Monkeypox: ৪ বছর পর ফের বিরল মাঙ্কিপক্স ভাইরাস সংক্রমণ! নেই কোনও চিকিৎসা। জানুন এর উপসর্গ
- Published by:Madhurima Dutta
- news18 bangla
Last Updated:
Monkeypox Symptoms: ফাটা চামড়া, শ্বাসের মাধ্যমে বা চোখ, নাক এবং মুখ দিয়ে ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে।
বিরল ভাইরাল সংক্রমণ মাঙ্কিপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত নাইজেরিয়ায় ভ্রমণকারী এক ব্যক্তি। খবরটি নিশ্চিত করেছে ইউকে হেলথ সিকিউরিটি এজেন্সি (UKHSA)। জানা গিয়েছে, মাঙ্কিপক্স একটি বিরল ভাইরাল সংক্রমণ যা সহজে ছড়ায় না। UKHSA এর মতে, মাঙ্কিপক্স ভাইরাস সাধারণত একটি মৃদু ‘স্ব-সীমাবদ্ধ’ অসুস্থতা। সামান্য কিছু ক্ষেত্রেই তা গুরুতর অসুস্থতার কারণ হতে পারে। বেশিরভাগ সংক্রামিত রোগীই অল্প সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠেন। ২০১৮ সালে ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যে প্রথম মাঙ্কিপক্সে সংক্রামিত হন এক ব্যক্তি।
advertisement
advertisement
মাঙ্কিপক্স ভাইরাস কীভাবে ছড়াতে পারে? যারা সংক্রামিত ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে থাকেন তাঁরাই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন। ফাটা চামড়া, শ্বাসের মাধ্যমে বা চোখ, নাক এবং মুখ দিয়ে ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। সংক্রামিত প্রাণীদের সংস্পর্শে এসেও ভাইরাস ছড়াতে পারে বা ভাইরাস-দূষিত বস্তুর দ্বারাও ছড়াতে পারে। কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে বেশিরভাগ মাঙ্কিপক্সের ঘটনা দেখা যায়। আফ্রিকার বাইরে বেশিরভাগই আন্তর্জাতিক ভ্রমণ বা আমদানি করা প্রাণীর কারণে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে।
advertisement
advertisement
মাঙ্কিপক্স সম্পর্কে আরও তথ্য মাঙ্কিপক্স একটি বিরল রোগ যা মাঙ্কিপক্স ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট। এটি অর্থোপক্স ভাইরাসের অন্তর্গত যার মধ্যে গুটিবসন্ত সৃষ্টিকারী ভ্যারিওলা ভাইরাস রয়েছে। ১৯৫৮ সালে প্রথম এই ভাইরসা আবিষ্কৃত হয়। এই রোগটি ‘জুনোসিস’ অর্থাৎ এটি সংক্রামিত প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়। ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন অনুযায়ী, গবেষণার জন্য রাখা বাঁদরদের মধ্যে পক্সের মতো রোগের প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়লে মাঙ্কিপক্স আবিষ্কৃত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, মাঙ্কিপক্সের ঘটনা কাঠবিড়ালি, গাম্বিয়ান পাউচড ইঁদুর, ডর্মিস এবং কিছু নির্দিষ্ট প্রজাতির বাঁদরের মধ্যে দেখা যায়।