Aishwarya-Amitabh Gossip: 'আমরা কখনই মানিয়ে নিতে পারিনি...', ঐশ্বর্য-শ্বেতাকে নিয়ে কী বলেছিলেন জয়া? ফের ভাইরাল মন্তব্য

Last Updated:
Aishwarya Rai Jaya Bachchan: ২০০৭ সালের ২০ এপ্রিল বিয়ে হয় অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্য রাইয়ের। দম্পতির মেয়ে আরাধ্যার বয়স ১৪ বছর। তবে বেশ কয়েকমাস ধরে দম্পতিকে নিয়ে চর্চা চলছে। ১৭ বছরের দাম্পত্য নাকি চিড় ধরেছে।
1/7
*২০০৭ সালের ২০ এপ্রিল বিয়ে হয় অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্য রাইয়ের। দম্পতির মেয়ে আরাধ্যার বয়স ১৪ বছর। তবে বেশ কয়েকমাস ধরে দম্পতিকে নিয়ে চর্চা চলছে। শোনা যাচ্ছে, ১৭ বছরের দাম্পত্য নাকি চিড় ধরেছে।
*২০০৭ সালের ২০ এপ্রিল বিয়ে হয় অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্য রাইয়ের। দম্পতির মেয়ে আরাধ্যার বয়স ১৪ বছর। তবে বেশ কয়েকমাস ধরে দম্পতিকে নিয়ে চর্চা চলছে। শোনা যাচ্ছে, ১৭ বছরের দাম্পত্য নাকি চিড় ধরেছে।
advertisement
2/7
*এ সবের মধ্যেই জয়া বচ্চনের সম্প্রতিক একটি বিবৃতি ফের শিরোনামে এসেছে। যেখানে তিনি অমিতাভ বচ্চন এবং ঐশ্বর্য রাইয়ের মধ্যে কেমন সম্পর্ক তা নিয়ে কথা বলেছে।
*এ সবের মধ্যেই জয়া বচ্চনের সম্প্রতিক একটি বিবৃতি ফের শিরোনামে এসেছে। যেখানে তিনি অমিতাভ বচ্চন এবং ঐশ্বর্য রাইয়ের মধ্যে কেমন সম্পর্ক তা নিয়ে কথা বলেছে।
advertisement
3/7
*করণ জোহরের টক শো 'কফি উইথ করণ'-এ অতিথি হিসেবে যোগ দেন জয়া বচ্চন। ১৭ বছর আগে সেই শো-এ জয়া পরিবারের সকলের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক কার, তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন। পুত্রবধূ ঐশ্বর্যর সঙ্গে পরিবারের বাকিদের সম্পর্ক কেমন, তা নিয়েও খোলামেলা কথা বলেন। পাশাপাশি অমিতাভ ও অ্যাশের সম্পর্কের অনেক গোপন কথাও ফাঁস জানিয়েছিলেন।
*করণ জোহরের টক শো 'কফি উইথ করণ'-এ অতিথি হিসেবে যোগ দেন জয়া বচ্চন। ১৭ বছর আগে সেই শো-এ জয়া পরিবারের সকলের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক কার, তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন। পুত্রবধূ ঐশ্বর্যর সঙ্গে পরিবারের বাকিদের সম্পর্ক কেমন, তা নিয়েও খোলামেলা কথা বলেন। পাশাপাশি অমিতাভ ও অ্যাশের সম্পর্কের অনেক গোপন কথাও ফাঁস জানিয়েছিলেন।
advertisement
4/7
*'কফি উইথ করণ'-এ জয়া তাঁর জীবনের কিছু সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করেন। জয়া বচ্চন বলেন, মেয়ে শ্বেতা বচ্চনের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরে অমিতাভ বচ্চনের জীবনে শূন্যতা ছিল। সেই শূন্যতা পূরণ হয়েছিল যখন ঐশ্বর্য পুত্রবধূ হিসাবে তাঁর বাড়িতে আসেন। অ্যাশকে কখনও পুত্রবধূ হিসেবে দেখেননি অমিতাভ, বরাবরই মেয়ে হিসেবেই দেখতেন।
*'কফি উইথ করণ'-এ জয়া তাঁর জীবনের কিছু সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করেন। জয়া বচ্চন বলেন, মেয়ে শ্বেতা বচ্চনের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরে অমিতাভ বচ্চনের জীবনে শূন্যতা ছিল। সেই শূন্যতা পূরণ হয়েছিল যখন ঐশ্বর্য পুত্রবধূ হিসাবে তাঁর বাড়িতে আসেন। অ্যাশকে কখনও পুত্রবধূ হিসেবে দেখেননি অমিতাভ, বরাবরই মেয়ে হিসেবেই দেখতেন।
advertisement
5/7
*জয়া আরও বলেন, ঐশ্বর্য যখন বাড়িতে তাঁদের আশপাশে থাকত,মনে হত শ্বেতা বাড়ি ফিরেছে। শ্বেতার বিদায়ে শূন্য হওয়া জায়গা পূরণ করেছিলেন ঐশ্বর্য। আমরা কখনই মানিয়ে নিতে পারিনি শ্বেতা পরিবারে নেই। সব সময়েই ভেবেছি সে বাইরে আছে এবং সে বচ্চন নয়। এটা খুবই কঠিন ছিল যদিও।
*জয়া আরও বলেন, ঐশ্বর্য যখন বাড়িতে তাঁদের আশপাশে থাকত,মনে হত শ্বেতা বাড়ি ফিরেছে। শ্বেতার বিদায়ে শূন্য হওয়া জায়গা পূরণ করেছিলেন ঐশ্বর্য। আমরা কখনই মানিয়ে নিতে পারিনি শ্বেতা পরিবারে নেই। সব সময়েই ভেবেছি সে বাইরে আছে এবং সে বচ্চন নয়। এটা খুবই কঠিন ছিল যদিও।
advertisement
6/7
*একবার স্টারডাস্ট ম্যাগাজিনের সঙ্গে আলাপচারিতায় পুত্রবধূ অ্যাশের প্রশংসা করে তাকে চমৎকার মা বলে অভিহিত করেন জয়া। সূত্রের খবর, তিনি বলেছিলেন, 'তিনি নিজে ইন্ডাস্ট্রির বড় তারকা, তবুও পরিবারকে সব দিন থেকে গুরুত্ব দেন। তিনি একজন শক্তিশালী নারী। অ্যাশ একজন ভাল মা এবং তিনি নিজেই মেয়ের পুরো যত্ন নেন এবং সমস্ত কাজ নিজেই করেন।'
*একবার স্টারডাস্ট ম্যাগাজিনের সঙ্গে আলাপচারিতায় পুত্রবধূ অ্যাশের প্রশংসা করে তাকে চমৎকার মা বলে অভিহিত করেন জয়া। সূত্রের খবর, তিনি বলেছিলেন, 'তিনি নিজে ইন্ডাস্ট্রির বড় তারকা, তবুও পরিবারকে সব দিন থেকে গুরুত্ব দেন। তিনি একজন শক্তিশালী নারী। অ্যাশ একজন ভাল মা এবং তিনি নিজেই মেয়ের পুরো যত্ন নেন এবং সমস্ত কাজ নিজেই করেন।'
advertisement
7/7
*জয়া বচ্চনের মেয়ে শ্বেতা যখন ভাই অভিষেককে নিয়ে 'কফি উইথ করণ'-এ হাজির হন, তখন তিনিও ঐশ্বর্য সম্পর্কে ইতিবাচক কথা বলেছিলেন। তিনি অ্যাশকে দুর্দান্ত মা বলেও অভিহিত করেছিলেন। শ্বেতা জানান, যেভাবে তিনি আরাধ্যার যত্ন নেন। আমরাও অবাক হই। ও আমার সন্তান আর আরাধ্যার মধ্যে কোনও তফাৎ অনুভব করে না। এটাই তার শ্রেষ্ঠ গুণ।
*জয়া বচ্চনের মেয়ে শ্বেতা যখন ভাই অভিষেককে নিয়ে 'কফি উইথ করণ'-এ হাজির হন, তখন তিনিও ঐশ্বর্য সম্পর্কে ইতিবাচক কথা বলেছিলেন। তিনি অ্যাশকে দুর্দান্ত মা বলেও অভিহিত করেছিলেন। শ্বেতা জানান, যেভাবে তিনি আরাধ্যার যত্ন নেন। আমরাও অবাক হই। ও আমার সন্তান আর আরাধ্যার মধ্যে কোনও তফাৎ অনুভব করে না। এটাই তার শ্রেষ্ঠ গুণ।
advertisement
advertisement
advertisement