Constipation Cure: বাদাম থেকে আখরোট; ড্রাই ফ্রুট কতটা খেলে পাবেন ফল? ৭ দিনে কমবে কোষ্ঠকাঠিন্য

Last Updated:
ডা. নিতিকা কোহলি তাঁর সাম্প্রতিক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রকৃতি অনুসারে শুকনো ফল খাওয়ার টিপস শেয়ার করেছেন।
1/9
স্বাস্থ্যসংক্রান্ত বিভিন্ন উপকারের জন্য প্রতিদিন আমাদের খাদ্যতালিকায় শুকনো ফল অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর শুকনো ফল যেমন বাদাম, আখরোট, কাজু ইত্যাদি শরীরের পুষ্টির ঘাটতি দূর করতে সাহায্য করে।
স্বাস্থ্যসংক্রান্ত বিভিন্ন উপকারের জন্য প্রতিদিন আমাদের খাদ্যতালিকায় শুকনো ফল অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর শুকনো ফল যেমন বাদাম, আখরোট, কাজু ইত্যাদি শরীরের পুষ্টির ঘাটতি দূর করতে সাহায্য করে।
advertisement
2/9
এছাড়াও সকালে মাত্র কয়েক মুঠো বাদাম আমাদের খিদে মেটাতে সাহায্য করে এবং শরীরকে শক্তিতে পূর্ণ করে তোলে। আয়ুর্বেদ অনুসারে, আমাদের সারারাত ভিজিয়ে রাখা শুকনো ফল, বাদাম এবং কোনও বীজ একসঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া উচিত বলে মনে করা হয়।
এছাড়াও সকালে মাত্র কয়েক মুঠো বাদাম আমাদের খিদে মেটাতে সাহায্য করে এবং শরীরকে শক্তিতে পূর্ণ করে তোলে। আয়ুর্বেদ অনুসারে, আমাদের সারারাত ভিজিয়ে রাখা শুকনো ফল, বাদাম এবং কোনও বীজ একসঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া উচিত বলে মনে করা হয়।
advertisement
3/9
এগুলি শীতকালে খাওয়া সবচেয়ে ভাল। তবে অবশ্যই আমাদের পরিমিত পরিমাণে শুকনো ফল খাওয়া উচিত। কেন না অতিরিক্ত পরিমাণে শুকনো ফল খেলে হজমের সমস্যার পাশাপাশি ক্র্যাম্প এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা হতে পারে।
এগুলি শীতকালে খাওয়া সবচেয়ে ভাল। তবে অবশ্যই আমাদের পরিমিত পরিমাণে শুকনো ফল খাওয়া উচিত। কেন না অতিরিক্ত পরিমাণে শুকনো ফল খেলে হজমের সমস্যার পাশাপাশি ক্র্যাম্প এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা হতে পারে।
advertisement
4/9
ডা. নিতিকা কোহলি তাঁর সাম্প্রতিক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রকৃতি অনুসারে শুকনো ফল খাওয়ার টিপস শেয়ার করেছেন।
ডা. নিতিকা কোহলি তাঁর সাম্প্রতিক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রকৃতি অনুসারে শুকনো ফল খাওয়ার টিপস শেয়ার করেছেন।
advertisement
5/9
১. কাজু কাজু বাত দশার মানুষদের জন্য ভাল। কেন না এটি বাতের গুণাবলীর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। পিত্ত অধ্যুষিত মানুষদের অতিরিক্ত পরিমাণে কাজু না খাওয়াই ভাল, কারণ এতে শরীর গরম হতে পারে। কফ দশার মানুষরা অত্যধিক কাজু খেলে কফ বৃদ্ধি হতে পারে।
১. কাজু কাজু বাত দশার মানুষদের জন্য ভাল। কেন না এটি বাতের গুণাবলীর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। পিত্ত অধ্যুষিত মানুষদের অতিরিক্ত পরিমাণে কাজু না খাওয়াই ভাল, কারণ এতে শরীর গরম হতে পারে। কফ দশার মানুষরা অত্যধিক কাজু খেলে কফ বৃদ্ধি হতে পারে।
