদর্শনে গিয়ে এটিকে পুনরায় ট্র্যাকে ফেরানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
*ইঞ্জিনটির ইতিহাসও কম চমকপ্রদ নয়। ১৮৮২-৮৩ সালে তৈরি হওয়া এই ইঞ্জিন প্রথমে বিভিন্ন রেলপথে সক্রিয় ছিল। ১৯৯৯ সালে রেলওয়ে বোর্ডের সদর দপ্তরে প্রদর্শিত হয়, পরে ২০২২ সালে তা স্থানান্তরিত হয় দিল্লির রেল মিউজিয়ামে। দীর্ঘদিন সেখানেই ছিল, সম্প্রতি DHR কর্তারা মিউজিয়াম পরিদর্শনে গিয়ে এটিকে পুনরায় ট্র্যাকে ফেরানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
advertisement
5/6
*রেল বোর্ডের সঙ্গে আলোচনার পর ঠিক হয়েছে, এই ইঞ্জিন যদি সফলভাবে চলতে পারে তবে গৌহাটি, হাওড়া এবং দিল্লি থেকেও আরও তিনটি পুরনো স্টিম ইঞ্জিন নিয়ে আসা হবে দার্জিলিংয়ে। তার জন্য ইতিমধ্যেই তিনধারিয়া ওয়ার্কশপে প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে।
*রেল বোর্ডের সঙ্গে আলোচনার পর ঠিক হয়েছে, এই ইঞ্জিন যদি সফলভাবে চলতে পারে তবে গৌহাটি, হাওড়া এবং দিল্লি থেকেও আরও তিনটি পুরনো স্টিম ইঞ্জিন নিয়ে আসা হবে দার্জিলিংয়ে। তার জন্য ইতিমধ্যেই তিনধারিয়া ওয়ার্কশপে প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে।
advertisement
6/6
*পর্যটনকেন্দ্রিক এই পরিকল্পনা নিঃসন্দেহে দার্জিলিংয়ের ঐতিহ্যকে নতুন করে উজ্জ্বল করবে। শুধু পাহাড়ের নয়, গোটা দেশের মানুষও ফের দেখতে পাবেন অতীতের এক অনন্য প্রযুক্তির গৌরব, জীবন্ত অবস্থায়।
*পর্যটনকেন্দ্রিক এই পরিকল্পনা নিঃসন্দেহে দার্জিলিংয়ের ঐতিহ্যকে নতুন করে উজ্জ্বল করবে। শুধু পাহাড়ের নয়, গোটা দেশের মানুষও ফের দেখতে পাবেন অতীতের এক অনন্য প্রযুক্তির গৌরব, জীবন্ত অবস্থায়।
advertisement
advertisement
advertisement