Uric Acid Control Tips: এক টাকাও খরচ হবে না, শিকড় থেকে দূর হবে ইউরিক অ্যাসিড! উপায় জানালেন চিকিৎসক

Last Updated:
Uric Acid Control Tips : ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়ে গেলেই শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে৷ প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক অ্যাসিড কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন তা সবার আগে জানা ভীষণ জরুরি৷
1/6
ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়ে গেলেই শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে৷ ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলেই বাতের ব্যথা শুরু হয়৷ এছাড়াও মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর ও কিডনি ফেইলিউরের ঝুঁকি অনেকগুণ বেড়ে যায়। যা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি৷ প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক অ্যাসিড কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন তা সবার আগে জানা ভীষণ জরুরি৷
ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়ে গেলেই শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে৷ ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলেই বাতের ব্যথা শুরু হয়৷ এছাড়াও মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর ও কিডনি ফেইলিউরের ঝুঁকি অনেকগুণ বেড়ে যায়। যা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি৷ প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক অ্যাসিড কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন তা সবার আগে জানা ভীষণ জরুরি৷
advertisement
2/6
প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে হলে সবার আগে প্রয়োজন জীবনযাত্রার উন্নতি। নয়াদিল্লির চিকিৎসক বলছেন, ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের সঠিক সময়ে ঘুমানো এবং খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজরে দেওয়া উচিত। এতে ইউরিক অ্যাসিড অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। জীবনযাত্রার অবনতির কারণে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে হলে সবার আগে প্রয়োজন জীবনযাত্রার উন্নতি। নয়াদিল্লির চিকিৎসক বলছেন, ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের সঠিক সময়ে ঘুমানো এবং খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজরে দেওয়া উচিত। এতে ইউরিক অ্যাসিড অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। জীবনযাত্রার অবনতির কারণে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
advertisement
3/6
শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকলে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷ এক জায়গায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বেড়ে যায়। ডাক্তারদের মতে, প্রত্যেকেরই প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম কিংবা অন্যান্য শারীরিক কার্যকলাপ করা উচিত। এতে আপনার শরীরে ইউরিক অ্যাসিড জমবে না এবং বাত হওয়ার ঝুঁকিও কমে যাবে।
শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকলে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷ এক জায়গায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বেড়ে যায়। ডাক্তারদের মতে, প্রত্যেকেরই প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম কিংবা অন্যান্য শারীরিক কার্যকলাপ করা উচিত। এতে আপনার শরীরে ইউরিক অ্যাসিড জমবে না এবং বাত হওয়ার ঝুঁকিও কমে যাবে।
advertisement
4/6
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে অতিরিক্ত পরিমাণে আমিষ জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। আমিষ খাবারের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে পিউরিন থাকে, যা শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের জন্য বেশি পরিমাণে আমিষ খাওয়া অনেক বেশি বিপজ্জনক হতে পারে। শুধু তাই নয়, উচ্চ প্রোটিন ডাল, দুগ্ধজাত পণ্য এবং অন্যান্য জিনিস এড়িয়ে চলাই ভাল। ফল ও শাক-সবজি খাওয়া শরীরের জন্য বেশিউপকারী।
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে অতিরিক্ত পরিমাণে আমিষ জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। আমিষ খাবারের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে পিউরিন থাকে, যা শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের জন্য বেশি পরিমাণে আমিষ খাওয়া অনেক বেশি বিপজ্জনক হতে পারে। শুধু তাই নয়, উচ্চ প্রোটিন ডাল, দুগ্ধজাত পণ্য এবং অন্যান্য জিনিস এড়িয়ে চলাই ভাল। ফল ও শাক-সবজি খাওয়া শরীরের জন্য বেশিউপকারী।
advertisement
5/6
আমাদের শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড দূর করতে জল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের নিয়মিত ৩ থেকে ৪ লিটার জল পান করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। জলের অভাবে এই সমস্যা হতে পারে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার মাধ্যমে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদানও বের করে দিতে পারেন। এর পাশাপাশি কিডনিও সুস্থ থাকবে।
আমাদের শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড দূর করতে জল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের নিয়মিত ৩ থেকে ৪ লিটার জল পান করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। জলের অভাবে এই সমস্যা হতে পারে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার মাধ্যমে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদানও বের করে দিতে পারেন। এর পাশাপাশি কিডনিও সুস্থ থাকবে।
advertisement
6/6
 ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা কমানোর জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ইউরিক অ্যাসিড যদি তাড়াতাড়ি ধরা পড়ে তাহলে কয়েক মাসের মধ্যেই এই সমস্যা থেকে পুরোপুরি মুক্তি পেতে পারেন। তবে ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত বেড়ে গেলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং চিকিৎসা করা উচিত। এটা মাথায় রাখবে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে গাফিলতি করা উচিত নয়। ওষুধের পাশাপাশি প্রাকৃতিক পদ্ধতি অবলম্বন করলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা কমানোর জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ইউরিক অ্যাসিড যদি তাড়াতাড়ি ধরা পড়ে তাহলে কয়েক মাসের মধ্যেই এই সমস্যা থেকে পুরোপুরি মুক্তি পেতে পারেন। তবে ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত বেড়ে গেলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং চিকিৎসা করা উচিত। এটা মাথায় রাখবে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে গাফিলতি করা উচিত নয়। ওষুধের পাশাপাশি প্রাকৃতিক পদ্ধতি অবলম্বন করলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
advertisement
advertisement
advertisement