Child Care Tips: প্রতি সিজেনে বাচ্চার জ্বর-সর্দি কাশি হচ্ছে? আজই শুরু করুন এই ৪ কাজ, সন্তান সারাবছর থাকবে চনমনে

সন্তানকে রোগ থেকে দূরে রাখতে বাবা-মায়ের চেষ্টার শেষ থাকে না। এইজন্য কিছু নিয়ম মেনে চলা দরকার স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ানো প্রচুর ফল ও সবজি খাওয়াতে হবে প্রতিদিন।

বিশিষ্ট চিকিৎসক সি এস সরদার এ ব্যাপারে তিনি জানান তরতাজা বোধ করতে সবারই ঘুম প্রয়োজন। শিশুরাও এর থেকে বাদ যায় না। বয়স অনুসারে ঘুমের পরিমাণ নির্ভর করে। ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সিদের আট থেকে ১০ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।

ব্যায়াম সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে, অসুস্থতার পরিমাণ কমায়। শিশুদের দিনে অন্তত একঘণ্টা শারীরিক ব্যায়াম করা প্রয়োজন। লক্ষ রাখত হবে যে, যেসব শিশু খেলাধুলায় অংশ নেয় তাদের যেন ভাল ঘুম হয়, আর পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার খায়।

এছাড়া শিশুদের কোনরকম ভাবে মানসিক চাপ দেয়া যাবে না মানসিক চাপে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। এর জন্যে আশেপাশে লোকদের সঙ্গে কথা বলা এবং পরিবারের অন্যান্য লোকের সঙ্গে আনন্দ পরিবেশ তৈরি করা।

আপনার শিশুকে শিক্ষা দিতে হবে যে হাঁচি-কাশি হওয়ার সময় হাত দিয়ে মুখ ঢাকতে হবে বাইরে থেকে এসে বা খাওয়ার আগে নিয়মিত হাত ধোওয়া, অসুস্থদের থেকে দূরে রাখা, ভিড়ের মধ্যে মাস্ক পরানোর মতো বিষয়গুলো শিশুকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে।

আপনি বা আপনার পরিবারের কেউ যদি ধূমপান করেন, তাহলে ছেড়ে দেওয়াই উত্তম। ধূমপান শিশুর ব্রঙ্কাইটিস, কানের সংক্রমণ এবং হাঁপানির ঝুঁকি বাড়ায়। আপনি যদি একেবারেই ধূমপান ত্যাগ করতে না পারেন, তাহলে আপনি শুধুমাত্র বাড়ির বাইরে ধূমপানের মাধ্যমে আপনার সন্তানের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি কমাতে পারেন