Bollywood Gossip: যখন রেখাকে জোর করে ঠোঁট-কামড়ে চুমু খেয়েছিলেন বাঙালি নায়ক, সেদিন সেটে কী হয়েছিল? ভাবলে আজও শিউরে ওঠেন নায়িকা

Last Updated:
রেখা মানেই 'এভারগ্রিন'! তাঁর বয়স শুধু ক্যালেন্ডারেই বাড়ে। প্রজন্মের পর প্রজন্মের হৃদয়ে তাঁকে দেখে পিংপং বলের মতো লাফায়। তিনি কোটি কোটি মানুষের দিবাস্বপ্ন! অথচ ‘উমরাও জান’-এর গোটা জীবনটাই কেটে গেল সম্পর্ক ভাঙা-গড়ায়। আট থেকে আশি যাঁর 'দিওয়ানা', সেই রেখাই নাকি জীবনে কোনও পুরুষের ভালবাসা পাননি। তেমনটাই দাবি স্বয়ং রেখার
1/7
রেখা মানেই 'এভারগ্রিন'! তাঁর বয়স শুধু ক্যালেন্ডারেই বাড়ে। প্রজন্মের পর প্রজন্মের হৃদয়ে তাঁকে দেখে পিংপং বলের মতো লাফায়। তিনি কোটি কোটি মানুষের দিবাস্বপ্ন! অথচ ‘উমরাও জান’-এর গোটা জীবনটাই কেটে গেল সম্পর্ক ভাঙা-গড়ায়। আট থেকে আশি যাঁর 'দিওয়ানা', সেই রেখাই নাকি জীবনে কোনও পুরুষের ভালবাসা পাননি। তেমনটাই দাবি স্বয়ং রেখার।
রেখা মানেই 'এভারগ্রিন'! তাঁর বয়স শুধু ক্যালেন্ডারেই বাড়ে। প্রজন্মের পর প্রজন্মের হৃদয়ে তাঁকে দেখে পিংপং বলের মতো লাফায়। তিনি কোটি কোটি মানুষের দিবাস্বপ্ন! অথচ ‘উমরাও জান’-এর গোটা জীবনটাই কেটে গেল সম্পর্ক ভাঙা-গড়ায়। আট থেকে আশি যাঁর 'দিওয়ানা', সেই রেখাই নাকি জীবনে কোনও পুরুষের ভালবাসা পাননি। তেমনটাই দাবি স্বয়ং রেখার।
advertisement
2/7
তখন ১৯৬৯ সাল। দক্ষিণী তারকা পুষ্পবল্লী ও জেমিনি গণেশন-এর মেয়ে রেখা সিনেমা জগতে পা রেখেছেন। সাইন করেছেন প্রথম ছবি 'অঞ্জনা সফর', পরে যদিও ছবিটির নাম বদল করা হয় 'দো শিকারি'। ১৫ বছরের রেখার বিপরীতে ছিলেন বাঙালি নায়ক বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়। বিশ্বজিতের বয়স তখন ৩২। প্রথম ছবির সেটেই যা অভিজ্ঞতা হয়েছিল, ভাবলে আজ-ও শিউরে ওঠেন এভারগ্রিন সুন্দরী
তখন ১৯৬৯ সাল। দক্ষিণী তারকা পুষ্পবল্লী ও জেমিনি গণেশন-এর মেয়ে রেখা সিনেমা জগতে পা রেখেছেন। সাইন করেছেন প্রথম ছবি 'অঞ্জনা সফর', পরে যদিও ছবিটির নাম বদল করা হয় 'দো শিকারি'। ১৫ বছরের রেখার বিপরীতে ছিলেন বাঙালি নায়ক বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়। বিশ্বজিতের বয়স তখন ৩২। প্রথম ছবির সেটেই যা অভিজ্ঞতা হয়েছিল, ভাবলে আজ-ও শিউরে ওঠেন এভারগ্রিন সুন্দরী
advertisement
3/7
রেখার প্রথম ছবির পরিচালক ছিলেন কুলজিৎ পাল। রেখা তাঁর আত্মজিবনী ' রেখা: দ্য আনটোল্ড স্টোরি'-তে লেখেন, তিনি তখন বছর ১৫-র। প্রথম ছবি। সেটে তাঁকে ক্যামেরার সামনে নিয়ে আসা হল। কিন্তু তারপরে যা হয়েছিল সেদিন, সেই 'শক' কিংবদন্তী নায়িকা আজ-ও ভুলতে পারেননি। পরিচালক 'অ্যাকশন' বলার সঙ্গে সঙ্গে নায়ক বিশ্বজিৎ রেখাকে নিজের দিকে টেনে নেন, আর তারপর জোর করে ঠোঁটঠেঁসে চুমু খান।
রেখার প্রথম ছবির পরিচালক ছিলেন কুলজিৎ পাল। রেখা তাঁর আত্মজিবনী ' রেখা: দ্য আনটোল্ড স্টোরি'-তে লেখেন, তিনি তখন বছর ১৫-র। প্রথম ছবি। সেটে তাঁকে ক্যামেরার সামনে নিয়ে আসা হল। কিন্তু তারপরে যা হয়েছিল সেদিন, সেই 'শক' কিংবদন্তী নায়িকা আজ-ও ভুলতে পারেননি। পরিচালক 'অ্যাকশন' বলার সঙ্গে সঙ্গে নায়ক বিশ্বজিৎ রেখাকে নিজের দিকে টেনে নেন, আর তারপর জোর করে ঠোঁটঠেঁসে চুমু খান।
advertisement
4/7
চিত্রনাট্যে ছিল, বিশ্বজিৎ আর রেখার মধ্যে ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত রয়েছে, কিন্তু শুটের মধ্যে রেখার অনুমতি না নিয়েই বিশ্বজিৎ জোর করে চুমু খেয়ে বসেন রেখাকে। এবং সবচেয়ে বিস্ময়কর, পরিচালক ঘটনাটি হতে দেন, তিনি শট-টা কাটেননি। মূল ছবিতেও দৃশ্যটি ছিল।
চিত্রনাট্যে ছিল, বিশ্বজিৎ আর রেখার মধ্যে ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত রয়েছে, কিন্তু শুটের মধ্যে রেখার অনুমতি না নিয়েই বিশ্বজিৎ জোর করে চুমু খেয়ে বসেন রেখাকে। এবং সবচেয়ে বিস্ময়কর, পরিচালক ঘটনাটি হতে দেন, তিনি শট-টা কাটেননি। মূল ছবিতেও দৃশ্যটি ছিল।
advertisement
5/7
সেটাই ছিল রেখার প্রথম ছবি, তিনি তখন ১৫ বছরের নাবালিকা, স্বাভাবিকভাবেই ভয়ে কেঁপে উঠেছিলেন। রীতিমত ট্রমায় চলে গিয়েছিলেন। সবার সামনেই সেটের মধ্যে কেঁদে ফেলেছিলেন।
সেটাই ছিল রেখার প্রথম ছবি, তিনি তখন ১৫ বছরের নাবালিকা, স্বাভাবিকভাবেই ভয়ে কেঁপে উঠেছিলেন। রীতিমত ট্রমায় চলে গিয়েছিলেন। সবার সামনেই সেটের মধ্যে কেঁদে ফেলেছিলেন।
advertisement
6/7
যদিও একটি সাক্ষাৎকারে বিশ্বজিৎ দাবি করেন, তিনি চুমু খেয়েছিলেন কারণ পরিচালক তাঁকে চুমু খেতে বলেছিলেন। তিনি এও বলেন, দৃশ্যটা দর্শক পছন্দ করেছিল, তারমানে ভুল কোন-ও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
যদিও একটি সাক্ষাৎকারে বিশ্বজিৎ দাবি করেন, তিনি চুমু খেয়েছিলেন কারণ পরিচালক তাঁকে চুমু খেতে বলেছিলেন। তিনি এও বলেন, দৃশ্যটা দর্শক পছন্দ করেছিল, তারমানে ভুল কোন-ও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
advertisement
7/7
'অঞ্জনা সফর'-এর শুট হয় ৭০ দশকের শুরুর দিকে, কিন্তু ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৭৯ সালে। তখন ছবির নাম বদল করে হয় 'দো শিকারি'। ছবিটি বক্স অফিসে মুখ ধুবড়ে পড়েছিল।
'অঞ্জনা সফর'-এর শুট হয় ৭০ দশকের শুরুর দিকে, কিন্তু ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৭৯ সালে। তখন ছবির নাম বদল করে হয় 'দো শিকারি'। ছবিটি বক্স অফিসে মুখ ধুবড়ে পড়েছিল।
advertisement
advertisement
advertisement