Partha Chatterjee: কোটি কোটি টাকার দুর্নীতিতে অভিযুক্ত পার্থ, বিরোধী দলনেতা থেকে তৃণমূলের মহাসচিব-হেভিওয়েট মন্ত্রী, অচেনা পার্থ যেন সত্যি অবিশ্বাস্য

Last Updated:
Partha Chatterjee: বর্তমানে এসএসসি দুর্নীতি মামলায় ইডির আতশকাঁচের তলায় রাজ্যের শিল্প মন্ত্রী, তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব তথা বাংলার রাজনৈতিক মঞ্চের অন্যতম এই কুশীলব। পার্থ চট্টোপাধ্যায় কেমন ছিলেন তাঁর ছাত্রজীবনে? কী ভাবেই বা জুড়ে গিয়েছিলেন রাজনীতিতে? একটু একটু করে কী ভাবে হয়ে উঠেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'আপনজন'; অতিপ্রিয় 'পার্থ দা'?
1/15
পার্থ চট্টোপাধ্যায় কেমন ছিলেন তাঁর ছাত্রজীবনে? কী ভাবেই বা জুড়ে গিয়েছিলেন রাজনীতিতে? একটু একটু করে কী ভাবে হয়ে উঠেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'আপনজন'; অতিপ্রিয় 'পার্থ দা'? বঙ্গ রাজনীতিতে এ যাবৎ পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের যাত্রাপথ ঠিক কেমন? ছবি : সংগৃহিত
পার্থ চট্টোপাধ্যায় কেমন ছিলেন তাঁর ছাত্রজীবনে? কী ভাবেই বা জুড়ে গিয়েছিলেন রাজনীতিতে? একটু একটু করে কী ভাবে হয়ে উঠেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'আপনজন'; অতিপ্রিয় 'পার্থ দা'? বঙ্গ রাজনীতিতে এ যাবৎ পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের যাত্রাপথ ঠিক কেমন? ছবি : সংগৃহিত
advertisement
2/15
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) রাজনৈতিক জীবন শুরু সেই সত্তরের দশকে। তখন তিনি আশুতোষ কলেজের এক ছাত্র। সেদিন কলেজে পা রেখেই ছাত্র পরিষদের সদস্য হন। চেহারায় গোলগাল, হাসিমুখ তরুণ তুর্কি পার্থ অচিরেই হয়ে ওঠেন ছাত্র সংসদের সক্রিয় সদস্য। ছবি : সংগৃহিত
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) রাজনৈতিক জীবন শুরু সেই সত্তরের দশকে। তখন তিনি আশুতোষ কলেজের এক ছাত্র। সেদিন কলেজে পা রেখেই ছাত্র পরিষদের সদস্য হন। চেহারায় গোলগাল, হাসিমুখ তরুণ তুর্কি পার্থ অচিরেই হয়ে ওঠেন ছাত্র সংসদের সক্রিয় সদস্য। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
3/15
সেই সময় ছাত্র পরিষদের সভাপতি ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। মূলত তাঁর উদ্যোগেই একটা সময় আশুতোষ কলেজে ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক হন পার্থ। পরে দক্ষিণ কলকাতা জেলা ছাত্র পরিষদের সভাপতিও। ছবি : সংগৃহিত
সেই সময় ছাত্র পরিষদের সভাপতি ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। মূলত তাঁর উদ্যোগেই একটা সময় আশুতোষ কলেজে ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক হন পার্থ। পরে দক্ষিণ কলকাতা জেলা ছাত্র পরিষদের সভাপতিও। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
4/15
পার্থর সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলাপ পর্বও ঠিক এতটাই পুরনো। মমতা তখন যোগমায়া দেবী কলেজে ছাত্র পরিষদের নেত্রী। তখনই রাজনীতির দুই সৈনিকের পরিচয়। দক্ষিণ কলকাতা জেলা ছাত্র পরিষদের সভাপতি থাকতে থাকতেই ম্যানেজমেন্ট পড়া শুরু করেন পার্থ। ছবি : সংগৃহিত
