১৪০ কিলোমিটার দূরে মিলেছে চাকরি..., পর্ষদের বাইরে বেরিয়েই কান্নায় ভেঙে পড়লেন ২০১৬-র প্যানেলের চাকরিহারা 'যোগ্য' শিক্ষিকা

Last Updated:
SSC Teacher Recruitement: ২০১৬ সালে যারা চাকরি পেয়েছিলেন সেই সময়ের চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষকদের পুরনো চাকরিতে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করল পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ। বৃহস্পতিবার বেলা ১২ থেকে ১৬৬ জন চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাকে পুরনো চাকরিতে ফেরার নিয়োগপত্র দেওয়া হল।
1/7
২০১৬ সালে যারা চাকরি পেয়েছিলেন সেই সময়ের চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষকদের পুরনো চাকরিতে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করল পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ। বৃহস্পতিবার বেলা ১২ থেকে ১৬৬ জন চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাকে পুরনো চাকরিতে ফেরার নিয়োগপত্র দেওয়া হল।
২০১৬ সালে যারা চাকরি পেয়েছিলেন সেই সময়ের চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষকদের পুরনো চাকরিতে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করল পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ। বৃহস্পতিবার বেলা ১২ থেকে ১৬৬ জন চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাকে পুরনো চাকরিতে ফেরার নিয়োগপত্র দেওয়া হল।
advertisement
2/7
কিন্তু বেশ কয়েকজন শিক্ষক নতুন চাকরির ক্ষেত্রে জায়গা বদলের ফলে সমস্যায় পড়ার অভিযোগ তুলেছেন। একই দাবি তুলে বাইরে বেরিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন এক শিক্ষিকা।
কিন্তু বেশ কয়েকজন শিক্ষক নতুন চাকরির ক্ষেত্রে জায়গা বদলের ফলে সমস্যায় পড়ার অভিযোগ তুলেছেন। একই দাবি তুলে বাইরে বেরিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন এক শিক্ষিকা।
advertisement
3/7
প্রায় ১৪০ কিলোমিটার দূরে চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন এই মহিলা। তাঁর কথায়, আগে মাত্র চল্লিশ কিলোমিটার দূরের স্কুলে চাকরি করতে যেতে হতো, এখন সেখানে একশো চল্লিশ কিলোমিটার দূরে যেতে হবে। পর্ষদের দফতর থেকে বাইরে বেরিয়েই কান্নায় ভেঙে পড়লেন ওই শিক্ষিকা। বাড়িতে ছোট বাচ্চা। সন্তান, পরিবার ছেড়ে কী ভাবে এত দূরে কাজ করবেন সেই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে থাকেন তিনি।
প্রায় ১৪০ কিলোমিটার দূরে চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন এই মহিলা। তাঁর কথায়, আগে মাত্র চল্লিশ কিলোমিটার দূরের স্কুলে চাকরি করতে যেতে হতো, এখন সেখানে একশো চল্লিশ কিলোমিটার দূরে যেতে হবে। পর্ষদের দফতর থেকে বাইরে বেরিয়েই কান্নায় ভেঙে পড়লেন ওই শিক্ষিকা। বাড়িতে ছোট বাচ্চা। সন্তান, পরিবার ছেড়ে কী ভাবে এত দূরে কাজ করবেন সেই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে থাকেন তিনি।
advertisement
4/7
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের আগে এই শিক্ষক-শিক্ষিকারা এসএসসির পরীক্ষা দেন। অশিক্ষক কর্মী থেকে ২০১৬ সালে এসএসসি পরীক্ষার পর এদের মধ্যে অনেকে শিক্ষক পদে নিযুক্ত হন। অনেকে আবার শিক্ষক হিসেবে কাজ করতেন স্কুলেই।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের আগে এই শিক্ষক-শিক্ষিকারা এসএসসির পরীক্ষা দেন। অশিক্ষক কর্মী থেকে ২০১৬ সালে এসএসসি পরীক্ষার পর এদের মধ্যে অনেকে শিক্ষক পদে নিযুক্ত হন। অনেকে আবার শিক্ষক হিসেবে কাজ করতেন স্কুলেই।
advertisement
5/7
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে প্রায় চার হাজারেরও বেশি প্রার্থীদের পুরনো চাকরিতে ফেরানোর অনুমোদন দিয়েছে নবান্ন। তবে অনেকেই দাবি করেছেন পুরনো চাকরিতে যোগ দেওয়া অনেক সমস্যার। বাড়ি থেকে স্কুলের দূরত্ব হোক কিংবা নতুন পোস্ট সব কিছুতেই তাদের এবার বেশ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে প্রায় চার হাজারেরও বেশি প্রার্থীদের পুরনো চাকরিতে ফেরানোর অনুমোদন দিয়েছে নবান্ন। তবে অনেকেই দাবি করেছেন পুরনো চাকরিতে যোগ দেওয়া অনেক সমস্যার। বাড়ি থেকে স্কুলের দূরত্ব হোক কিংবা নতুন পোস্ট সব কিছুতেই তাদের এবার বেশ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হচ্ছে।
advertisement
6/7
২০১৬ সালের আগে যারা যে ডিপার্টমেন্টে চাকরি করতেন তাঁদের আজ সেই পুরনো দফতরের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এঁরা সকলেই ২০১৬ সালের আগে এসএসসির দিয়েছিলেন। সেখান থেকে ২০১৬ তে আসেন। আজ তাঁদের পুরনো চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়া হচ্ছে। এঁরা সকলেই ২০১৬ সালের আগে এসএসসির দিয়েছিলেন।
২০১৬ সালের আগে যারা যে ডিপার্টমেন্টে চাকরি করতেন তাঁদের আজ সেই পুরনো দফতরের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এঁরা সকলেই ২০১৬ সালের আগে এসএসসির দিয়েছিলেন। সেখান থেকে ২০১৬ তে আসেন। আজ তাঁদের পুরনো চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়া হচ্ছে। এঁরা সকলেই ২০১৬ সালের আগে এসএসসির দিয়েছিলেন।
advertisement
7/7
স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে আগে জানা গিয়েছিল, ২০১৬ নিয়োগে সুযোগ পাওয়ার আগে যে শিক্ষক যে স্কুলে পড়াতেন, সেই স্কুলেই ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে ওই চাকরিহারাদের। তবে, সেখানে যদি শূন্যপদ না থাকে, তা হলে নিকটবর্তী কোনও স্কুলে নিয়োগের চেষ্টা করা হবে। কিন্তু সেক্ষেত্রে দূরত্ব অনেকটাই বেশি হওয়ায় বিপদে পড়েছেন বেশ কিছু শিক্ষক।
স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে আগে জানা গিয়েছিল, ২০১৬ নিয়োগে সুযোগ পাওয়ার আগে যে শিক্ষক যে স্কুলে পড়াতেন, সেই স্কুলেই ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে ওই চাকরিহারাদের। তবে, সেখানে যদি শূন্যপদ না থাকে, তা হলে নিকটবর্তী কোনও স্কুলে নিয়োগের চেষ্টা করা হবে। কিন্তু সেক্ষেত্রে দূরত্ব অনেকটাই বেশি হওয়ায় বিপদে পড়েছেন বেশ কিছু শিক্ষক।
advertisement
advertisement
advertisement