Ranya Rao: সোনা পাচারের জন্য তাঁকে ব্ল্যাকমেল করা হয়েছিল ! গ্রেফতারের পর পুলিশের কাছে বিস্ফোরক জবানবন্দি রানিয়া রাওয়ের

Last Updated:
Ranya Rao Was Blackmailed Into Smuggling Gold: গ্রেফতারের সময়ে নায়িকার দাবি, তাঁকে দিয়ে ব্ল্যাকমেল করে সোনা পাচার করানো হচ্ছিল। ওই একই অপরাধে পুলিশ কনস্টেবল বাসবরাজুকেও হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ, তিনি নায়িকাকে সোনা নিয়ে বিমানবন্দর থেকে নিরাপদে বের হয়ে যেতে সাহায্য করছিলেন।
1/6
অপরাধ জগতের সঙ্গে না কি রুপোলি পর্দার নায়িকাদের যোগসাজশ বহু পুরনো রীতি! মন্দাকিনীর কথা মনে পড়ে যেতে পারে অনেকেরই। কানাঘুষোয় শোনা যেত, খোদ দাউদ ইব্রাহিমের কাছের লোক তিনি! অপরাধজগতের চাঁইয়ের সঙ্গে ওঠাবসা নিয়ে নাম জড়িয়েছে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজেরও। তবে, কন্নড় নায়িকা রানিয়া রাও যে ভাবে বিমানবন্দরে সোনা পাচারের সময়ে হাতেনাতে পুলিশের হাতে আটক হলেন, সে ঘটনা হার মানাবে ছায়াছবির গল্পকেও।
অপরাধ জগতের সঙ্গে না কি রুপোলি পর্দার নায়িকাদের যোগসাজশ বহু পুরনো রীতি! মন্দাকিনীর কথা মনে পড়ে যেতে পারে অনেকেরই। কানাঘুষোয় শোনা যেত, খোদ দাউদ ইব্রাহিমের কাছের লোক তিনি! অপরাধজগতের চাঁইয়ের সঙ্গে ওঠাবসা নিয়ে নাম জড়িয়েছে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজেরও। তবে, কন্নড় নায়িকা রানিয়া রাও যে ভাবে বিমানবন্দরে সোনা পাচারের সময়ে হাতেনাতে পুলিশের হাতে আটক হলেন, সে ঘটনা হার মানাবে ছায়াছবির গল্পকেও।
advertisement
2/6
ঘটনা রবিবার সন্ধ্যার। সেই সময়েই কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সোনা সমেত রানিয়া রাওকে ধরেছে ডিরেক্টরেট অফ রেভেনিউ ইনটেলিজেন্স, সংক্ষেপে ডিআরআই। গ্রেফতারের সময়ে নায়িকার দাবি, তাঁকে দিয়ে ব্ল্যাকমেল করে সোনা পাচার করানো হচ্ছিল। ওই একই অপরাধে পুলিশ কনস্টেবল বাসবরাজুকেও হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ, তিনি নায়িকাকে সোনা নিয়ে বিমানবন্দর থেকে নিরাপদে বের হয়ে যেতে সাহায্য করছিলেন।
ঘটনা রবিবার সন্ধ্যার। সেই সময়েই কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সোনা সমেত রানিয়া রাওকে ধরেছে ডিরেক্টরেট অফ রেভেনিউ ইনটেলিজেন্স, সংক্ষেপে ডিআরআই। গ্রেফতারের সময়ে নায়িকার দাবি, তাঁকে দিয়ে ব্ল্যাকমেল করে সোনা পাচার করানো হচ্ছিল। ওই একই অপরাধে পুলিশ কনস্টেবল বাসবরাজুকেও হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ, তিনি নায়িকাকে সোনা নিয়ে বিমানবন্দর থেকে নিরাপদে বের হয়ে যেতে সাহায্য করছিলেন।
advertisement
3/6
৪ মার্চ রানিয়াকে গ্রেফতারের পরে ডিআরআই কর্মকর্তারা লাভেল রোডের নন্দওয়ানি ম্যানসনে তাঁর বাসভবনে অভিযান চালান। তল্লাশিতে নগদ ২.৬৭ কোটি টাকা এবং ২.০৬ কোটি টাকার সোনা বাজেয়াপ্ত করা হয়। অভিযানের পর কর্মকর্তারা তাঁর বাড়ি থেকে তিনটি বড় বাক্স উদ্ধার করেন। মোট বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তির মূল্য ১৭.২৯ কোটি টাকা।
৪ মার্চ রানিয়াকে গ্রেফতারের পরে ডিআরআই কর্মকর্তারা লাভেল রোডের নন্দওয়ানি ম্যানসনে তাঁর বাসভবনে অভিযান চালান। তল্লাশিতে নগদ ২.৬৭ কোটি টাকা এবং ২.০৬ কোটি টাকার সোনা বাজেয়াপ্ত করা হয়। অভিযানের পর কর্মকর্তারা তাঁর বাড়ি থেকে তিনটি বড় বাক্স উদ্ধার করেন। মোট বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তির মূল্য ১৭.২৯ কোটি টাকা।
