মুখে আলসারের সমস্যা? এই ৫ ঘরোয়া টোটকায় মুক্তি পান সহজেই

Last Updated:
কেউ যদি ওষুধ না খেতে চান, তা হলে তাঁর জন্য রয়েছে ঘরোয়া কিছু টোটকা।
1/6
মুখের ভিতর আলসার অনেকেরই হয়। কখনও কামড় খেলে, কখনও দুর্ঘটনার জন্য বা কখনও আবার ঠাণ্ডা লেগে। অনেক সময় ব়্যাশ থেকেও এই ধরনের আলসার হয়ে থাকে। আলসার হলে খেতে সমস্যা হয়, কথা বলতেও অনেক সময় সমস্যা হতে পারে। কিন্তু এর থেকে দ্রুত মুক্তির সে ভাবে কোনও উপায় নেই। আলসারের আকার খুব বড় হয়ে গেলে চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো ওষুধ খেতে হবে। আর কেউ যদি ওষুধ না খেতে চান, তা হলে তাঁর জন্য রয়েছে ঘরোয়া কিছু টোটকা। যা প্রয়োগ করলে বাড়িতেই আলসার ভালো হয়ে যেতে পারে।
মুখের ভিতর আলসার অনেকেরই হয়। কখনও কামড় খেলে, কখনও দুর্ঘটনার জন্য বা কখনও আবার ঠাণ্ডা লেগে। অনেক সময় ব়্যাশ থেকেও এই ধরনের আলসার হয়ে থাকে। আলসার হলে খেতে সমস্যা হয়, কথা বলতেও অনেক সময় সমস্যা হতে পারে। কিন্তু এর থেকে দ্রুত মুক্তির সে ভাবে কোনও উপায় নেই। আলসারের আকার খুব বড় হয়ে গেলে চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো ওষুধ খেতে হবে। আর কেউ যদি ওষুধ না খেতে চান, তা হলে তাঁর জন্য রয়েছে ঘরোয়া কিছু টোটকা। যা প্রয়োগ করলে বাড়িতেই আলসার ভালো হয়ে যেতে পারে।
advertisement
2/6
১) বেকিং সোডা - বেকিং সোডা pH ব্যালেন্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে। যে কোনও জ্বালাভাব কমায়। আলসার হলে যেহেতু জ্বালাভাব থাকে অনেক বেশি, তাই বেকিং সোডার ব্যবহার এর থেকে মুক্তি দিতে পারে। বেকিং সোডা ও জলের একটি ঘন মিশ্রণ বানিয়ে সেটি আলসারে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে পরিষ্কার জলে মুখ ধুয়ে নিলে জ্বালাভাব দূর হবে।  এছাড়াও হাফ কাপ জলে ১ চা চামচ বেকিং সোডা দিয়ে একটা মিশ্রণ বানিয়ে তা দিয়ে ১৫-৩০ সেকেন্ড কুলকুচি করলেও আলসার কমতে পারে। এক্ষেত্রে কয়েক ঘণ্টার পর পর এভাবে কুলকুচি করতে থাকলে ধীরে ধীরে আলসার কমে যাবে।
১) বেকিং সোডা - বেকিং সোডা pH ব্যালেন্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে। যে কোনও জ্বালাভাব কমায়। আলসার হলে যেহেতু জ্বালাভাব থাকে অনেক বেশি, তাই বেকিং সোডার ব্যবহার এর থেকে মুক্তি দিতে পারে। বেকিং সোডা ও জলের একটি ঘন মিশ্রণ বানিয়ে সেটি আলসারে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে পরিষ্কার জলে মুখ ধুয়ে নিলে জ্বালাভাব দূর হবে। এছাড়াও হাফ কাপ জলে ১ চা চামচ বেকিং সোডা দিয়ে একটা মিশ্রণ বানিয়ে তা দিয়ে ১৫-৩০ সেকেন্ড কুলকুচি করলেও আলসার কমতে পারে। এক্ষেত্রে কয়েক ঘণ্টার পর পর এভাবে কুলকুচি করতে থাকলে ধীরে ধীরে আলসার কমে যাবে।
advertisement
3/6
