সহ-অভিনেতাকে বিয়ে, মা হয়ে বিবাহবিচ্ছেদ, এরপর প্রযোজকের সঙ্গে প্রেম ! ফারাহর কথা মনে পড়ে?

Last Updated:
Guess The Actress: অল্প বয়সেই কাজ শুরু করেন এই অভিনেত্রী। তিনি ১৯৮৫ সালে যশ চোপড়ার ব্যানারের অধীনে ‘ফাসলে’ ছবি দিয়ে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন।
1/6
একটা সময় ছিল যখন তিনি বলিউডের অন্যতম প্রধান অভিনেত্রী ছিলেন। অভিনেত্রী ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত রুপোলি পর্দায় রাজত্ব করেছিলেন, কিন্তু তাঁর বদমেজাজ কেরিয়ারে প্রভাব ফেলেছিল। অল্প বয়সেই কাজ শুরু করেন এই অভিনেত্রী। তিনি ১৯৮৫ সালে যশ চোপড়ার ব্যানারের অধীনে ‘ফাসলে’ দিয়ে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন।
একটা সময় ছিল যখন তিনি বলিউডের অন্যতম প্রধান অভিনেত্রী ছিলেন। অভিনেত্রী ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত রুপোলি পর্দায় রাজত্ব করেছিলেন, কিন্তু তাঁর বদমেজাজ কেরিয়ারে প্রভাব ফেলেছিল। অল্প বয়সেই কাজ শুরু করেন এই অভিনেত্রী। তিনি ১৯৮৫ সালে যশ চোপড়ার ব্যানারের অধীনে ‘ফাসলে’ দিয়ে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন।
advertisement
2/6
সেই অভিনেত্রী হলেন ফারাহ নাজ। তিনি আমির খান, সঞ্জয় দত্ত, রেখা এবং জ্যাকি শ্রফ-সহ আরও অনেকের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। অক্ষয় খান্না, অমরিশ পুরী, পরেশ রাওয়াল, আরবাজ খান, করিনা কাপুর খান অভিনীত হালচল ছবিতে তাঁকে শেষ দেখা যায়, এই অসাধারণ অভিনেত্রী পর্দা থেকে উধাও হয়ে গিয়েছেন।
সেই অভিনেত্রী হলেন ফারাহ নাজ। তিনি আমির খান, সঞ্জয় দত্ত, রেখা এবং জ্যাকি শ্রফ-সহ আরও অনেকের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। অক্ষয় খান্না, অমরিশ পুরী, পরেশ রাওয়াল, আরবাজ খান, করিনা কাপুর খান অভিনীত হালচল ছবিতে তাঁকে শেষ দেখা যায়, এই অসাধারণ অভিনেত্রী পর্দা থেকে উধাও হয়ে গিয়েছেন।
advertisement
3/6
বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ফারাহ সেটে অভিনেতা এবং পরিচালকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতেন। তাঁর বদমেজাজি স্বভাব ছিল কুখ্যাত। ‘কসম ভর্দি কি’ ছবির শ্যুটিং চাঙ্কি পান্ডের রসিকতায় রেগে গিয়ে তাঁকে থাপ্পড় মারেন ফারাহ। এমনও খবর ছড়িয়ে পড়ে যে রাখওয়ালা ছবি বক্স অফিসে ব্যর্থ হওয়ার পর ফারাহ অনিল কাপুরকে মারধরের হুমকি দিয়েছিলেন।
বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ফারাহ সেটে অভিনেতা এবং পরিচালকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতেন। তাঁর বদমেজাজি স্বভাব ছিল কুখ্যাত। ‘কসম ভর্দি কি’ ছবির শ্যুটিং চাঙ্কি পান্ডের রসিকতায় রেগে গিয়ে তাঁকে থাপ্পড় মারেন ফারাহ। এমনও খবর ছড়িয়ে পড়ে যে রাখওয়ালা ছবি বক্স অফিসে ব্যর্থ হওয়ার পর ফারাহ অনিল কাপুরকে মারধরের হুমকি দিয়েছিলেন।
advertisement
4/6
শুধু তাই নয়, অনেকেই জেনে অবাক হবেন যে ফারাহ একবার তাঁর হাতের শিরা কেটে ফেলেছিলেন। ১৯৮৮ সালে ফিল্ম  ফেয়ার ম্যাগাজিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ফারাহ নাজ প্রকাশ করেন, “আমি আত্মহত্যা করার জন্য এটা করি না। কেউ তাদের হাতের শিরা কাটলে মারা যায় না। আমি জানি আমার পরিবার আমাকে মরতে দেবে না। কিন্তু যখনই আমার মা, আমার বোন (টাবু) অথবা রাজেশ (তখন ফারাহর প্রেমিক) আমাকে এমন কিছু বলে যা আমি সহ্য করতে পারি না, আমি তা করি।”
শুধু তাই নয়, অনেকেই জেনে অবাক হবেন যে ফারাহ একবার তাঁর হাতের শিরা কেটে ফেলেছিলেন। ১৯৮৮ সালে ফিল্ম ফেয়ার ম্যাগাজিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ফারাহ নাজ প্রকাশ করেন, “আমি আত্মহত্যা করার জন্য এটা করি না। কেউ তাদের হাতের শিরা কাটলে মারা যায় না। আমি জানি আমার পরিবার আমাকে মরতে দেবে না। কিন্তু যখনই আমার মা, আমার বোন (টাবু) অথবা রাজেশ (তখন ফারাহর প্রেমিক) আমাকে এমন কিছু বলে যা আমি সহ্য করতে পারি না, আমি তা করি।”
advertisement
5/6
ফারাহ আরও বলেন, “বিশ্বাস করুন, আমি জানি না আমি কী করছি বা কোথা থেকে ছুরি পাই। আর যখন আমি আমার শিরা কেটে ফেলি তখন তেমন ব্যথাও হয় না। আসলে এটি করে আমি আমার মনোযোগ সেই সমস্যা থেকে সরিয়ে নিই যা আমাকে এত বিরক্ত করছিল। এটি তাদের বিরক্ত করার আমার উপায়। তারা জানবে না আমি আত্মহত্যা করেছি কি না, কিন্তু যখনই তারা আমার ক্ষতগুলি এভাবে দেখবে, তারা জানবে যে তারা আমাকে কষ্ট দিয়েছে।”
ফারাহ আরও বলেন, “বিশ্বাস করুন, আমি জানি না আমি কী করছি বা কোথা থেকে ছুরি পাই। আর যখন আমি আমার শিরা কেটে ফেলি তখন তেমন ব্যথাও হয় না। আসলে এটি করে আমি আমার মনোযোগ সেই সমস্যা থেকে সরিয়ে নিই যা আমাকে এত বিরক্ত করছিল। এটি তাদের বিরক্ত করার আমার উপায়। তারা জানবে না আমি আত্মহত্যা করেছি কি না, কিন্তু যখনই তারা আমার ক্ষতগুলি এভাবে দেখবে, তারা জানবে যে তারা আমাকে কষ্ট দিয়েছে।”
advertisement
6/6
ব্যক্তিগত জীবনের কথা বলতে গেলে ফারাহ প্রথমে বিন্দু দারা সিংকে বিয়ে করেছিলেন। ১৯৯০-এর দশকের একটি সিনেমার সেটে প্রেম, কিন্তু ২০০২ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ ঘটে। ১৯৯৭ সালে তাঁদের ফতেহ নামে এক ছেলে হয়। ফারাহ এখন টেলিভিশন অভিনেতা এবং প্রযোজক সুমিত সায়গলকে বিয়ে করেছেন, যাঁর সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়েছিল ২০০৩ সালে।
ব্যক্তিগত জীবনের কথা বলতে গেলে ফারাহ প্রথমে বিন্দু দারা সিংকে বিয়ে করেছিলেন। ১৯৯০-এর দশকের একটি সিনেমার সেটে প্রেম, কিন্তু ২০০২ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ ঘটে। ১৯৯৭ সালে তাঁদের ফতেহ নামে এক ছেলে হয়। ফারাহ এখন টেলিভিশন অভিনেতা এবং প্রযোজক সুমিত সায়গলকে বিয়ে করেছেন, যাঁর সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়েছিল ২০০৩ সালে।
advertisement
advertisement
advertisement