Coriander Effect: রান্নায় বেশি বেশি ধনেপাতা খাচ্ছেন? এখনই খাওয়া বন্ধ করুন 'এঁরা', হতে পারে বড় বিপদ!
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Coriander Effect: জেনে নিন কাদের জন্য বিষের সমান ধনেপাতা। ১০টি ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন এই পাতা বেশি খেলে।
advertisement
advertisement
ধনেপাতার রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণও, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তবে এর রয়েছে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও! অতিরিক্ত ধনেপাতা গ্রহণ শরীরকে দিন দিন অসুস্থ করে তুলতেও পারে বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে বুকে ব্যথা, ডায়রিয়া এমনকি উচ্চ রক্তচাপও ঘটাতে পারে এই পাতার অতিরিক্ত সেবন। চলুন জেনে নেয়া যাক অতিরিক্ত ধনেপাতা খেলে কোন কোন মারাত্মক শারীরিক সমস্যা গিলে ধরতে পারে আপনাকেও।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
৪. এমনকি লিভারের কার্যক্ষমতাকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে অতিরিক্ত ধনেপাতা সেবন। এতে থাকা এক ধরনের তেল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আক্রান্ত করে। এছাড়া এতে এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যেটা সাধারণত লিভারের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে কিন্তু পাকস্থলীতে এর অতিরিক্ত মাত্রার উপস্থিতি লিভারের ক্ষতি করে।
advertisement
advertisement
advertisement
৭. সবুজ ধনেপাতাতে কিছু ঔষধিগুণ ও অ্যাসিডিক উপাদান থাকে যেটি ত্বককে সূর্যরশ্মি থেকে বাঁচিয়ে সংবেদনশীল করে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত সেবনে সূর্যের রশ্মি একেবারেই ত্বকের ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না ফলে ত্বক ভিটামিন কে থেকে বঞ্চিত হয়। এমনকি ধনেপাতা ত্বকের ক্যান্সার প্রবণতাও বাড়িয়ে দেয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
advertisement
advertisement
৯. ধনেপাতার প্রোটিন উপাদানটি শরীরে আইজিই নামক অ্যান্টিবডি তৈরি করে যা শরীরের বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানকে সমানভাবে বহন করে থাকে। কিন্তু এর অতিরিক্ত মাত্রা উপাদানগুলোর ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলে। ফলে অ্যালার্জিক সমস্যা তৈরি হয়। যার জেরে দেহে চুলকানি, ফুলে যাওয়া, জ্বালাপোড়া ভাব, র্যাশ ইত্যাদি নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।
advertisement
advertisement
advertisement
গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা যেমন পেটে খিঁচুনি এবং বমি, ডায়রিয়া, ত্বকের সংবেদনশীলতা, এবং আমবাত, ফোলা এবং ফুসকুড়ির মতো অ্যালার্জির কারণ হতে পারে ধনেপাতা।লিভারের ক্ষতি করতে পারে এবং কিডনিতে পাথর হতে পারে এর অতিরিক্ত সেবনে। বুকে ব্যথার কারণ হতে পারে, সেক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি হলে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ নেওয়াই বাঞ্ছনীয়।"