পার্থর সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলাপ পর্বও ঠিক এতটাই পুরনো। মমতা তখন যোগমায়া দেবী কলেজে ছাত্র পরিষদের নেত্রী। তখনই রাজনীতির দুই সৈনিকের পরিচয়। দক্ষিণ কলকাতা জেলা ছাত্র পরিষদের সভাপতি থাকতে থাকতেই ম্যানেজমেন্ট পড়া শুরু করেন পার্থ। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
5/15
পড়াশোনার চাপে একটা সময় রাজনীতি থেকে সরেও আসেন। ইস্টবেঙ্গলের কট্টর সমর্থক ফুটবল পাগল পার্থ নিয়মিত মাঠে যাওয়াও ছেড়েছিলেন সেইসময়। পরে ম্যানেজমেন্ট পাশ করে চাকরিতে যোগদান। তবে নব্বইয়ের দশকে মমতা যুব কংগ্রেসের সভানেত্রী হওয়ার পর ফের মমতার হাত ধরেই রাজনীতিতে ফেরা। ছবি : সংগৃহিত
পড়াশোনার চাপে একটা সময় রাজনীতি থেকে সরেও আসেন। ইস্টবেঙ্গলের কট্টর সমর্থক ফুটবল পাগল পার্থ নিয়মিত মাঠে যাওয়াও ছেড়েছিলেন সেইসময়। পরে ম্যানেজমেন্ট পাশ করে চাকরিতে যোগদান। তবে নব্বইয়ের দশকে মমতা যুব কংগ্রেসের সভানেত্রী হওয়ার পর ফের মমতার হাত ধরেই রাজনীতিতে ফেরা। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
6/15
১৯৯৭ সালের ডিসেম্বরে কংগ্রেস থেকে বহিষ্কৃত হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯৯৮ সালের ১ জানুয়ারি মমতার নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেসের যাত্রা শুরু। রাজনীতির নেশায় মোটা টাকার বেসরকারি সংস্থার চাকরিও সেদিন ছেড়েছিলেন তৃণমূলে যোগ দেওয়া পার্থ। ছবি : সংগৃহিত
১৯৯৭ সালের ডিসেম্বরে কংগ্রেস থেকে বহিষ্কৃত হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯৯৮ সালের ১ জানুয়ারি মমতার নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেসের যাত্রা শুরু। রাজনীতির নেশায় মোটা টাকার বেসরকারি সংস্থার চাকরিও সেদিন ছেড়েছিলেন তৃণমূলে যোগ দেওয়া পার্থ। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
7/15
সালটা ২০০১। বিধানসভা নির্বাচনে বেহালা পশ্চিম কেন্দ্রে প্রার্থী হিসেবে মমতার প্রথম পছন্দ ছিলেন ফুটবলার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু তিনি ভোটে না দাঁড়াতে চাওয়ায় মমতা বেহালা পশ্চিমে প্রার্থী করেন পার্থকে। প্রথম বার ভোটে দাঁড়িয়েই জয়ী হন। ছবি : সংগৃহিত
সালটা ২০০১। বিধানসভা নির্বাচনে বেহালা পশ্চিম কেন্দ্রে প্রার্থী হিসেবে মমতার প্রথম পছন্দ ছিলেন ফুটবলার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু তিনি ভোটে না দাঁড়াতে চাওয়ায় মমতা বেহালা পশ্চিমে প্রার্থী করেন পার্থকে। প্রথম বার ভোটে দাঁড়িয়েই জয়ী হন। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
8/15
২০০৫ সালের পুরসভা নির্বাচনের আগে সুব্রত মুখোপাধ্যায় তৃণমূল ছেড়ে বেরিয়ে গিয়ে পৃথক মঞ্চ গড়ে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট গড়ে ভোটে লড়ার সিদ্ধান্ত নেন। সেই সময় মমতার নির্দেশে সিপিএমের মেয়র পদপ্রার্থী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে ১০০ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হন পার্থ। এবার কিন্তু হেরে যান। ছবি : সংগৃহিত
২০০৫ সালের পুরসভা নির্বাচনের আগে সুব্রত মুখোপাধ্যায় তৃণমূল ছেড়ে বেরিয়ে গিয়ে পৃথক মঞ্চ গড়ে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট গড়ে ভোটে লড়ার সিদ্ধান্ত নেন। সেই সময় মমতার নির্দেশে সিপিএমের মেয়র পদপ্রার্থী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে ১০০ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হন পার্থ। এবার কিন্তু হেরে যান। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
9/15
এরপর ২০০৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বামফ্রন্টের কাছে তৃণমূল পর্যুদস্ত হলেও বেহালা পশ্চিম কেন্দ্রে দ্বিতীয় বার জয়ী হন পার্থ। কিছুটা অপ্রত্যাশিত ভাবে অভিজ্ঞ বিধায়ক অশোক দেব ও শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে পিছনে ফেলে পার্থকেই বিরোধী দলনেতা করেন মমতা। ছবি : সংগৃহিত
এরপর ২০০৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বামফ্রন্টের কাছে তৃণমূল পর্যুদস্ত হলেও বেহালা পশ্চিম কেন্দ্রে দ্বিতীয় বার জয়ী হন পার্থ। কিছুটা অপ্রত্যাশিত ভাবে অভিজ্ঞ বিধায়ক অশোক দেব ও শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে পিছনে ফেলে পার্থকেই বিরোধী দলনেতা করেন মমতা। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
10/15
সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম আন্দোলনেও বিরোধী দলনেতা হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা ছিল তাঁর।২০০৬ সালের ৩০ নভেম্বর বিরোধী দলনেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বিধানসভা ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে। বামফ্রন্টের তরফে সেই সময় এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করা হলেও পার্থের দাবি ছিল, ওই দিন সিঙ্গুর যাওয়ার পথে তাঁদের নেত্রী মমতাকে যেভাবে অপমান করেছিল পুলিশ, তাতে বিধানসভায় ভাঙচুর করে তাঁরা ভুল করেননি। ছবি : সংগৃহিত
সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম আন্দোলনেও বিরোধী দলনেতা হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা ছিল তাঁর।২০০৬ সালের ৩০ নভেম্বর বিরোধী দলনেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বিধানসভা ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে। বামফ্রন্টের তরফে সেই সময় এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করা হলেও পার্থের দাবি ছিল, ওই দিন সিঙ্গুর যাওয়ার পথে তাঁদের নেত্রী মমতাকে যেভাবে অপমান করেছিল পুলিশ, তাতে বিধানসভায় ভাঙচুর করে তাঁরা ভুল করেননি। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
11/15
বঙ্গ রাজনীতির ইতিহাসে অন্যতম পালাবদলের সাক্ষী ২০১১ সাল। ৩৪ বছরের বামফ্রন্ট সরকারের পতন হয় সেই বছর। তৃণমূল বিধায়কদের মধ্যে 'সর্বাধিক' ৫৯ হাজার ২১ ভোটে জয়ী হয়ে বেহালা পশ্চিম থেকে জয়ের হ্যাটট্রিক করেন পার্থ। দায়িত্ব পান রাজ্যের শিল্প ও বাণিজ্য এবং পরিষদীয় দফতরের মন্ত্রীর। ছবি : সংগৃহিত
বঙ্গ রাজনীতির ইতিহাসে অন্যতম পালাবদলের সাক্ষী ২০১১ সাল। ৩৪ বছরের বামফ্রন্ট সরকারের পতন হয় সেই বছর। তৃণমূল বিধায়কদের মধ্যে 'সর্বাধিক' ৫৯ হাজার ২১ ভোটে জয়ী হয়ে বেহালা পশ্চিম থেকে জয়ের হ্যাটট্রিক করেন পার্থ। দায়িত্ব পান রাজ্যের শিল্প ও বাণিজ্য এবং পরিষদীয় দফতরের মন্ত্রীর। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