advertisement
4/6
দুবাই থেকে এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে নামার পরে রানিয়া পুলিশ কনস্টেবল বাসবরাজুর সাহায্যে নিরাপত্তা তল্লাশি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে, তাঁর কার্যকলাপ সম্পর্কে আগে থেকেই খবর ছিল ডিআরআই-এর কাছে, ফলে নায়িকাকে সোনা সহ হাতেনাতে ধরে ফেলা সম্ভব হয়। তল্লাশি করার সময় রানিয়ার জ্যাকেটের ভিতরে ১২.৫৬ কোটি টাকা মূল্যের ১৪.২ কেজি বিদেশি সোনা খুঁজে পাওয়া যায়। গ্রেফতারের পরে নায়িকাকে বিশদ তদন্তের জন্য নাগাভারায় ডিআরআই অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়।
দুবাই থেকে এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে নামার পরে রানিয়া পুলিশ কনস্টেবল বাসবরাজুর সাহায্যে নিরাপত্তা তল্লাশি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে, তাঁর কার্যকলাপ সম্পর্কে আগে থেকেই খবর ছিল ডিআরআই-এর কাছে, ফলে নায়িকাকে সোনা সহ হাতেনাতে ধরে ফেলা সম্ভব হয়। তল্লাশি করার সময় রানিয়ার জ্যাকেটের ভিতরে ১২.৫৬ কোটি টাকা মূল্যের ১৪.২ কেজি বিদেশি সোনা খুঁজে পাওয়া যায়। গ্রেফতারের পরে নায়িকাকে বিশদ তদন্তের জন্য নাগাভারায় ডিআরআই অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়।
advertisement
5/6
রানিয়া রাও বেশ কয়েকটি কন্নড় এবং তামিল ছবিতে অভিনয় করেছেন, তিনি কর্নাটক রাজ্য পুলিশ হাউজিং কর্পোরেশনের ডিজিপি কে রামচন্দ্র রাওয়ের সৎকন্যা। কর্মকর্তারা সন্দেহ করছেন যে অভিনেত্রী তাঁর স্বামী যতীনের সঙ্গে প্রায়ই যে দুবাই যেতেন, কোনও ব্যবসায়িক বা পারিবারিক কারণ ছাড়াই, তা এই সোনা পাচারের জন্যই। তদন্তে দেখা গিয়েছে যে বিমানবন্দরে নিরাপত্তা তল্লাশি এড়াতে রানিয়া সব সময়েই পুলিশের সাহায্য পেতেন।
রানিয়া রাও বেশ কয়েকটি কন্নড় এবং তামিল ছবিতে অভিনয় করেছেন, তিনি কর্নাটক রাজ্য পুলিশ হাউজিং কর্পোরেশনের ডিজিপি কে রামচন্দ্র রাওয়ের সৎকন্যা। কর্মকর্তারা সন্দেহ করছেন যে অভিনেত্রী তাঁর স্বামী যতীনের সঙ্গে প্রায়ই যে দুবাই যেতেন, কোনও ব্যবসায়িক বা পারিবারিক কারণ ছাড়াই, তা এই সোনা পাচারের জন্যই। তদন্তে দেখা গিয়েছে যে বিমানবন্দরে নিরাপত্তা তল্লাশি এড়াতে রানিয়া সব সময়েই পুলিশের সাহায্য পেতেন।
advertisement
6/6
ফলে, রানিয়ার একাধিক বিদেশ ভ্রমণ এখন তদন্তের আওতায় রয়েছে। তাঁর স্বামীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে। ১৯৬২ সালের কাস্টমস আইনের অধীনে রাওকে ১৪ দিনের জন্য বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। তদন্তের জন্য অভিনেত্রীকে পরপ্পানা অগ্রহার কোয়ারেন্টাইন সেলে রাখা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
ফলে, রানিয়ার একাধিক বিদেশ ভ্রমণ এখন তদন্তের আওতায় রয়েছে। তাঁর স্বামীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে। ১৯৬২ সালের কাস্টমস আইনের অধীনে রাওকে ১৪ দিনের জন্য বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। তদন্তের জন্য অভিনেত্রীকে পরপ্পানা অগ্রহার কোয়ারেন্টাইন সেলে রাখা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement