Dilip Kumar: স্যান্ডুইচের স্টল থেকে জীবন্ত কিংবদন্তী, সায়রা বানুর সঙ্গে সম্পর্কে থেকেও ফের বিয়ে করেছিলেন দিলীপ কুমার

Last Updated:
দিলীপ কুমার (Dilip Kumar) বেশিরভাগ ট্র্যাজেডি ছবিতেই নায়ক ছিলেন । তাঁর নামই হয়ে গিয়েছিল ‘ট্র্যাজিক কিং’ । এক সময় নিজেও অবসাদে ভুগতে শুরু করেন অভিনেতা।
1/11
• বহুদিন ধরেই ভুগছিলেন তিনি । শেষ পর্যন্ত আর ধরে রাখা গেল না ভারতীয় সিনেমার কিংবদন্তী দিলীপ কুমারকে (Dilip Kumar) । ৯৮ বছরে প্রয়াত হলেন তিনি । বহুদিন ধরেই বয়স সংক্রান্ত অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি । দেশে করোনার বাড়বাড়ন্ত শুরু হওয়ার পর থেকে হোম আইসোলেশনে ছিলেন । এর মধ্যে একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল তাঁকে । বহু বার তাঁর মৃত্যুর গুজবও রটেছিল । কিন্তু সমস্ত গুঞ্জনকে মিথ্যে প্রমাণ করে সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন তিনি । এ বার আর তা হল না । মুম্বইয়ের হিন্দুজা হাসপাতালে গত ৩০ জুন থেকে ভর্তি ছিলেন তিনি । গতকালও তাঁর স্ত্রী সায়রা বানু জানান, দিলীপ সাহাবের অবস্থার উন্নতি হচ্ছে । কিন্তু শেষরক্ষা হল না ।
• বহুদিন ধরেই ভুগছিলেন তিনি । শেষ পর্যন্ত আর ধরে রাখা গেল না ভারতীয় সিনেমার কিংবদন্তী দিলীপ কুমারকে (Dilip Kumar) । ৯৮ বছরে প্রয়াত হলেন তিনি । বহুদিন ধরেই বয়স সংক্রান্ত অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি । দেশে করোনার বাড়বাড়ন্ত শুরু হওয়ার পর থেকে হোম আইসোলেশনে ছিলেন । এর মধ্যে একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল তাঁকে । বহু বার তাঁর মৃত্যুর গুজবও রটেছিল । কিন্তু সমস্ত গুঞ্জনকে মিথ্যে প্রমাণ করে সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন তিনি । এ বার আর তা হল না । মুম্বইয়ের হিন্দুজা হাসপাতালে গত ৩০ জুন থেকে ভর্তি ছিলেন তিনি । গতকালও তাঁর স্ত্রী সায়রা বানু জানান, দিলীপ সাহাবের অবস্থার উন্নতি হচ্ছে । কিন্তু শেষরক্ষা হল না ।
advertisement
2/11
• চল্লিশের দশকে ভারতীয় সিনেমায় পা রেখেছিলেন দিলীপ কুমার । কী তাঁর অভিনয়, কী ক্যারিশ্মা.... একের পর এক নারী হৃদয় জয় করলেন । সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পেতেন সে সময় । অচিরেই হয়ে উঠলেন বলিউডের স্বপ্নের নায়ক । তাঁর ঝুলিতে সবচেয়ে বেশি অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার রেকর্ডও রয়েছে । তবে শুরুটা মসৃণ ছিল না মোটেই । ১৯২২ সালের ১১ ডিসেম্বর বর্তমান পাকিস্তানের পেসওয়ারে জন্মেছিলেন মহম্মদ ইউসুফ খান । বাবা লালা গুলাম আলি ছিলেন ফল ব্যবসায়ী । বাগান ও বেশ কিছু জমিও ছিল তাঁদের । মা আয়েশা বেগম ছিলেন গৃহবধূ ।
• চল্লিশের দশকে ভারতীয় সিনেমায় পা রেখেছিলেন দিলীপ কুমার । কী তাঁর অভিনয়, কী ক্যারিশ্মা.... একের পর এক নারী হৃদয় জয় করলেন । সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পেতেন সে সময় । অচিরেই হয়ে উঠলেন বলিউডের স্বপ্নের নায়ক । তাঁর ঝুলিতে সবচেয়ে বেশি অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার রেকর্ডও রয়েছে । তবে শুরুটা মসৃণ ছিল না মোটেই । ১৯২২ সালের ১১ ডিসেম্বর বর্তমান পাকিস্তানের পেসওয়ারে জন্মেছিলেন মহম্মদ ইউসুফ খান । বাবা লালা গুলাম আলি ছিলেন ফল ব্যবসায়ী । বাগান ও বেশ কিছু জমিও ছিল তাঁদের । মা আয়েশা বেগম ছিলেন গৃহবধূ ।
advertisement
3/11
• নাসিকের দেওলালির বার্নেস স্কুল থেকে পড়াশোনা করেন তিনি । রাজ কাপুর ছিলেন তাঁর ছোটবেলার বন্ধু । একসঙ্গে বেড়ে ওঠা তাঁদের । ১৯৪০ সালে বাবার সঙ্গে ঝামেলা করে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান ইউসুফ । পুনেতে এসে এক পার্সি ক্যাফের মালিকের মাধ্যমে ক্যান্টিন কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে যোগাযোগ হয় তাঁর । ইংরাজি ভাষায় তাঁর অসাধারণ দক্ষতা ছিল । লেখা ও কথা সবটাই ইংরাজিতে করতেন তিনি । এতেই মুগ্ধ হন ক্যান্টিন কন্ট্রাক্টর । আর্মি ক্যান্টিনে স্টান্ডুইচ স্টল বসানোর সুযোগ করে দেন । এই ভাবে ৫ হাজার টাকা জমান ইউসুফ ওরফে দিলীপ কুমার । সে সময় এই টাকার অনেক মূল্য । বাড়ি ফিরে যান ওই টাকা নিয়ে ।
• নাসিকের দেওলালির বার্নেস স্কুল থেকে পড়াশোনা করেন তিনি । রাজ কাপুর ছিলেন তাঁর ছোটবেলার বন্ধু । একসঙ্গে বেড়ে ওঠা তাঁদের । ১৯৪০ সালে বাবার সঙ্গে ঝামেলা করে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান ইউসুফ । পুনেতে এসে এক পার্সি ক্যাফের মালিকের মাধ্যমে ক্যান্টিন কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে যোগাযোগ হয় তাঁর । ইংরাজি ভাষায় তাঁর অসাধারণ দক্ষতা ছিল । লেখা ও কথা সবটাই ইংরাজিতে করতেন তিনি । এতেই মুগ্ধ হন ক্যান্টিন কন্ট্রাক্টর । আর্মি ক্যান্টিনে স্টান্ডুইচ স্টল বসানোর সুযোগ করে দেন । এই ভাবে ৫ হাজার টাকা জমান ইউসুফ ওরফে দিলীপ কুমার । সে সময় এই টাকার অনেক মূল্য । বাড়ি ফিরে যান ওই টাকা নিয়ে ।
advertisement
4/11
• এরপর ১৯৪২-এ তাঁর বাবার সহকারী ডঃ মাসানি দিলীপকে নিয়ে যান বম্বে টকিজে । সেখানে দেবিকা রানির সঙ্গে পরিচয় করান তাঁর । সে সময় বম্বে টকিজের মালকিন ছিলেন তিনি । ১২৫০ টাকায় কাজ শুরু করেন দিলীপ । উর্দু ভাষায় তাঁর দক্ষতার জন্য চিত্রনাট্য লেখার বিভাগে কাজ দেওয়া হয় তাঁকে । দেবিকার পরামর্শেই রাতারাতি ইউসুফ থেকে দিলীপ কুমার হয়ে যান তিনি । দেবিকা এরপর তাঁকে ১৯৪৪ সালে লিড রোলে চান্স দেন । ছবির নাম ছিল ‘জোয়ার ভাঁটা’ ।
• এরপর ১৯৪২-এ তাঁর বাবার সহকারী ডঃ মাসানি দিলীপকে নিয়ে যান বম্বে টকিজে । সেখানে দেবিকা রানির সঙ্গে পরিচয় করান তাঁর । সে সময় বম্বে টকিজের মালকিন ছিলেন তিনি । ১২৫০ টাকায় কাজ শুরু করেন দিলীপ । উর্দু ভাষায় তাঁর দক্ষতার জন্য চিত্রনাট্য লেখার বিভাগে কাজ দেওয়া হয় তাঁকে । দেবিকার পরামর্শেই রাতারাতি ইউসুফ থেকে দিলীপ কুমার হয়ে যান তিনি । দেবিকা এরপর তাঁকে ১৯৪৪ সালে লিড রোলে চান্স দেন । ছবির নাম ছিল ‘জোয়ার ভাঁটা’ ।
advertisement
5/11
• তবে এই ছবি করে সাফল্য পাননি দিলীপ । তার জন্য তাঁকে তিন বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিল । ১৯৪৭ সালে ‘যুগনু’ ছবিতে আসে প্রথম হিট । দিলীপের বিপরীতে ছিলেন নূর জাহান । এরপর ১৯৪৮-এ ‘মেলা’, ‘শাহিদ’ দু’টোর সুপার হিট ছিল ।
• তবে এই ছবি করে সাফল্য পাননি দিলীপ । তার জন্য তাঁকে তিন বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিল । ১৯৪৭ সালে ‘যুগনু’ ছবিতে আসে প্রথম হিট । দিলীপের বিপরীতে ছিলেন নূর জাহান । এরপর ১৯৪৮-এ ‘মেলা’, ‘শাহিদ’ দু’টোর সুপার হিট ছিল ।
advertisement
6/11
• পঞ্চাশের দশকে ছিল তাঁরই রাজত্ব । ১৯৪৯-এ ‘আন্দাজ’, এই ছবিতে ছিলেন রাজ কাপুর আর নার্গিস । ৫০-এ তিনি করলেন ‘জোগান’, ‘হালচাল’, ‘বাবুল’, ‘দিদার’, ‘নয়া দৌড়’, ‘দেবদাস’, ‘দাগ’, ‘মধুমতী’ । সবগুলোই হিট । এরপর ১৯৬০-এ এল তাঁর সবচেয়ে সফল সিনেমা ‘মুঘল-ই-আজম’ । ১১ বছর ধরে এই ছবিই ছিল ভারতীয় সিনেমায় সর্বোচ্চ লাভদায়ী ছবি । এরপর ষাটের দশকে ‘গঙ্গা যমুনা’, ‘লিডার’, ‘দিল দিয়া, দর্দ লিয়া’, ‘রাম অউর শ্যাম’, ‘আদমি’ ছবি করেন তিনি ।
• পঞ্চাশের দশকে ছিল তাঁরই রাজত্ব । ১৯৪৯-এ ‘আন্দাজ’, এই ছবিতে ছিলেন রাজ কাপুর আর নার্গিস । ৫০-এ তিনি করলেন ‘জোগান’, ‘হালচাল’, ‘বাবুল’, ‘দিদার’, ‘নয়া দৌড়’, ‘দেবদাস’, ‘দাগ’, ‘মধুমতী’ । সবগুলোই হিট । এরপর ১৯৬০-এ এল তাঁর সবচেয়ে সফল সিনেমা ‘মুঘল-ই-আজম’ । ১১ বছর ধরে এই ছবিই ছিল ভারতীয় সিনেমায় সর্বোচ্চ লাভদায়ী ছবি । এরপর ষাটের দশকে ‘গঙ্গা যমুনা’, ‘লিডার’, ‘দিল দিয়া, দর্দ লিয়া’, ‘রাম অউর শ্যাম’, ‘আদমি’ ছবি করেন তিনি ।
advertisement
7/11
• বেশিরভাগ ট্র্যাজেডি ছবিতেই নায়ক ছিলেন দিলীপ । তাঁর নামই হয়ে গিয়েছিল ‘ট্র্যাজিক কিং’ । এক সময় নিজেও অবসাদে ভুগতে শুরু করেন । এরপর মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে একটু হালকা চালের চরিত্র শুরু করেন দিলীপ । যেমন, ‘আন’, ‘আজাদ’, ‘কহিনূর’ । তাঁর কাছে ব্রিটিশ পরিচালক ডেভিড লিনের অফারও এসেছিল ।‘লরেন্স অব অ্যারাবিয়া’ ছবিতে শেরিফ আলির রোলের জন্য তাঁকে বেছেছিলেন ডেভিড । কিন্তু সেই অফার ফিরিয়ে দেন দিলীপ সাহাব । তখন অফার যায় ইজিপ্সিয়ান অভিনেতা ওমর শরিফের কাছে । একবার এলিজাবেথ টেলরের বিপরীতেও কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলেন কুমার । কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর তা হয়নি ।
• বেশিরভাগ ট্র্যাজেডি ছবিতেই নায়ক ছিলেন দিলীপ । তাঁর নামই হয়ে গিয়েছিল ‘ট্র্যাজিক কিং’ । এক সময় নিজেও অবসাদে ভুগতে শুরু করেন । এরপর মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে একটু হালকা চালের চরিত্র শুরু করেন দিলীপ । যেমন, ‘আন’, ‘আজাদ’, ‘কহিনূর’ । তাঁর কাছে ব্রিটিশ পরিচালক ডেভিড লিনের অফারও এসেছিল ।‘লরেন্স অব অ্যারাবিয়া’ ছবিতে শেরিফ আলির রোলের জন্য তাঁকে বেছেছিলেন ডেভিড । কিন্তু সেই অফার ফিরিয়ে দেন দিলীপ সাহাব । তখন অফার যায় ইজিপ্সিয়ান অভিনেতা ওমর শরিফের কাছে । একবার এলিজাবেথ টেলরের বিপরীতেও কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলেন কুমার । কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর তা হয়নি ।