12/15
এরপর গঙ্গা দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। একটা সময় শিল্প ও বাণিজ্য দফতর পার্থের হাত থেকে নিয়ে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রকে দেন মমতা। কিছুটা মান-অভিমান চললেও ফের মন্ত্রিত্ব পান পার্থ। ব্রাত্য বসুর হাত থেকে দায়িত্ব আসে শিক্ষা দফতরের। ছবি : সংগৃহিত
এরপর গঙ্গা দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। একটা সময় শিল্প ও বাণিজ্য দফতর পার্থের হাত থেকে নিয়ে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রকে দেন মমতা। কিছুটা মান-অভিমান চললেও ফের মন্ত্রিত্ব পান পার্থ। ব্রাত্য বসুর হাত থেকে দায়িত্ব আসে শিক্ষা দফতরের। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
13/15
২০১৬ সালে মমতা দ্বিতীয় বার সরকার গড়লে শিক্ষা দফতরের দায়িত্বে রেখে দেওয়া হয় পার্থকে। তবে এই সময় থেকেই শিক্ষা দফতরে একাধিক দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। এই সময় থেকেই 'এস এস সি অস্বস্তি' বাড়তে শুরু করে পার্থর। ২০২১ সালে তৃতীয় বার জয়ী মমতা অবশ্য পার্থকে আর শিক্ষা দফতরের দায়িত্ব দেননি। বদলে পার্থ পেয়েছেন শিল্প ও বাণিজ্য, তথ্যপ্রযুক্তি এবং পরিষদীয় দফতরের দায়িত্ব। ছবি : সংগৃহিত
২০১৬ সালে মমতা দ্বিতীয় বার সরকার গড়লে শিক্ষা দফতরের দায়িত্বে রেখে দেওয়া হয় পার্থকে। তবে এই সময় থেকেই শিক্ষা দফতরে একাধিক দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। এই সময় থেকেই 'এস এস সি অস্বস্তি' বাড়তে শুরু করে পার্থর। ২০২১ সালে তৃতীয় বার জয়ী মমতা অবশ্য পার্থকে আর শিক্ষা দফতরের দায়িত্ব দেননি। বদলে পার্থ পেয়েছেন শিল্প ও বাণিজ্য, তথ্যপ্রযুক্তি এবং পরিষদীয় দফতরের দায়িত্ব। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
14/15
গত ১৯ মে প্রথম বার এসএসসি দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের জেরার মুখে পড়েন পার্থ। এরপর শুক্রবার সকালে মন্ত্রীর ঘুম ভাঙার আগেই তার বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিলেন ইডি আধিকারিকরা। শুক্রবার দিনভর তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ চলে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাকতলার বাড়িতে। ছবি : সংগৃহিত
গত ১৯ মে প্রথম বার এসএসসি দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের জেরার মুখে পড়েন পার্থ। এরপর শুক্রবার সকালে মন্ত্রীর ঘুম ভাঙার আগেই তার বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিলেন ইডি আধিকারিকরা। শুক্রবার দিনভর তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ চলে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাকতলার বাড়িতে। ছবি : সংগৃহিত
advertisement
15/15
২৭ ঘণ্টা জেরার পর শনিবার সকালে গ্রেফতার হন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আজ ইডির র‍্যাডারে ৬৯ বছর বয়সি বর্ষীয়ান বঙ্গ নেতা। ছবি : ANI
২৭ ঘণ্টা জেরার পর শনিবার সকালে গ্রেফতার হন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আজ ইডির র‍্যাডারে ৬৯ বছর বয়সি বর্ষীয়ান বঙ্গ নেতা। ছবি : ANI
advertisement
advertisement
advertisement