২) নারকেল তেল ত্বক ভালো রাখতে ও রান্নার ক্ষেত্রে নারকেল তেলের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু অনেকেই হয় তো জানেন না এই তেল আলসার ভালো করতে সাহায্য করে। নারকেল তেলে অ্যান্টি-মাইক্রোবায়াল গুণ রয়েছে বলে ব্যাকটেরিয়া দূর করে। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান জ্বালাভাব দূর করে ও ব্যথা কমায়। এক-দু ফোঁটা নারকেল তেল আলসারে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিলে ধীরে ধীরে আলসার কমে যাবে।  ৩) অ্যালুম পাউডার এতে অ্যাসট্রিনজেন্ট উপাদান থাকে, যা আলসার শুকাতে সাহায্য করে। সামান্য জলের সঙ্গে অ্যালুম পাউডার মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এটি আলসারে লাগিয়ে কয়েক মিনিট রেখে দিতে হবে।
২) নারকেল তেল ত্বক ভালো রাখতে ও রান্নার ক্ষেত্রে নারকেল তেলের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু অনেকেই হয় তো জানেন না এই তেল আলসার ভালো করতে সাহায্য করে। নারকেল তেলে অ্যান্টি-মাইক্রোবায়াল গুণ রয়েছে বলে ব্যাকটেরিয়া দূর করে। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান জ্বালাভাব দূর করে ও ব্যথা কমায়। এক-দু ফোঁটা নারকেল তেল আলসারে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিলে ধীরে ধীরে আলসার কমে যাবে। ৩) অ্যালুম পাউডার এতে অ্যাসট্রিনজেন্ট উপাদান থাকে, যা আলসার শুকাতে সাহায্য করে। সামান্য জলের সঙ্গে অ্যালুম পাউডার মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এটি আলসারে লাগিয়ে কয়েক মিনিট রেখে দিতে হবে।
advertisement
4/6
৩) অ্যালুম পাউডার এতে অ্যাসট্রিনজেন্ট উপাদান থাকে, যা আলসার শুকাতে সাহায্য করে। সামান্য জলের সঙ্গে অ্যালুম পাউডার মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এটি আলসারে লাগিয়ে কয়েক মিনিট রেখে দিতে হবে।
৩) অ্যালুম পাউডার এতে অ্যাসট্রিনজেন্ট উপাদান থাকে, যা আলসার শুকাতে সাহায্য করে। সামান্য জলের সঙ্গে অ্যালুম পাউডার মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এটি আলসারে লাগিয়ে কয়েক মিনিট রেখে দিতে হবে।
advertisement
5/6
৪) মধু মধুতে অ্যান্টি-মাইক্রোবায়াল উপাদান থাকে। যা নারকেল তেলের মতোই জ্বালাভাব, ব্যথা ও লালচে ভাব কমায়। আলসারে এক ফোঁটা মধু লাগিয়ে রাখলেও আলসার ভালো হয়ে যেতে পারে।
৪) মধু মধুতে অ্যান্টি-মাইক্রোবায়াল উপাদান থাকে। যা নারকেল তেলের মতোই জ্বালাভাব, ব্যথা ও লালচে ভাব কমায়। আলসারে এক ফোঁটা মধু লাগিয়ে রাখলেও আলসার ভালো হয়ে যেতে পারে।
advertisement
6/6
৫) নুন জল এসব ছাড়াও আলসার হলে ঈষৎ উষ্ণ জলে এক টেবিল চামচ নুন মিশিয়ে তা দিয়ে গার্গল করতে হবে। এতে আলসার শুকিয়ে যেতে পারে এবং ব্যথা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
৫) নুন জল এসব ছাড়াও আলসার হলে ঈষৎ উষ্ণ জলে এক টেবিল চামচ নুন মিশিয়ে তা দিয়ে গার্গল করতে হবে। এতে আলসার শুকিয়ে যেতে পারে এবং ব্যথা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement