শীতে রোজ একটি করে ডিম, এই সুপারফুড মুক্তি দেবে অনেক কঠিন রোগ থেকে! জানুন তালিকা
- Published by:Teesta Barman
- trending desk
Last Updated:
শরীরে ঠিকমতো পুষ্টি জুগিয়ে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার মতো শক্তি যোগায় অনেক খাবার। তবে সব খাবার ডিমের মতো এত শক্তিশালী নয়।
advertisement
advertisement
শরীরে ঠিকমতো পুষ্টি জুগিয়ে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার মতো শক্তি যোগায় অনেক খাবার। তবে সব খাবার ডিমের মতো এত শক্তিশালী নয়। ডিম সবসময়ই পুষ্টি ও স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। কারণ ডিম প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টির সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর উৎস। অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেন কারণ এটি সুস্থ শরীর বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত উপকারী।
advertisement
ডিম সবসময় পুষ্টি এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভাল বলে মনেকরা হয়। এটি বিশ্বের অন্যতম পুষ্টিকর খাবার এবং বিশ্ব খাদ্য দিবসে জাতিসংঘ দ্বারা একে সুপারফুড হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ডিমের ব্যবসাও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক, এতে অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং অত্যাবশ্যক প্রোটিন রয়েছে যা ডিমকে সবার কাছে একটি সুপারফুড করে তুলেছে।
advertisement
advertisement
২) ওজন কমাতে সাহায্য করে- ডিম হল প্রোটিন, চর্বি আর পুষ্টির মিশ্রণ। ডিম খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে। তাই উল্টোপাল্টা কিছু খেতে ইচ্ছে করে না এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। ওজন কমাতে সাহায্য করে বলেই কেটো ডায়েটের অন্যতম অংশ হল ডিম। তবে ডিম খাওয়ার সময় সাদা অংশ ও কুসুমের বাছবিচার না করে সম্পূর্ণ ডিমই খাওয়া উচিত।
advertisement
৩) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়- সবচেয়ে সস্তা খাবারের মধ্যে একটি হল ডিম যা দিন শুরু করার জন্য যথেষ্ট শক্তি দেয়। ডিমের কুসুমে পাওয়া যায় ভিটামিন ডি যা সাধারণ সর্দি এবং ফ্লু থেকে সেরে উঠতে সাহায্য করে। এটি একটি দুর্দান্ত ইমিউন বুস্টার কারণ এতে শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে।
advertisement
advertisement
৪) কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে- যাঁদের কোলেস্টেরল আছে তাঁরা মনে করেন ডিম তাঁদের জন্য ভাল নয়। এরকমটা ভাবা ভুল। কারণ ডিম নিয়মিত খেলে শরীরে ভাল কোলেস্টেরল (এইচডিএল) বাড়তে পারে যা হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য প্রয়োজনীয়। ডিমে স্বাভাবিকভাবেই ভাল কোলেস্টেরল বেশি থাকে। ডিমের কোলেস্টেরল অন্যান্য কোলেস্টেরলযুক্ত খাবারের মতো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় না যাতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ট্রান্স ফ্যাট থাকে। প্রত্যেকেই দিনে একটি গোটা ডিম খেতে পারেন যা হার্টের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করবে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকাংশে প্রতিরোধ করবে।
advertisement
৫) ত্বক ভাল রাখে- ডিম সেলেনিয়ামের একটি চমৎকার উৎস যা ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ডিম খেলে ত্বক পুষ্টি পাবে এবং সুস্থ থাকবে। ডিমে পাওয়া অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মির বিরুদ্ধে রক্ষা করে। ডিমে অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে যা ত্বকে নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে। ডিম ত্বককে হাইড্রেট, নরম এবং দৃঢ় করতে সাহায্য করে এবং তাই ডিম ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত। ডিমে পাওয়া দুটি প্রধান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন লুটিন এবং জেক্সানথিন, সূর্যের অতিবেগুনি ক্ষয় থেকে ত্বক রক্ষা করে। এই রশ্মি ত্বকে বলিরেখা, বাদামি দাগ এবং এমনকী ক্যানসারের কারণও হতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement