Medical Shop: কতদূর লেখা পড়া করলে খুলতে পারবেন ওষুধের দোকান? কত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে? একবার খুলতে পারলেই মালামাল

Last Updated:
বড় শহর হোক বা ছোট গ্রামের ডিসপেনসারি - সর্বত্র ওষুধের চাহিদা একই রকম থাকে। এই কারণেই একটি মেডিক্যাল স্টোরের ব্যবসা কেবল ভালভাবে চলে না, বরং সমাজে একটি সম্মানজনক পরিচয়ও দেয়।
1/6
ভারতে একটি মেডিক্যাল স্টোর বা ফার্মেসির দোকান খোলা একটি নিরাপদ এবং লাভজনক ব্যবসা হিসাবে বিবেচিত হয়। জনসংখ্যা যেভাবে বাড়ছে, পরিবর্তিত জীবনযাত্রা এবং স্বাস্থ্য সচেতনতার কারণে, আজ প্রতিটি রাস্তায় এবং এলাকায় একটি মেডিক্যাল স্টোরের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছে। বড় শহর হোক বা ছোট গ্রামের ডিসপেনসারি - সর্বত্র ওষুধের চাহিদা একই রকম থাকে। এই কারণেই একটি মেডিক্যাল স্টোরের ব্যবসা কেবল ভালভাবে চলে না, বরং সমাজে একটি সম্মানজনক পরিচয়ও দেয়।
ভারতে একটি মেডিক্যাল স্টোর বা ফার্মেসির দোকান খোলা একটি নিরাপদ এবং লাভজনক ব্যবসা হিসাবে বিবেচিত হয়। জনসংখ্যা যেভাবে বাড়ছে, পরিবর্তিত জীবনযাত্রা এবং স্বাস্থ্য সচেতনতার কারণে, আজ প্রতিটি রাস্তায় এবং এলাকায় একটি মেডিক্যাল স্টোরের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছে। বড় শহর হোক বা ছোট গ্রামের ডিসপেনসারি - সর্বত্র ওষুধের চাহিদা একই রকম থাকে। এই কারণেই একটি মেডিক্যাল স্টোরের ব্যবসা কেবল ভালভাবে চলে না, বরং সমাজে একটি সম্মানজনক পরিচয়ও দেয়।
advertisement
2/6
ওষুধ বিক্রি করা কোনও সাধারণ ব্যবসা নয়। এটি মানুষের স্বাস্থ্য এবং জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে। তাই, সরকার একটি মেডিক্যাল স্টোর শুরু করার জন্য কঠোর নিয়ম করেছে। অনেকেই মনে করেন যে শুধুমাত্র টাকা থাকাই একটি মেডিক্যাল স্টোর খোলার জন্য যথেষ্ট, কিন্তু বাস্তবে তা নয়। আপনার জন্য সঠিক ডিগ্রি, লাইসেন্স এবং যোগ্য ফার্মাসিস্টের সার্টিফিকেট থাকা বাধ্যতামূলক। একটি মেডিক্যাল স্টোর খোলার জন্য কোন ডিগ্রি প্রয়োজন, এর খরচ কত এবং একটি লাইসেন্স দিয়ে কতগুলি স্টোর খোলা যেতে পারে তা জেনে নিন।
ওষুধ বিক্রি করা কোনও সাধারণ ব্যবসা নয়। এটি মানুষের স্বাস্থ্য এবং জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে। তাই, সরকার একটি মেডিক্যাল স্টোর শুরু করার জন্য কঠোর নিয়ম করেছে। অনেকেই মনে করেন যে শুধুমাত্র টাকা থাকাই একটি মেডিক্যাল স্টোর খোলার জন্য যথেষ্ট, কিন্তু বাস্তবে তা নয়। আপনার জন্য সঠিক ডিগ্রি, লাইসেন্স এবং যোগ্য ফার্মাসিস্টের সার্টিফিকেট থাকা বাধ্যতামূলক। একটি মেডিক্যাল স্টোর খোলার জন্য কোন ডিগ্রি প্রয়োজন, এর খরচ কত এবং একটি লাইসেন্স দিয়ে কতগুলি স্টোর খোলা যেতে পারে তা জেনে নিন।
advertisement
3/6
ভারতে একটি মেডিক্যাল স্টোর খোলার জন্য, আপনার অবশ্যই D.Pharm ( ডিপ্লোমা ইন ফার্মেসি) অথবা B.Pharm ( ব্যাচেলর অফ ফার্মেসি) ডিগ্রি থাকতে হবে। এই ডিগ্রিটি PCI (ফার্মেসি কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া) দ্বারা স্বীকৃত কোনও কলেজ থেকে হতে হবে । এটি ছাড়া, আপনি ড্রাগ লাইসেন্স পাবেন না। যদি আপনার নিজের ডিগ্রি না থাকে, তাহলে আপনি একজন নিবন্ধিত ফার্মাসিস্টকে লাইসেন্সধারী হিসেবে রাখতে পারেন। তবে দোকানে তাঁর উপস্থিতি আবশ্যক। ফার্মাসিস্টের জন্য রাজ্য ফার্মেসি কাউন্সিলের সঙ্গে নিবন্ধিত হওয়াও আবশ্যক।
ভারতে একটি মেডিক্যাল স্টোর খোলার জন্য, আপনার অবশ্যই D.Pharm ( ডিপ্লোমা ইন ফার্মেসি) অথবা B.Pharm ( ব্যাচেলর অফ ফার্মেসি) ডিগ্রি থাকতে হবে। এই ডিগ্রিটি PCI (ফার্মেসি কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া) দ্বারা স্বীকৃত কোনও কলেজ থেকে হতে হবে । এটি ছাড়া, আপনি ড্রাগ লাইসেন্স পাবেন না। যদি আপনার নিজের ডিগ্রি না থাকে, তাহলে আপনি একজন নিবন্ধিত ফার্মাসিস্টকে লাইসেন্সধারী হিসেবে রাখতে পারেন। তবে দোকানে তাঁর উপস্থিতি আবশ্যক। ফার্মাসিস্টের জন্য রাজ্য ফার্মেসি কাউন্সিলের সঙ্গে নিবন্ধিত হওয়াও আবশ্যক।
advertisement
4/6
এখন খরচের কথা বলতে গেলে, একটি মেডিক্যাল স্টোর খোলার বাজেট আপনার অবস্থান, আকার এবং লক্ষ্য গ্রাহকের উপর নির্ভর করে। আপনি যদি একটি ছোট শহর বা শহরে ১০০-২০০ বর্গফুটের একটি স্টোর খুলতে চান, তাহলে ৩-৫ লক্ষ টাকায় কাজ করা যেতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে শাটার, ইন্টেরিয়র, ফ্রিজ, এসি , কম্পিউটার সিস্টেম, বিলিং সফটওয়্যার এবং প্রাথমিক স্টক। কিন্তু আপনি যদি দিল্লি, মুম্বই, গুরুগ্রাম, নয়ডা, ব্যাঙ্গালুরুর মতো বড় শহরে একটি মেডিক্যাল স্টোর খুলতে চান, তাহলে বাজেটও বাড়াতে হবে।
এখন খরচের কথা বলতে গেলে, একটি মেডিক্যাল স্টোর খোলার বাজেট আপনার অবস্থান, আকার এবং লক্ষ্য গ্রাহকের উপর নির্ভর করে। আপনি যদি একটি ছোট শহর বা শহরে ১০০-২০০ বর্গফুটের একটি স্টোর খুলতে চান, তাহলে ৩-৫ লক্ষ টাকায় কাজ করা যেতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে শাটার, ইন্টেরিয়র, ফ্রিজ, এসি , কম্পিউটার সিস্টেম, বিলিং সফটওয়্যার এবং প্রাথমিক স্টক। কিন্তু আপনি যদি দিল্লি, মুম্বই, গুরুগ্রাম, নয়ডা, ব্যাঙ্গালুরুর মতো বড় শহরে একটি মেডিক্যাল স্টোর খুলতে চান, তাহলে বাজেটও বাড়াতে হবে।
advertisement
5/6
বড় শহরগুলিতে এর দাম কত হবে?টিয়ার ১, টিয়ার ২ অথবা মেট্রো শহরগুলিতে একটি ব্র্যান্ডেড এবং বড় ফার্মেসি খোলার জন্য, আপনার বাজেট কমপক্ষে ৮-১৫ লক্ষ টাকা হওয়া উচিত। এটি এর চেয়েও বেশি হতে পারে। এর পাশাপাশি, মাসিক ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, কর্মীদের বেতন এবং বিপণনের জন্য প্রচুর ব্যয় হবে। অনেকে ফ্র্যাঞ্চাইজি মডেলের মাধ্যমেও মেডিক্যাল দোকান খোলেন। এটি ব্র্যান্ডিং এবং সরবরাহ শৃঙ্খলকে সহজ করে তোলে, তবে এর জন্য আপনাকে কোম্পানিকে ফ্র্যাঞ্চাইজি ফিও দিতে হবে।
বড় শহরগুলিতে এর দাম কত হবে?
টিয়ার ১, টিয়ার ২ অথবা মেট্রো শহরগুলিতে একটি ব্র্যান্ডেড এবং বড় ফার্মেসি খোলার জন্য, আপনার বাজেট কমপক্ষে ৮-১৫ লক্ষ টাকা হওয়া উচিত। এটি এর চেয়েও বেশি হতে পারে। এর পাশাপাশি, মাসিক ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, কর্মীদের বেতন এবং বিপণনের জন্য প্রচুর ব্যয় হবে। অনেকে ফ্র্যাঞ্চাইজি মডেলের মাধ্যমেও মেডিক্যাল দোকান খোলেন। এটি ব্র্যান্ডিং এবং সরবরাহ শৃঙ্খলকে সহজ করে তোলে, তবে এর জন্য আপনাকে কোম্পানিকে ফ্র্যাঞ্চাইজি ফিও দিতে হবে।
advertisement
6/6
ভারতে, একটি ওষুধের লাইসেন্স শুধুমাত্র একটি মেডিক্যাল শপের জন্য বৈধ। প্রতিটি নতুন দোকানের জন্য একটি নতুন লাইসেন্স নিতে হয়। কিছু লোক একটি লাইসেন্সে ২-৩টি দোকান চালায়, কিন্তু এটি অবৈধ। যদি কোনও ওষুধ পরিদর্শক পরিদর্শনের সময় ধরা পড়ে, তাহলে লাইসেন্স বাতিল করা যেতে পারে এবং জরিমানাও করা যেতে পারে। আপনি যদি আপনার ফার্মেসি নেটওয়ার্ক প্রসারিত করতে চান, তাহলে প্রতিটি শাখার জন্য একটি পৃথক নিবন্ধিত ফার্মাসিস্ট এবং ড্রাগ লাইসেন্স প্রয়োজন। এটি আপনার ফার্মেসিকে আইনত নিরাপদ রাখে এবং গ্রাহকদের আস্থাও বৃদ্ধি করে।
ভারতে, একটি ওষুধের লাইসেন্স শুধুমাত্র একটি মেডিক্যাল শপের জন্য বৈধ। প্রতিটি নতুন দোকানের জন্য একটি নতুন লাইসেন্স নিতে হয়। কিছু লোক একটি লাইসেন্সে ২-৩টি দোকান চালায়, কিন্তু এটি অবৈধ। যদি কোনও ওষুধ পরিদর্শক পরিদর্শনের সময় ধরা পড়ে, তাহলে লাইসেন্স বাতিল করা যেতে পারে এবং জরিমানাও করা যেতে পারে। আপনি যদি আপনার ফার্মেসি নেটওয়ার্ক প্রসারিত করতে চান, তাহলে প্রতিটি শাখার জন্য একটি পৃথক নিবন্ধিত ফার্মাসিস্ট এবং ড্রাগ লাইসেন্স প্রয়োজন। এটি আপনার ফার্মেসিকে আইনত নিরাপদ রাখে এবং গ্রাহকদের আস্থাও বৃদ্ধি করে।
advertisement
advertisement
advertisement