White Panipuri: সাদা ফুচকা! দেখতে কেমন? কেমনই বা খেতে? টক-টক, ঝাল ঝাল সেই ফুচকার সুলুক সন্ধান রইল এখানে, দেখলে জিভে জল আসবেই

Last Updated:
সত্তরের দশক থেকেই বাঙ্গারাপেটের আর পান্ডুরাঙ্গা শেঠি একটি পানি পুরির দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তাঁর ছেলে রমেশ তাঁর বাবার পানিপুরির দোকান চালাতে চাননি। ফুচকার মধ্যে নতুনত্ব আনতে চেয়েছিলেন তিনি। সেই থেকেই ভাবনাচিন্তা করে সাদা জলের পানিপুরি বা ফুচকা তৈরি করেন তিনি। যা হুহু করে জনপ্রিয় হয়ে যায় গোটা এলাকায়।
1/5
ফুচকার নাম শুনতেই জিভ দিয়ে জল ঝরে৷ এখন তো আবার বিভিন্ন ধরনের ফুচকা বাজারে এসে গেছে৷ দই ফুচকা থেকে শুরু করে কোকাকোলা৷ কিন্তু, এই প্রতিবেদনে আরেকটি নতুন ধরনের ফুচকার খোঁজ আপনাকে দেব আমরা৷
ফুচকার নাম শুনতেই জিভ দিয়ে জল ঝরে৷ এখন তো আবার বিভিন্ন ধরনের ফুচকা বাজারে এসে গেছে৷ দই ফুচকা থেকে শুরু করে কোকাকোলা৷ কিন্তু, এই প্রতিবেদনে আরেকটি নতুন ধরনের ফুচকার খোঁজ আপনাকে দেব আমরা৷
advertisement
2/5
এই ফুচকার জল মেরুন বা সবুজ হয় না৷ হয় এক্কেবারে স্বচ্ছ৷ কিন্তু, টক, ঝাল একদম পরিমিত৷ সেখানে কোনও খামতি নেই৷ তেঁতুল নয়, পুঁদিনা নয়, তাহলে কী দিয়ে তৈরি হয় ফুচকার এই জল?
এই ফুচকার জল মেরুন বা সবুজ হয় না৷ হয় এক্কেবারে স্বচ্ছ৷ কিন্তু, টক, ঝাল একদম পরিমিত৷ সেখানে কোনও খামতি নেই৷ তেঁতুল নয়, পুঁদিনা নয়, তাহলে কী দিয়ে তৈরি হয় ফুচকার এই জল?
advertisement
3/5
এই ফুচকার রহস্য লুকিয়ে রয়েছে বেঙ্গালুরুর বাঙ্গারপেট গ্রামে৷ কর্নাটকের রাজধানী থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে এই গ্রামে লোকে খেতে আসে এখানকার বিখ্যাত ‘সাদা পানিপুরি’৷ নাম সাদা হলেও, রঙ আসলে সাদা নয়৷ ফুচকার জলের রঙ স্বচ্ছ৷
এই ফুচকার রহস্য লুকিয়ে রয়েছে বেঙ্গালুরুর বাঙ্গারপেট গ্রামে৷ কর্নাটকের রাজধানী থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে এই গ্রামে লোকে খেতে আসে এখানকার বিখ্যাত ‘সাদা পানিপুরি’৷ নাম সাদা হলেও, রঙ আসলে সাদা নয়৷ ফুচকার জলের রঙ স্বচ্ছ৷
advertisement
4/5
সত্তরের দশক থেকেই বাঙ্গারাপেটের আর পান্ডুরাঙ্গা শেঠি একটি পানি পুরির দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তাঁর ছেলে রমেশ তাঁর বাবার পানিপুরির দোকান চালাতে চাননি। ফুচকার মধ্যে নতুনত্ব আনতে চেয়েছিলেন তিনি। সেই থেকেই ভাবনাচিন্তা করে সাদা জলের পানিপুরি বা ফুচকা তৈরি করেন তিনি। যা হুহু করে জনপ্রিয় হয়ে যায় গোটা এলাকায়।
সত্তরের দশক থেকেই বাঙ্গারাপেটের আর পান্ডুরাঙ্গা শেঠি একটি পানি পুরির দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তাঁর ছেলে রমেশ তাঁর বাবার পানিপুরির দোকান চালাতে চাননি। ফুচকার মধ্যে নতুনত্ব আনতে চেয়েছিলেন তিনি। সেই থেকেই ভাবনাচিন্তা করে সাদা জলের পানিপুরি বা ফুচকা তৈরি করেন তিনি। যা হুহু করে জনপ্রিয় হয়ে যায় গোটা এলাকায়।
advertisement
5/5
 যেমনটা বললাম, এই ফুচকার জল আসলে সাদা নয়, বরং স্বচ্ছ৷ এটাকে স্বচ্ছ করার জন্য, জিরা, কাঁচা লঙ্কা, আদা, রসুন এবং লেবু একসঙ্গে গুঁড়ো করে, জলে ভিজিয়ে, তারপর ফিল্টার করা হয়। জলের রঙ যাতে না বদলে যায়, সে জন্য একটা বিশেষ ট্রিক মেনে চলেন রমেশ৷ আর সেখানেই লুকিয়ে সাদা ফুচকার সাদা জলের রহস্য৷ আর রহস্য ফাঁস হয়ে গেলে মজাটাই তো চলে যাবে, তাই না?
যেমনটা বললাম, এই ফুচকার জল আসলে সাদা নয়, বরং স্বচ্ছ৷ এটাকে স্বচ্ছ করার জন্য, জিরা, কাঁচা লঙ্কা, আদা, রসুন এবং লেবু একসঙ্গে গুঁড়ো করে, জলে ভিজিয়ে, তারপর ফিল্টার করা হয়। জলের রঙ যাতে না বদলে যায়, সে জন্য একটা বিশেষ ট্রিক মেনে চলেন রমেশ৷ আর সেখানেই লুকিয়ে সাদা ফুচকার সাদা জলের রহস্য৷ আর রহস্য ফাঁস হয়ে গেলে মজাটাই তো চলে যাবে, তাই না?
advertisement
advertisement
advertisement