

৬২৪ বছরের ইতিহাসে এবার-ই প্রথম। করোনা পরিস্থিতিতে শ্রীরামপুরের মাহেশে এ বছর হচ্ছে না রথযাত্রা। চেনা রথযাত্রায় এবার অচেনা ছবি। (Picture Courtesy: Abir Ghoshal)


করোনা আবহে রথযাত্রার জৌলুস উধাও। জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা। এবার একলা রথ। টান পড়বে না রথের রশিতে। ঘুরবে না রথের চাকা। (Picture Courtesy: Abir Ghoshal)


তবে নিয়ম মেনে হবে জগন্নাথ, সুভদ্রা ও বলরামের পুজো। মাহেশ ট্রাস্টি বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে, পঁচিশজনের বেশি কেউ মন্দিরের ভিতরে ঢুকতে পারবে না। (Picture Courtesy: Abir Ghoshal)


বিকাল সাড়ে তিনটেয় তিন বিগ্রহকে মন্দিরের চাতাল থেকে পাশেই অস্থায়ী মাসির বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে। বেলা চারটেয় নারায়ণশিলাকে রথের চারদিকে তিনবার প্রদক্ষিণ করিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে মূল মাসিরবাড়ি। (Picture Courtesy: Abir Ghoshal)


সকাল থেকেই অনেকে আসছেন। মুখে মাস্ক পড়ে, স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুয়ে রথের চাকায় মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম সেরেছেন। মন্দির অবধি পৌছে গেছেন। ফলে সকাল থেকে মুল মন্দিরে ভিড় জমিয়েছেন ভক্তরা। (Picture Courtesy: Abir Ghoshal)


জগন্নাথ মন্দিরের মধ্যেই অস্থায়ী ভাবে তৈরি হয়েছে মাসির বাড়ি। মন্দিরের মধ্যে যে অস্থায়ী ভোগ ঘর রয়েছে তাতে রত্ন বেদী বানানো হয়েছে। আগামী ৮ দিন সেখানেই থাকবেন জগন্নাথ-বলরাম-সুভ্রদা। যাবতীয় পুজো আচার অনুষ্ঠান সেখানে থেকেই সম্পন্ন হবে। ফলে রথ যাত্রা উপলক্ষে যারা মন্দিরে পুজো দিতে আসতেন তাদের এখানেই পুজো দিতে হবে। (Picture Courtesy: Abir Ghoshal)