advertisement
8/11
• ১৯৫৬ সালে প্রথমবার তিনি ‘দাগ’ছবির জন্য ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ড পান । তারপর ৭টি ফিল্ম ফেয়ার পেয়েছিলেন তিনি । ২০১১ সালে শাহরুখ খান একমাত্র তাঁর এই রেকর্ড ছুঁতে পেরেছেন । তাঁর ঝুলিতে রয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড, ভারতীয় সিনেমায় এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার জন্য ।
• ১৯৫৬ সালে প্রথমবার তিনি ‘দাগ’ছবির জন্য ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ড পান । তারপর ৭টি ফিল্ম ফেয়ার পেয়েছিলেন তিনি । ২০১১ সালে শাহরুখ খান একমাত্র তাঁর এই রেকর্ড ছুঁতে পেরেছেন । তাঁর ঝুলিতে রয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড, ভারতীয় সিনেমায় এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার জন্য ।
advertisement
9/11
• ১৯৯১ সালে পদ্মভূষণে সম্মানিত হন দিলীপ কুমার । ১৯৯৪ সালে দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার পান । ২০১৫ পদ্মবিভূষণে সম্মানিত হন বর্ষীয়ান অভিনেতা ।
• ১৯৯১ সালে পদ্মভূষণে সম্মানিত হন দিলীপ কুমার । ১৯৯৪ সালে দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার পান । ২০১৫ পদ্মবিভূষণে সম্মানিত হন বর্ষীয়ান অভিনেতা ।
advertisement
10/11
• তিনিই প্রথম অভিনেতা, যিনি ১ লাখ টাকা পারিশ্রমিক নিতে শুরু করেন সিনেমা পিছু । সত্যজিৎ রায় তাঁকে বলেছিলেন ‘আদর্শ মেথড অ্যাক্টর’ । অশোক কুমারের অভিনয় শৈলিকে নকল করতেন দিলীপ । জীবনে একটিই ছবি প্রযোজনা করেছেন তিনি । ১৯৬১ সালে ‘গঙ্গা যমুনা’ । ৭০ সাল থেকে তাঁর ছবি বক্স অফিসে ব্যর্থ হতে শুরু করে ।
• তিনিই প্রথম অভিনেতা, যিনি ১ লাখ টাকা পারিশ্রমিক নিতে শুরু করেন সিনেমা পিছু । সত্যজিৎ রায় তাঁকে বলেছিলেন ‘আদর্শ মেথড অ্যাক্টর’ । অশোক কুমারের অভিনয় শৈলিকে নকল করতেন দিলীপ । জীবনে একটিই ছবি প্রযোজনা করেছেন তিনি । ১৯৬১ সালে ‘গঙ্গা যমুনা’ । ৭০ সাল থেকে তাঁর ছবি বক্স অফিসে ব্যর্থ হতে শুরু করে ।
advertisement
11/11
• তাঁর জীবনের প্রথম প্রেম মধুবালা । সাত বছর একসঙ্গে ছিলেন তাঁরা । তাঁদের বিচ্ছেদের পর ১৯৬৬ সালে নিজের থেকে ২২ বছরের ছোট সায়রা বানুকে বিয়ে করেন দিলীপ সাহাব । তাঁদের কোনও ছেলেমেয়ে নেই । সায়রা বানুর সঙ্গে সম্পর্ক থাকাকালীনই ১৯৮১ সালে হায়দরাবাদের বিশিষ্ট সমাজকর্মী আসমা সাহিবাকে বিয়ে করেছিলেন অভিনেতা । যদিও সেই সম্পর্ক টিকেছিল মাত্র ২ বছর ।
• তাঁর জীবনের প্রথম প্রেম মধুবালা । সাত বছর একসঙ্গে ছিলেন তাঁরা । তাঁদের বিচ্ছেদের পর ১৯৬৬ সালে নিজের থেকে ২২ বছরের ছোট সায়রা বানুকে বিয়ে করেন দিলীপ সাহাব । তাঁদের কোনও ছেলেমেয়ে নেই । সায়রা বানুর সঙ্গে সম্পর্ক থাকাকালীনই ১৯৮১ সালে হায়দরাবাদের বিশিষ্ট সমাজকর্মী আসমা সাহিবাকে বিয়ে করেছিলেন অভিনেতা । যদিও সেই সম্পর্ক টিকেছিল মাত্র ২ বছর ।
advertisement
advertisement
advertisement