Bankura News: বিষ্ণুপুরের এই মন্দিরে কী পাওয়া গেল? গোটা বিশ্বের মানুষ দেখতে আসছে

Last Updated:
Bankura News: বিষ্ণুপুরে কী ঘটছে জানেন? সকাল থেকে এই মন্দিরে ভিড় জমাচ্ছেন বহু মানুষ! গোটা বিশ্ব অবাক! জানুন
1/7
বিষ্ণুপুরের স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হল জোড়বাংলা মন্দির। দুটো একচালা ঘর যোগ করে দিলে যেরকম হয়, জোড়বাংলা মন্দির সেইরকম। ১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির।
বিষ্ণুপুরের স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হল জোড়বাংলা মন্দির। দুটো একচালা ঘর যোগ করে দিলে যেরকম হয়, জোড়বাংলা মন্দির সেইরকম। ১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির।
advertisement
2/7
কৃষ্ণলীলা, রামায়ন, মহাভারতের কাহিনি, শিকার দৃশ্য, সমসাময়িক সমাজচিত্র পোড়ামাটির ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা রয়েছে মন্দিরের গায়ে। এই মন্দিরটির ভেতরের দৈর্ঘ ১১.৮ মিটার, প্রস্থ ১১.৭ মিটার এবং গঠনগত উচ্চতা ১০.৭ মিটার।
কৃষ্ণলীলা, রামায়ন, মহাভারতের কাহিনি, শিকার দৃশ্য, সমসাময়িক সমাজচিত্র পোড়ামাটির ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা রয়েছে মন্দিরের গায়ে। এই মন্দিরটির ভেতরের দৈর্ঘ ১১.৮ মিটার, প্রস্থ ১১.৭ মিটার এবং গঠনগত উচ্চতা ১০.৭ মিটার।
advertisement
3/7
এই মন্দিরে এপার বাংলা ওপার বাংলার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া যায়। এই শীতে বিষ্ণুপুর বেড়াতে এলে অবশ্যই ঘুরে দেখুন ঐতিহ্যবাহী এই মন্দির।বিষ্ণুপুরের পর্যটনের এক অন্য মর্যাদা লাভ করতে শুরু করে কারণ এর মন্দির এবং কারুশিল্পের তাৎপর্য ব্যাপকভাবে পরিচিতি লাভ করেছে, বিশ্বের দরবারে।
এই মন্দিরে এপার বাংলা ওপার বাংলার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া যায়। এই শীতে বিষ্ণুপুর বেড়াতে এলে অবশ্যই ঘুরে দেখুন ঐতিহ্যবাহী এই মন্দির।বিষ্ণুপুরের পর্যটনের এক অন্য মর্যাদা লাভ করতে শুরু করে কারণ এর মন্দির এবং কারুশিল্পের তাৎপর্য ব্যাপকভাবে পরিচিতি লাভ করেছে, বিশ্বের দরবারে।
advertisement
4/7
বছরের পর বছর ধরে, জোড়বাংলা মন্দির, বিষ্ণুপুরের অন্যান্য ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলির পাশাপাশি, সারা বিশ্ব থেকে গবেষক, ইতিহাসবিদ এবং পর্যটকদের আকর্ষণ করতে শুরু করে।
বছরের পর বছর ধরে, জোড়বাংলা মন্দির, বিষ্ণুপুরের অন্যান্য ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলির পাশাপাশি, সারা বিশ্ব থেকে গবেষক, ইতিহাসবিদ এবং পর্যটকদের আকর্ষণ করতে শুরু করে।
advertisement
5/7
ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ মন্দিরটিকে জাতীয় গুরুত্বের একটি স্মৃতিস্তম্ভ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে, এটি একটি পর্যটন গন্তব্য হিসাবে এর মর্যাদা আরও বাড়িয়েছে।
ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ মন্দিরটিকে জাতীয় গুরুত্বের একটি স্মৃতিস্তম্ভ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে, এটি একটি পর্যটন গন্তব্য হিসাবে এর মর্যাদা আরও বাড়িয়েছে।
advertisement
6/7
বিষ্ণুপুর ঘুরতে এলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে আসতে হবে রাসমঞ্চ। এখানে রয়েছে অনলাইন এবং অফলাইনে টিকিট কাটার ব্যবস্থা। অনলাইনে টিকিট কাটলে ২০ টাকা, অফলাইনে কাটলে ২৫ টাকা।
বিষ্ণুপুর ঘুরতে এলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে আসতে হবে রাসমঞ্চ। এখানে রয়েছে অনলাইন এবং অফলাইনে টিকিট কাটার ব্যবস্থা। অনলাইনে টিকিট কাটলে ২০ টাকা, অফলাইনে কাটলে ২৫ টাকা।
advertisement
7/7
মোট তিনটি মন্দির ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকেরা এই টিকিটের মাধ্যমে। এই তিনটি মন্দিরের মধ্যে অন্যতম হল জোড়বাংলা। (তথ্য: নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
মোট তিনটি মন্দির ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকেরা এই টিকিটের মাধ্যমে। এই তিনটি মন্দিরের মধ্যে অন্যতম হল জোড়বাংলা। (তথ্য: নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
advertisement
advertisement
advertisement