Bollywood Gossip: কোমর ছুঁতে চেয়েছিলেন স্বামীর বন্ধু! জামাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেন কোর্টে, মৌসুমীর জীবনের বিস্ফোরক তথ্য

Last Updated:
Moushumi Chatterjee Gossip: সত্তরের দশকে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন খুবই আকর্ষণীয়। ১৯৪৮ সালের ২৬ এপ্রিল কলকাতায় জন্ম মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের। ১৭ বছর বয়সে তিনি মা হন।
1/10
*সত্তরের দশকে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন খুবই আকর্ষণীয়। ১৯৪৮ সালের ২৬ এপ্রিল কলকাতায় জন্ম মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের। ১৭ বছর বয়সে তিনি মা হন। বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও তিনি বলিউডে সাফল্য অর্জন করেছিলেন এবং একটি খ্যাতি অর্জন করেন। সংগৃহীত ছবি। 
*সত্তরের দশকে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন খুবই আকর্ষণীয়। ১৯৪৮ সালের ২৬ এপ্রিল কলকাতায় জন্ম মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের। ১৭ বছর বয়সে তিনি মা হন। বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও তিনি বলিউডে সাফল্য অর্জন করেছিলেন এবং একটি খ্যাতি অর্জন করেন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/10
*সঙ্গীতশিল্পী ও প্রযোজক হেমন্ত কুমার মুখোপাধ্যায়ের পুত্র জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন মৌসুমি। তাঁর দুই মেয়ে পায়েল ও মেঘা। যদিও ২০১৯ সালে তাঁদের মেয়ে পায়েল মারা যান। সংগৃহীত ছবি। 
*সঙ্গীতশিল্পী ও প্রযোজক হেমন্ত কুমার মুখোপাধ্যায়ের পুত্র জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন মৌসুমি। তাঁর দুই মেয়ে পায়েল ও মেঘা। যদিও ২০১৯ সালে তাঁদের মেয়ে পায়েল মারা যান। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/10
*মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ও তাঁর নামের নেপথ্যের গল্প জানিয়েছেন। তিনি বলেন, "ছোটবেলার নাম ছিল ইন্দিরা। সেই সময় এই নামটি ছিল খুবই প্রচলিত। থিয়েটারের একটা আলাদা নাম দরকার ছিল। আমার বোন মৌসুমি নামটি প্রস্তাব করেন। নামটা পছন্দ হয় বাংলা ছবির পরিচালক তরুণ মজুমদারের।" সংগৃহীত ছবি। 
*মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ও তাঁর নামের নেপথ্যের গল্প জানিয়েছেন। তিনি বলেন, "ছোটবেলার নাম ছিল ইন্দিরা। সেই সময় এই নামটি ছিল খুবই প্রচলিত। থিয়েটারের একটা আলাদা নাম দরকার ছিল। আমার বোন মৌসুমি নামটি প্রস্তাব করেন। নামটা পছন্দ হয় বাংলা ছবির পরিচালক তরুণ মজুমদারের।" সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/10
*মৌসুমি বলেন, "আমার জন্ম কলকাতায়। বাবা সেনাবাহিনীতে ছিলেন। আমার দাদুর পরিবার বাংলাদেশে থাকত। শেখ হাসিনা একবার আমাদের ডেকেছিলেন। দাদু গ্রামের জমিদার ছিলেন। আমার পরিবারের কেউ চলচ্চিত্রে নেই। আমিই একমাত্র বিনোদন দুনিয়ায় পা রেখেছি। জীবনে অনেক সুযোগ পেয়েছি। ঈশ্বর আমাকে জীবনে অনেক কিছু দিয়েছেন'। সংগৃহীত ছবি। 
*মৌসুমি বলেন, "আমার জন্ম কলকাতায়। বাবা সেনাবাহিনীতে ছিলেন। আমার দাদুর পরিবার বাংলাদেশে থাকত। শেখ হাসিনা একবার আমাদের ডেকেছিলেন। দাদু গ্রামের জমিদার ছিলেন। আমার পরিবারের কেউ চলচ্চিত্রে নেই। আমিই একমাত্র বিনোদন দুনিয়ায় পা রেখেছি। জীবনে অনেক সুযোগ পেয়েছি। ঈশ্বর আমাকে জীবনে অনেক কিছু দিয়েছেন'। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/10
*লেহরান রেট্রোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের বিয়ের গল্প বর্ণনা করতে গিয়ে মৌসুমী বলেন, 'দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। হেমন্ত কুমারের পরিবার আমাদের পরিবারের খুব ঘনিষ্ঠ ছিল। আমার মাসি অসুস্থ ছিলেন তাই তিনি হেমন্ত দা এবং আমার বাবার কাছে আমার বিয়ে দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তখনই বিয়ের সিদ্ধান্ত। এপ্রিলে আমার পরীক্ষা ছিল, মার্চে বিয়ে করেছি। ১৭ বছর বয়স ছিল তখন।' সংগৃহীত ছবি। 
*লেহরান রেট্রোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের বিয়ের গল্প বর্ণনা করতে গিয়ে মৌসুমী বলেন, 'দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। হেমন্ত কুমারের পরিবার আমাদের পরিবারের খুব ঘনিষ্ঠ ছিল। আমার মাসি অসুস্থ ছিলেন তাই তিনি হেমন্ত দা এবং আমার বাবার কাছে আমার বিয়ে দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তখনই বিয়ের সিদ্ধান্ত। এপ্রিলে আমার পরীক্ষা ছিল, মার্চে বিয়ে করেছি। ১৭ বছর বয়স ছিল তখন।' সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/10
*ব্যক্তিগত জীবনে এক কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়কে। ২০১৮ সালে অভিনেত্রীর মেয়ে পায়েল শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন। সেই সময় অভিনেত্রী জামাইয়ের বিরুদ্ধে বম্বে আদালতের দ্বারস্থ হন। মেয়ে পায়েলকে চরম অবহেলা ও অযত্নে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলেন জামাইয়ের বিরুদ্ধে।
*ব্যক্তিগত জীবনে এক কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়কে। ২০১৮ সালে অভিনেত্রীর মেয়ে পায়েল শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন। সেই সময় অভিনেত্রী জামাইয়ের বিরুদ্ধে বম্বে আদালতের দ্বারস্থ হন। মেয়ে পায়েলকে চরম অবহেলা ও অযত্নে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলেন জামাইয়ের বিরুদ্ধে।
advertisement
7/10
*মুম্বইয়ে চলচ্চিত্র জগতে পা দেওয়া প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, 'আমি যখন মুম্বই আসি, তখন দেখি এখানকার লোকেরা অত্যন্ত হাই প্রোফাইল। আমি রক্ষণশীল পরিবারের মেয়ে। আমরা বড়দের হ্যালো বলি এবং হাত জোড় করি। মুম্বইয়ে সকলে সকলকে আলিঙ্গন করত, কিন্তু আমি পিছিয়ে যেতাম। একবার আমার এক পারিবারিক বন্ধু আমাকে এ নিয়ে কটাক্ষ করেছিল, তাই আমি উত্তর দিয়েছিলাম, আমি কেন অযথা আলিঙ্গন করব। এটা আমাদের সংস্কৃতিও নয়।' সংগৃহীত ছবি। 
