Actress: বৃষ্টিতে ভিজে নায়িকা, প্রাণ ভরে চুমু খেলেন বিনোদ খান্না, এরপর খুলে দিলেন নায়িকার ব্লাউজ! কে এই সুন্দরী? চিনুন

এই অভিনেত্রী অসাধারণ, ভারতীয় সিনেমায় তাঁর ছাপ অনবদ্য৷ ১৯৮০-এর দশকের গোড়ার দিক থেকে বিভিন্ন ভাষায় অভিনয় করেছেন।

মূলত দক্ষিণী, কিন্তু তিনি বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বলিউড সিনেমায় অভিনয় করেছেন৷ ফিরোজ খান এবং বিনোদ খান্নার সঙ্গে বড়পর্দায় ভাগ করে নেন৷

দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমায় একটি বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিবারের তিন প্রজন্মের সঙ্গে কাজ করে, দাদা থেকে নাতি-নাতনিদের সঙ্গে অভিনয় করে তিনি একটি বিরল মাইলফলক অর্জন করেছেন।

আপনি কী বুঝতে পেরেছেন কে এই অভিনেত্রী? আমরা রাম্যা কৃষ্ণনের কথা বলছি, যিনি জেলর, বাহুবলী এবং আরও অনেক ছবিতে তাঁর আইকনিক চরিত্রের জন্য জনপ্রিয়।

কাঞ্চু কাগাড়া (১৯৮৪) সিনেমার মাধ্যমে তেলেগু সিনেমায় পা রাখেন, এবং দ্রুতই তাঁর বহুমুখী প্রতিভার প্রমাণ করেন।

আক্কিনেনি নাগেশ্বর রাও থেকে অখিল আক্কিনেনি পর্যন্ত, রাম্যা তাঁর দীর্ঘ কেরিয়ারে একই পরিবারের ৩ প্রজন্মের সঙ্গে অভিনয় করেন।

বছরের পর বছর ধরে, তিনি চিরঞ্জীবী, নাগার্জুন, বালকৃষ্ণ, ভেঙ্কটেশ, মোহন বাবু এবং রাজেন্দ্র প্রসাদের সঙ্গে রোমান্টিকভাবে পর্দা ভাগ করে নিয়েছেন।

ভেঙ্কি মামা (২০১৯) ছবিতে তাঁর উপস্থিতি তার উত্তরাধিকারকে নতুন প্রজন্মের সঙ্গে সংযুক্ত করে, ভেঙ্কটেশ এবং নাগা চৈতন্যের সঙ্গে অভিনয় করেন।

রাম্যা কিছু জনপ্রিয় হিন্দি ছবিতেও অভিনয় করেছেন। বিনোদ খান্নার সঙ্গে তিনি পরম্পরা ছবির একটি গানে হইচই ফেলে দেন৷

বিনোদ খান্নার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে ফিরোজ খান তাঁকে তাঁর পরিচালিত "দয়াবান" ছবিতে অভিনয়ের জন্য বেছে নেন।

ছবির 'চাহে মেরি জান তু লেলে' গানটিতে রম্যাকে এক গ্ল্যামারাস অবতারে দেখানো হয়েছিল, তার অসাধারণ অভিনয় চিত্রগ্রহণের সময় বিনোদ খান্নারও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল।

তিনি খলনায়ক (১৯৯৩) ছবিতে সঞ্জয় দত্ত, জ্যাকি শ্রফ এবং মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে অভিনয় করেন একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছিলেন।

রম্যা এবং বিনোদ খান্না পরম্পরা-এ পুনরায় একত্রিত হন, যেখানে সাহসী এবং স্মরণীয় রোমান্টিক গান তু সাওয়ান মে প্যায়ার পিয়া কি, এখনও এর সাহসী দৃশ্যের জন্য জনপ্রিয়।'পরম্পরা' ছবিতে বিনোদ খান্নার সঙ্গে তাঁর দৃশ্য, যার মধ্যে তাঁদের অন-স্ক্রিন চুম্বনও রয়েছে, সাহসী অভিনয়ের জন্য চলচ্চিত্রের সবচেয়ে আলোচিত মুহূর্তগুলির মধ্যে একটি।