Sheikh Hasina News: শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ-ছাড়া করল কে? টুর্কের দাবিকে নস্যাৎ! বাংলাদেশ সেনা এবার যা বলল, চমকে উঠবেন শুনে

Last Updated:
Sheikh Hasina News: সম্প্রতি ‘হার্ডটক’ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে গত বছর জুলাই-অগাস্ট মাসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্কের মন্তব্য নিয়ে শোরগোল পড়ে যায়।
1/8
তোলপাড় পড়ে গিয়েছে বাংলাদেশে। গত বছর জুলাই-অগাস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্কের সাম্প্রতিক মন্তব্যের বিষয়ে এবার প্রতিক্রিয়া জানাল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
তোলপাড় পড়ে গিয়েছে বাংলাদেশে। গত বছর জুলাই-অগাস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্কের সাম্প্রতিক মন্তব্যের বিষয়ে এবার প্রতিক্রিয়া জানাল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
advertisement
2/8
সম্প্রতি ‘হার্ডটক’ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে গত বছর জুলাই-অগাস্ট মাসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্কের মন্তব্য নিয়ে শোরগোল পড়ে যায়।
সম্প্রতি ‘হার্ডটক’ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে গত বছর জুলাই-অগাস্ট মাসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্কের মন্তব্য নিয়ে শোরগোল পড়ে যায়।
advertisement
3/8
বাংলাদেশ সেনার বক্তব্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মানবাধিকারের তাৎপর্য যথাযথভাবে মূল্যায়ন করে। যে কোনও গঠনমূলক সমালোচনা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। তবে স্বচ্ছতার উদ্দেশ্যে ফলকার টুর্কের মন্তব্যের কিছু বিষয়ে আরও স্পষ্টীকরণ প্রয়োজন বলে মনে করে বাংলাদেশ সেনা।
বাংলাদেশ সেনার বক্তব্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মানবাধিকারের তাৎপর্য যথাযথভাবে মূল্যায়ন করে। যে কোনও গঠনমূলক সমালোচনা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। তবে স্বচ্ছতার উদ্দেশ্যে ফলকার টুর্কের মন্তব্যের কিছু বিষয়ে আরও স্পষ্টীকরণ প্রয়োজন বলে মনে করে বাংলাদেশ সেনা।
advertisement
4/8
বাংলাদেশে জুলাই–অগাস্টের ছাত্র–জনতার আন্দোলন চলাকালীন দমন–পীড়নে অংশ না নিতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে সতর্ক করার পর সরকার পরিবর্তন হয়েছিল বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
বাংলাদেশে জুলাই–অগাস্টের ছাত্র–জনতার আন্দোলন চলাকালীন দমন–পীড়নে অংশ না নিতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে সতর্ক করার পর সরকার পরিবর্তন হয়েছিল বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
advertisement
5/8
গত বছর অগাস্টে শেখ হাসিনার নির্দেশের পরও আন্দোলনকারীদের রুখতে কঠোর অবস্থান নিতে অস্বীকার করেছিল সেনা। পরে 'সেফ প্যাসেজ' দিয়ে হাসিনাকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাঠায় সেনাই। প্রাথমিক ভাবে বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল সেনা। পরে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করতে সাহায্য করেছিল তারা।
গত বছর অগাস্টে শেখ হাসিনার নির্দেশের পরও আন্দোলনকারীদের রুখতে কঠোর অবস্থান নিতে অস্বীকার করেছিল সেনা। পরে 'সেফ প্যাসেজ' দিয়ে হাসিনাকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাঠায় সেনাই। প্রাথমিক ভাবে বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল সেনা। পরে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করতে সাহায্য করেছিল তারা।
advertisement
6/8
কিন্তু বাংলাদেশ সেনা কেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মানল না? কার নির্দেশ ছিল এ বিষয়ে? রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক বলেন, ''ছাত্র ও সাধারণ জনতার আন্দোলন দমনে যাতে সেনা অংশ না নেয়, তার জন্যে সতর্ক করেছিলাম। এরপরই সরকার পরিবর্তন হয়েছিল বাংলাদেশে।''
কিন্তু বাংলাদেশ সেনা কেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মানল না? কার নির্দেশ ছিল এ বিষয়ে? রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক বলেন, ''ছাত্র ও সাধারণ জনতার আন্দোলন দমনে যাতে সেনা অংশ না নেয়, তার জন্যে সতর্ক করেছিলাম। এরপরই সরকার পরিবর্তন হয়েছিল বাংলাদেশে।''
advertisement
7/8
তবে, এবার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হল, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের থেকে এই বিষয়ে সত্যিই কোনও ইঙ্গিত কিংবা বার্তা সম্পর্কে অবগত নয় সেনা। যদি এই সংক্রান্ত কোনও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়ে থাকে, তবে তা তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়ে থাকতে পারে, সেনাবাহিনীকে নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতীয় নিরাপত্তা নির্দেশিকা অনুযায়ী কাজ করে এবং সর্বদা আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তবে ফলকার টুর্কের মন্তব্য কিছু মহলের মাধ্যমে ভুলভাবে উপস্থাপিত হচ্ছে, যা সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা সৃষ্টি করছে।
তবে, এবার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হল, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের থেকে এই বিষয়ে সত্যিই কোনও ইঙ্গিত কিংবা বার্তা সম্পর্কে অবগত নয় সেনা। যদি এই সংক্রান্ত কোনও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়ে থাকে, তবে তা তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়ে থাকতে পারে, সেনাবাহিনীকে নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতীয় নিরাপত্তা নির্দেশিকা অনুযায়ী কাজ করে এবং সর্বদা আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তবে ফলকার টুর্কের মন্তব্য কিছু মহলের মাধ্যমে ভুলভাবে উপস্থাপিত হচ্ছে, যা সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা সৃষ্টি করছে।
advertisement
8/8
.সেনাবাহিনীর তরফ থেকে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের সঙ্গে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্ককে গুরুত্বের সঙ্গে মূল্যায়ন করে এবং দেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি দায়িত্ব পালনে সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ। সেনাবাহিনীর ভূমিকা সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ে উদ্বেগ অথবা বিভ্রান্তি সৃষ্টি হলে তা গঠনমূলক আলোচনার মাধ্যমে ফলপ্রসূভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মনে করে।
.সেনাবাহিনীর তরফ থেকে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের সঙ্গে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্ককে গুরুত্বের সঙ্গে মূল্যায়ন করে এবং দেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি দায়িত্ব পালনে সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ। সেনাবাহিনীর ভূমিকা সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ে উদ্বেগ অথবা বিভ্রান্তি সৃষ্টি হলে তা গঠনমূলক আলোচনার মাধ্যমে ফলপ্রসূভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মনে করে।
advertisement
advertisement
advertisement