advertisement
6/9
২. আমন্ড আমন্ড, বিশেষ করে ভিজিয়ে রাখা বাদাম খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া উচিত। এতে বাদামের পুষ্টিগুণ বজায় থাকে এবং খুব সহজেই হজমে সাহায্য করে। পিত্তদশার ব্যক্তিদের জন্য আমন্ড খাওয়া ভাল। কফ দশায় অন্যান্য বাদামের চেয়ে আমন্ড অনেক ভাল।
২. আমন্ড আমন্ড, বিশেষ করে ভিজিয়ে রাখা বাদাম খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া উচিত। এতে বাদামের পুষ্টিগুণ বজায় থাকে এবং খুব সহজেই হজমে সাহায্য করে। পিত্তদশার ব্যক্তিদের জন্য আমন্ড খাওয়া ভাল। কফ দশায় অন্যান্য বাদামের চেয়ে আমন্ড অনেক ভাল।
advertisement
7/9
৩. আখরোট বাত দশায় পরিমিত ভাবে আখরোট খাওয়া উচিত কারণ এতে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হতে পারে। যেহেতু আখরোট উষ্ণ এবং পুষ্টিকর প্রকৃতির তাই পিত্ত দশার ব্যক্তিদের অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত। যেহেতু আখরোট ভারী এবং তৈলাক্ত ধরনের বীজ তাই কফ দশার ব্যক্তিদের সীমিত পরিমাণে সেবন করা উচিত।
৩. আখরোট বাত দশায় পরিমিত ভাবে আখরোট খাওয়া উচিত কারণ এতে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হতে পারে। যেহেতু আখরোট উষ্ণ এবং পুষ্টিকর প্রকৃতির তাই পিত্ত দশার ব্যক্তিদের অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত। যেহেতু আখরোট ভারী এবং তৈলাক্ত ধরনের বীজ তাই কফ দশার ব্যক্তিদের সীমিত পরিমাণে সেবন করা উচিত।
advertisement
8/9
৪. শুকনো ডুমুর ডুমুর পুষ্টিকর এবং মিষ্টি ফল। বাত দশার লোকেদের মধ্যে বাতের সমস্যা খুবই সাধারণ ব্যাপার। তাই বাতের ব্যথার ভারসাম্য বজায় রাখতে তাঁদের শুকনো ডুমুর খাওয়া উচিত। ডুমুর সামান্য গরম হতে পারে, তাই পিত্ত দশার ব্যক্তিদের পরিমিত ভাবে সেবন করা উচিত। এই মিষ্টি এবং ভারী ফল কফ দশা বৃদ্ধি করতে পারে।
৪. শুকনো ডুমুর ডুমুর পুষ্টিকর এবং মিষ্টি ফল। বাত দশার লোকেদের মধ্যে বাতের সমস্যা খুবই সাধারণ ব্যাপার। তাই বাতের ব্যথার ভারসাম্য বজায় রাখতে তাঁদের শুকনো ডুমুর খাওয়া উচিত। ডুমুর সামান্য গরম হতে পারে, তাই পিত্ত দশার ব্যক্তিদের পরিমিত ভাবে সেবন করা উচিত। এই মিষ্টি এবং ভারী ফল কফ দশা বৃদ্ধি করতে পারে।
advertisement
9/9
.৫. খেজুর বাত দশার মানুষদের জন্য খেজুর খুবই উপকারী। এতে থাকা রেচক উপাদান বাত দশার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। পিত্তপ্রধান ব্যক্তিদের জন্য পরিমিত পরিমাণে খেজুর খাওয়া উপকারী। তবে খেজুর খেলে শরীর গরম হতে পারে। ভারী এবং মিষ্টি এই ফল কফ দশার মানুষদেরও সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।
.৫. খেজুর বাত দশার মানুষদের জন্য খেজুর খুবই উপকারী। এতে থাকা রেচক উপাদান বাত দশার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। পিত্তপ্রধান ব্যক্তিদের জন্য পরিমিত পরিমাণে খেজুর খাওয়া উপকারী। তবে খেজুর খেলে শরীর গরম হতে পারে। ভারী এবং মিষ্টি এই ফল কফ দশার মানুষদেরও সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement