সত্তরের দশক থেকেই বাঙ্গারাপেটের আর পান্ডুরাঙ্গা শেঠি একটি পানি পুরির দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তাঁর ছেলে রমেশ তাঁর বাবার পানিপুরির দোকান চালাতে চাননি। ফুচকার মধ্যে নতুনত্ব আনতে চেয়েছিলেন তিনি। সেই থেকেই ভাবনাচিন্তা করে সাদা জলের পানিপুরি বা ফুচকা তৈরি করেন তিনি। যা হুহু করে জনপ্রিয় হয়ে যায় গোটা এলাকায়।
যেমনটা বললাম, এই ফুচকার জল আসলে সাদা নয়, বরং স্বচ্ছ৷ এটাকে স্বচ্ছ করার জন্য, জিরা, কাঁচা লঙ্কা, আদা, রসুন এবং লেবু একসঙ্গে গুঁড়ো করে, জলে ভিজিয়ে, তারপর ফিল্টার করা হয়। জলের রঙ যাতে না বদলে যায়, সে জন্য একটা বিশেষ ট্রিক মেনে চলেন রমেশ৷ আর সেখানেই লুকিয়ে সাদা ফুচকার সাদা জলের রহস্য৷ আর রহস্য ফাঁস হয়ে গেলে মজাটাই তো চলে যাবে, তাই না?