Health Tips: টগবগিয়ে ফুটবে যৌবন...! খালি পেটে খান ৪-৫টি, মোমোর মতো গলবে মেদ, গলগলিয়ে বেরিয়ে আসবে পেটের নোংরা ময়লা

Last Updated:
Health Tips: শুকনো এই ফলে রয়েছে নানান পুষ্টিগুণ,যদি এই ফলকে টক বলে এড়িয়ে চলেন তাহলেই ভুল করবেন।
1/5
বর্তমানে বিভিন্ন খাবারের মধ্যে কিশমিশ দেওয়ার প্রচলন রয়েছে। জন্মদিনের পায়েস রান্না হোক অথবা জন্মদিনের রাত্রিতে ভোজনের ফ্রাইডরাইস রান্না এসব কিছুতে কিশমিশ ছাড়া ঠিক যেনও জমে না। তবে জানেন এই কিশমিশ খাওয়ার মধ্যে অনেক উপকার রয়েছে। অন্তত এমনটাই জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার কৌশিক বিশ্বাস।
বর্তমানে বিভিন্ন খাবারের মধ্যে কিশমিশ দেওয়ার প্রচলন রয়েছে। জন্মদিনের পায়েস রান্না হোক অথবা জন্মদিনের রাত্রিতে ভোজনের ফ্রাইডরাইস রান্না এসব কিছুতে কিশমিশ ছাড়া ঠিক যেনও জমে না। তবে জানেন এই কিশমিশ খাওয়ার মধ্যে অনেক উপকার রয়েছে। অন্তত এমনটাই জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার কৌশিক বিশ্বাস।
advertisement
2/5
কিশমিশ প্রাকৃতিক শর্করা সমৃদ্ধ এবং শরীরে বাড়তি ক্যালরি যোগ করা ছাড়াই ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে।তাই দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখার পাশাপাশি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে এটি।কিশমিশ আঁশ সমৃদ্ধ তাই জলে ভিজিয়ে রাখার কারণে এটা প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে।ভেজানো কিশমিশ হজমের সমস্যা উন্নত করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায় এবং পেট পরিষ্কার রাখে।
কিশমিশ প্রাকৃতিক শর্করা সমৃদ্ধ এবং শরীরে বাড়তি ক্যালরি যোগ করা ছাড়াই ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে।তাই দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখার পাশাপাশি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে এটি।কিশমিশ আঁশ সমৃদ্ধ তাই জলে ভিজিয়ে রাখার কারণে এটা প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে।ভেজানো কিশমিশ হজমের সমস্যা উন্নত করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায় এবং পেট পরিষ্কার রাখে।
advertisement
3/5
তবে এটি খাওয়ার অনেক রকমের অপকারিতাও রয়েছে।কিশমিশে ক্যালরি বেশি থাকে। আপনি যদি ওজন কমানোর লক্ষ্যে থাকেন তবে কিশমিশ আপনার জন্য নয়।প্রচুর পরিমাণে জল পান না করে কিশমিশ বেশি খেলে ডিহাইড্রেশন, বদহজম হতে পারে।
তবে এটি খাওয়ার অনেক রকমের অপকারিতাও রয়েছে।কিশমিশে ক্যালরি বেশি থাকে। আপনি যদি ওজন কমানোর লক্ষ্যে থাকেন তবে কিশমিশ আপনার জন্য নয়।প্রচুর পরিমাণে জল পান না করে কিশমিশ বেশি খেলে ডিহাইড্রেশন, বদহজম হতে পারে।
advertisement
4/5
কিশমিশ মিনারেল, ভিটামিন সি, ই আর কোলাজেন উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।ভিটামিন বি৬, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম এবং কপারের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে কিশমিশে।এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ।যে কারণে গ্রীষ্মের ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে ফলটি।সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকেও বাঁচায়।তাই নিয়মিত সকালে কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাসে ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও বলিরেখা মুক্ত।
কিশমিশ মিনারেল, ভিটামিন সি, ই আর কোলাজেন উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।ভিটামিন বি৬, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম এবং কপারের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে কিশমিশে।এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ।যে কারণে গ্রীষ্মের ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে ফলটি।সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকেও বাঁচায়।তাই নিয়মিত সকালে কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাসে ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও বলিরেখা মুক্ত।
advertisement
5/5
অম্লতা কমাতে সাহায্য করতে পারে এমন খাবারে কিশমিশ অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। কিশমিশের ক্ষারীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে।কিশমিশকে কার্বোহাইড্রেটের প্রাকৃতিক উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়।এটি ব্যায়ামের সময়ে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
অম্লতা কমাতে সাহায্য করতে পারে এমন খাবারে কিশমিশ অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। কিশমিশের ক্ষারীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে।কিশমিশকে কার্বোহাইড্রেটের প্রাকৃতিক উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়।এটি ব্যায়ামের সময়ে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
advertisement
advertisement