Lakshmir Bhandar : আকর্ষণের শীর্ষে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার! রাজ্যে ২৩ দিনে জমা পড়ল ১ কোটির বেশি আবেদন পত্র...
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Lakshmir Bhandar : এক মাসেরও কম সময়ে এক কোটিরও বেশি ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে’ আবেদন পত্র জমা পড়েছে দুয়ারে সরকার (Duare Sarkar) শিবিরে।
বাংলায় তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই কল্পতরু মমতা। ‘দুয়ারে রেশন’,’ স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড’, ’লক্ষীর ভান্ডার’-সহ একাধিক প্রকল্প জনসাধারণের জন্য ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। জোরকদমে শুরু হয়ে গিয়েছে কাজ। প্রতিশ্রুতি মতো মহিলাদের জন্য ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ (Lakshmir Bhandar) প্রকল্পের কাজও শুরু করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ( CM Mamata Banerjee) সরকার। সাড়াও মিলেছে ব্যাপক। এক মাসেরও কম সময়ে এক কোটিরও বেশি ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে’র (Lakshmir Bhandar) আবেদন পত্র জমা পড়েছে দুয়ারে সরকার শিবিরে। ইতিমধ্যেই প্রায় দু’কোটি আবেদন জমা পড়েছে এই প্রকল্পের জন্য।
advertisement
নবান্ন সূত্রে খবর, বুধবার পর্যন্ত দুয়ারে সরকার (Duare Sarkar) শিবিরে এসেছেন প্রায় তিন কোটি মানুষ। বিভিন্ন প্রকল্পের পরিষেবার জন্য আবেদন করার পাশাপাশি শুধুমাত্র ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ (Lakshmir Bhandar) প্রকল্পে এদিন পর্যন্ত আবেদন জমা পড়ার সংখ্যা ১.০৮ কোটি। গত ১৬ আগস্ট থেকে শুরু হয়েছে দুয়ারে সরকার শিবির। মাত্র ২৩ দিনেই এই বিপুল সংখ্যক আবেদন জমা পড়েছে।
advertisement
advertisement
উল্লেখ্য, বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যবাসীর স্বার্থে একাধিক প্রকল্প চালু করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার মধ্যে ছিল কৃষকবন্ধু, স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কৃষকবন্ধু, স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডের মতোই শুরু হয়েছে ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্পের কাজ।
advertisement
এই প্রকল্পে সাধারণ মহিলারা প্রতিমাসে পাবেন ৫০০ টাকা করে। এসসি, এসটি, ওবিসি মহিলারা পাবেন মাসে ১ হাজার টাকা করে। নবান্ন সূত্রে খবর, বুধবার সন্ধে পর্যন্ত রাজ্যে ৬৫ হাজার ৭১টি শিবির করা হয়েছে। সেই শিবির থেকে প্রায় তিন কোটিরও বেশি মানুষকে বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা দেওয়া হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।
advertisement
প্রসঙ্গত, এর আগে গতবছর রাজ্যে দুয়ারে সরকারে স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের জন্য ভিড় ছিল সবথেকে বেশি। এবার মূলত লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পের জন্য আবেদন করছেন বেশিরভাগ মহিলা। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, বতৃতীয় বার মমতা সরকারের ক্ষমতায় আসার পিছনে মূলত বাংলার মা-বোনেদের ভূমিকা ছিল সবচেয়ে বেশি। আর সেই কারণেই সরকারে আসার পর থেকেই মহিলাদের জন্য কার্যত কল্পতরু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।