*মুম্বইয়ে চলচ্চিত্র জগতে পা দেওয়া প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, 'আমি যখন মুম্বই আসি, তখন দেখি এখানকার লোকেরা অত্যন্ত হাই প্রোফাইল। আমি রক্ষণশীল পরিবারের মেয়ে। আমরা বড়দের হ্যালো বলি এবং হাত জোড় করি। মুম্বইয়ে সকলে সকলকে আলিঙ্গন করত, কিন্তু আমি পিছিয়ে যেতাম। একবার আমার এক পারিবারিক বন্ধু আমাকে এ নিয়ে কটাক্ষ করেছিল, তাই আমি উত্তর দিয়েছিলাম, আমি কেন অযথা আলিঙ্গন করব। এটা আমাদের সংস্কৃতিও নয়।' সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/10
*তিনি আরও বলেন, 'আমি এই সংস্কৃতি একেবারেই পছন্দ করতাম না। আমরা যারা অভিনয় করি, তার মানে এই নয় যে প্যাকআপ করার পর কেউ আমার কাঁধে হাত রাখবে। কেন রাখবে? একবার আমার স্বামীর বন্ধু আমার কোমরে হাত রাখতে চেয়েছিল এবং আমি তা প্রত্যাখ্যান করেছিলাম'। সংগৃহীত ছবি। 
*তিনি আরও বলেন, 'আমি এই সংস্কৃতি একেবারেই পছন্দ করতাম না। আমরা যারা অভিনয় করি, তার মানে এই নয় যে প্যাকআপ করার পর কেউ আমার কাঁধে হাত রাখবে। কেন রাখবে? একবার আমার স্বামীর বন্ধু আমার কোমরে হাত রাখতে চেয়েছিল এবং আমি তা প্রত্যাখ্যান করেছিলাম'। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/10
*রাজেশ খান্না প্রসঙ্গে মৌসুমী বলেন, 'রাজেশ খান্না আজ এই পৃথিবীতে নেই, তবে সে অনেকবার ভুল কাজ করেছে। তারপর রাজেশ খান্না আমার মেয়ের সামনে আমার প্রশংসা করার সময় তিনি বলেছিলেন, তোমার মা কোনো অন্যায় সহ্য করেন না। সংগৃহীত ছবি। 
*রাজেশ খান্না প্রসঙ্গে মৌসুমী বলেন, 'রাজেশ খান্না আজ এই পৃথিবীতে নেই, তবে সে অনেকবার ভুল কাজ করেছে। তারপর রাজেশ খান্না আমার মেয়ের সামনে আমার প্রশংসা করার সময় তিনি বলেছিলেন, তোমার মা কোনো অন্যায় সহ্য করেন না। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
10/10
*তাঁর সৌন্দর্যের আসল রহস্য পরিচয় ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অভিনেত্রী বলেন, 'আমি বিনোদ খান্নার ছবি ছেড়েছি কারণ তাতে আমাকে সাঁতারের পোশাক পরতে বলা হয়েছিল। আমি শর্ট ড্রেস এড়িয়ে চলতাম। আমি ভাবতাম যদি কেউ আমার ছবি নিয়ে যায় এবং তা পত্রিকায় প্রকাশিত হয় তাহলে কী হবে। আমি বিশ্বাস করি আপনার মুখ, আপনার হাসি এবং আপনার দেহের ভাষার যদি আকর্ষণীয় আবেদন না থাকে, তবে সমস্ত পোশাক খুলে ফেললেও তাতে কোনও পার্থক্য হবে না। মুখের সৌন্দর্যই আসল সৌন্দর্য।' সংগৃহীত ছবি।
*তাঁর সৌন্দর্যের আসল রহস্য পরিচয় ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অভিনেত্রী বলেন, 'আমি বিনোদ খান্নার ছবি ছেড়েছি কারণ তাতে আমাকে সাঁতারের পোশাক পরতে বলা হয়েছিল। আমি শর্ট ড্রেস এড়িয়ে চলতাম। আমি ভাবতাম যদি কেউ আমার ছবি নিয়ে যায় এবং তা পত্রিকায় প্রকাশিত হয় তাহলে কী হবে। আমি বিশ্বাস করি আপনার মুখ, আপনার হাসি এবং আপনার দেহের ভাষার যদি আকর্ষণীয় আবেদন না থাকে, তবে সমস্ত পোশাক খুলে ফেললেও তাতে কোনও পার্থক্য হবে না। মুখের সৌন্দর্যই আসল সৌন্দর্য।' সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement