দলে দলে মহিলা ,যাঁদের নেই কোনও পরিচয়পত্র, নেই কোনও কিছু ৷ কিন্তু পেট তো বাগ মানে না ৷ অস্বীকার করা যায় না সংসারের দায়িত্বও ৷ এহেন উপায়ে আর কী করার থাকতে পারে ৷ কারণ দেহব্যবসার চাহিদা কখনই কম হওয়ার নয় ৷ আর এটা করতে কোনও ডকুমেন্টও প্রয়োজনও হয় না ৷ তাই সেটাতেই চলে যাচ্ছে প্রচুর মহিলা ৷ Photo - Representive
ভেনেজুয়েলার সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জেরে এই একটাই পথ খোলা থাকছে তাঁদের মহিলাদের সামনে ৷ দেশে চালু সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক মন্দায় ধুঁকছে গোটা দেশ ৷ তাই বৈধ কাগজ ছাড়াই তাঁরা পাড়ি জমাচ্ছেন দেশান্তরে ৷ মূলত এখন তাঁদের প্রাথমিক গন্তব্য কলম্বিয়া ৷ আর সেখানেই নাইট ক্লাবগুলিতে কাজ করছেন তাঁরা ৷ দেহ ব্যবসার দুনিয়ায় নেমে তাঁদের অবস্থা দুর্বিসহ ৷ সামাণ্যতম সুরক্ষা নেই বলে এই যৌনকর্মীরা শিকার হচ্ছেন ধর্ষণেরও ৷ তারপরেও এক প্যাকেট পাস্তার মতো পয়সাও যোগাড় করে উঠতে পারছেন না ৷ Photo - Representive
অর্থৈনতিক মন্দা লাগাতার চার বছর ধরে চলছে ভেনেজুয়েলায় ৷ তারওপর সঙ্গী দেশের ভেঙে পড়া অর্থনীতি পরিচালক ব্যবস্থা ৷ এই বছর মু্দ্রাস্ফীতির হার ১,৪ মিলিয়ন %, যা বেড়ে ২০১৯ এ হবে ১০ মিলিয়ন % ৷ খাবারদাবার ও ওষুধের মতো নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যও এখন অমিল এই দেশে ৷ তাই রাতের অন্ধকারে বর্ডার টপকে অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছেন মহিলারা ৷ বেছে নিচ্ছেন শরীর বিক্রির আদিমতম পেশাকে ৷ Photo - Representive
দুর্বিসহ এই জীবন থেকে মুক্তি-র একমাচ্র উপায় দাঁড়াচ্ছে পালানো ৷ একসময়ের পুলিশ কর্মী থেকে শিক্ষিকা সকলেই আজ নিয়তির নির্মম পরিহাসে যৌনকর্মী ৷ যখন আর দুঃসহ যন্ত্রনার পাল্লা অসহনীয় হয়ে যায় তখন আবার পালানো আবার নতুন জীবন খোঁজাই হয় একমাত্র পথ তাবড় বিশ্ব সুন্দরীদের দেশের মেয়েদের ৷ Photo - Representive